পাতা:বাঙ্গলার ইতিহাস-অষ্টাদশ শতাব্দী-নবাবী আমল.pdf/৫২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8S,8 বাঙ্গলার ইতিহাস । ***, *: নামক এক ব্যক্তি পরে দখল করিয়া লন। অবশেষে ভগবানের পৌত্র রঘুনাথ ১৬৬৯ খৃষ্টাব্দে আরঙ্গজেব বাদশাহের ফর্মান পাইয়া জমিদারী উদ্ধার করেন। পোলাদশী, কুণ্ডী, সেরপুর প্রভৃতি প্রসিদ্ধ পরগণা এই জমিদারীর অন্তভূত ছিল। মুর্শিদকুলী খাঁর বন্দোবস্তে এই বংশের বিশ্বনাথের সহিত ৬০ পরগণায় ৮১,৯৭৫ টাকা খালসা রাজস্ব নিৰ্দ্ধারিত হয়। ইহা ব্যতীত এই জমিদারীর মধ্যে জায়গীর বি ভাগের রাজস্ব ২১,৪৬০ টাকা ছিল । মীরকাসেমের বন্দোবস্তে ইহার উপর ৭৪,৮৯১ টাকা আবওয়াব প্রভৃতি চাপিয়া মোট রাজস্ব ১,৮৩,৩২১ টাকা হইয় পড়ে। চাকলে জাহাঙ্গীর নগর বা ঢাকার সমগ্র খালসা ভূমি এবং ভূষণ ও ১ জালালপুৰ ঘোড়াঘাটের সামান্ত অংশ লইয়া এই জমিদারী বিভাগ প্রভৃতি গঠিত হয়। ইহা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র তালুকদারীতে বিভক্ত ছিল । । বৰ্ত্তমান ত্রিপুরার সরাইল পরগণা ইহারই অন্তর্গত। জায়গীর বাদ দিয়া এই বিভাগের সমগ্র খালসা ভূমির ১৫৫ পরগণায় ৮,৯৯,৭৯০ টাকা জমী ধাৰ্য্য হইয়াছিল। পূৰ্ণিয়া অঞ্চলের জায়গীর বাদে অবশিষ্ট ভাগ দুইটি প্রধান পরগণার নামে সেরপুর ধরমপুর জমিদারীর পত্তন হয়। এই জমিদারী সে সময়ে ফৌজদার সইফ খার কর্তৃত্বাধীন ছিল। ১৩ পরগণায় রাজস্ব ৯৮,৬৬৪ টাকা । মীরকাসেমের সময়ে জমা বিশ গুণ বন্ধিত হইয়া ২১,৯৮,৭১১ টাকা রাজস্ব স্থির হয়। কলিকাতার চতুষ্পাশ্ববৰ্ত্তী ভূভাগ লইয়া ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র তালুকদারের সহিত ২৭ পরগণায় ২,২২,৯৫৮ টাকায় এই জমিদারী বিভাগ বন্দোবস্ত হয়। হুগলীর ফৌজদার সমস্ত রাজস্ব আদায় লইতেন। ইংরেজ কোম্পানী ক্রমশঃ ইহার মধ্যে ২৪টি পরগণা হস্তগত করিয়া বৰ্ত্তমান জেলার নামকরণ করেন। মীরকাসেম হস্তান্তর করিবার সময়ে ইহার রাজস্ব ৫,৫৫,০৩৬ টাকা দেখাইয়া দেন। চাকলে ঘোড়াঘাটের সমুদয় উত্তরভাগ অর্থাৎ কুচবিহারের দক্ষিণ পৰ্য্যন্ত সমগ্র ভূভাগ এবং সরকার বাজুহার মধ্যস্থিত কুণ্ডী প্রভৃতি e BBB Bttt DDD K BBBBBBB BB BBB BB রঙ্গ পুর রঙ্গপুর জেলায় পরিণত হয়। ইহাতেও অনেক ক্ষুদ্র ভালুক ছিল। ৯০,৫৪৮ টাকা জায়গীর বাদে২৪ পরগণায় ইহার রাজস্ব ১৬ সেরপুর ১৭ কলিকাতা জমিদারী