পাতা:বাঙ্গলার ইতিহাস-অষ্টাদশ শতাব্দী-নবাবী আমল.pdf/৫৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- , || টাকায় তাট মণ । (: )이 উৎপন্ন হয় এবং দক্ষিণাপথে ও আরব, মিসোপটেমিয়া প্রভৃতি দেশে BBB DDSBBBB BBB BB BBBB BB BBBB BBBBS BB BBS BB BBBS BBBB BB BB S BBBB BB BS DDDBB গোধূম এখানে যথেষ্ট উৎপন্ন হয়। চাউল, রত ও নানা প্রকার তরকারী এখানে অতি তুচ্ছ মূলো বিক্রীত হইয়া থাকে এক টাকায় বিংশতাধিক উংকৃষ্ট পক্ষী পাওয়া যায় ; ছাগল ও মেষ প্রচুর ; শূকর এতই প্রচুর যে, পৰ্ত্ত গজেরা এই মাংস খাইয়া প্রাণধারণ করে । নানারূপ মংস্য অপর্যাপ্ত মিলে এক কথায় লোকের জীবনধারণোপযোগী দ্রবো বঙ্গদেশ পরিপূর্ণ এই জন্তই পৰ্ত্ত গজগণ স্থায়িভাবে এ দেশে বাস করিয়াছে।” এই সৌন্দৰ্য্য ও সমৃদ্ধির নিমিত্তই মোগল-রাজত্বে বাঙ্গলা দেশ জিল্লেং উল বেলাং ( স্বর্গভূমি ) আখ্যা পাইয়াছিল। পরবর্তী কালে বঙ্গের অবস্থার যে ঐতিহাসিক বিবরণ পাওয়া যায়, তাহ এইঃ-—সম্রাট আরঙ্গজেবের রাজাকালে অস্বর্থনাম শায়েস্তা খার সুশাসনে কিয়ং কাল বঙ্গদেশে টাকায় আট মণ চাউল বিক্রীত হইয়াছিল। নবাব শায়েস্ত গা এই কারণে মহোল্লাসে ঢাকার পূর্ব দিকে একটি তোরণদ্বার নির্মাণ করাইরা তাহার শিরোভাগে দিব্য দিয়া লিখিয়া যান যে, যে রাজার রাজাকালে পুনরায় এইরূপ স্থলভ মূল্যে দ্রব্যাদি না পাওয়া যাইবে, তিনি যেন ঐ দ্বার উদঘাটন না করেন । অতঃপর অষ্টদশ শতাব্দীর প্রারস্তে নবাব মুর্শিদ কুলীখার রাজত্বে চাউল সাধারণতঃ টাকায় ৫/৬ মণ ছিল ; অন্তান্ত দ্রব্যও সেই পরিমাণে স্থলভ ছিল, তাহ বলাই বাহুলা। মুসলমান ঐতিহাসিক এই জন্তই সানন্দে লিখিয়াছেন, ( ১ ) ‘এমন কি, মাসে এক টাকা আয় হইলে এক জন লোকে দু’বেল উদর পূৰ্ত্তি করিয়া কালিয়া পোলাও খাইতে পারিত। দরিদ্র ফকীরগণ একালে সুখে স্বচ্ছন্দে ভগবানের নাম করিয়া কালযাপন করিত।” ইহার কিয়ংকাল পরেই মুর্শিদকুলী পার দৌহিত্র সরফরাজ খাঁর নামে যশোবন্ত রায় ঢাকার রাজকাৰ্য্য নিৰ্বাহ করিতেছিলেন। তাহার শাসন গুণে অচিরে পূর্ববঙ্গে কৃষিবাণিজ্যাদির উৎকর্ম সাধিত হইয়াছিল। এই সময়ে পুনরায় ঢাকা প্রদেশে টাকায় আট মণ চাউল বিক্রীত হওয়ায় তিনি মহাসমারোহে উল্লিখিত আবদ্ধ তোরণদ্বার মুক্ত করেন। S BBBS BB BBBB SBBBBB BBBBB BBB BBBB BBBBBS どbr