পাতা:বাঙ্গলার ইতিহাস-অষ্টাদশ শতাব্দী-নবাবী আমল.pdf/৬১

를 회: || ফরোথ শের । 8○ ও আবদুল্লা থাকে স্বপক্ষে আনয়ন করিলেন । পাটনা ও কাশীর মহাজনগণের নিকট হইতে ভয় মিত্রতায় অনেক টাকা সংগৃহীত হইল। সৌভাগ্যক্রনে এই সময়ে নবাব মুর্শিদকুলী খণর জামাতা সুজাউদ্দীন খণর সঙ্গে প্রেরিত বাঙ্গলার রাজস্ব এলাহাবাদে আবদুল্লার হস্তগত হইল। এইরূপে নানা উপায়ে ফররোখশেরের সৈন্তাদি সংস্থান অগ্রসর হইতে লাগিল। এলাহাবাদ হইতে আবদুল্লাকে উৎখাত করিবার জন্ত প্রেরিত বাদশাহী সৈন্তদল পরাজিত হইল। চতুর্দিক হইতে বিদ্রোহী সামন্ত ও ওমরীগণ সসৈন্তে ফররোধ শেরের পক্ষে যোগ দিতে আরম্ভ করিলেন। কাজোয়ার যুদ্ধে বাদশাহের জ্যেষ্ঠ পুত্ৰ ইয়াজুদ্দীনকে পরাভূত করিয়া সম্মিলিত সৈন্ত দিল্লী অভিমুখে অগ্রসর হইল, ( ১১২৪ হিঃ ১৭১২ খ্রী: ) । বাদশাহপুঙ্গবের এত দিনে চৈতন্তসঞ্চার হইল । তিনি সসৈন্তে অগ্রসর হইয়া পরাজিত হইলেন। তখন অপদার্থ জেহান্দার প্রণয়িনী বারবনিতা লাল কুয়রকে সঙ্গে করিয়া, শ্মশ্র মুড়াইয়া হিন্দু সাজিয়া, নিশাযোগে দিল্লী পলায়ন করিলেন। সেখানে উজীর আসদউল্লার গৃহে ধৃত হইলেন। ফররোখশের শূন্তসিংহাসনে আরোহণ করিলেন। জেহান্দার ও তাহার সহকারী উজীরপুত্র সেনাপতি আমির-উল-উমরা জুলফিকার খ নিষ্ঠুরস্কপে নিহত হইলেন। ইতিপূৰ্ব্বে ফর্রোখশের যখন পাটনায় বাদশাহী-তক্তে বসিয়াছেন, এবং মুর্শিদকুলী খাঁর ব্যবহারে পূর্ণমাত্রায় অসন্তুষ্ট, সেই সময়ে রসাদ খা নামক তাহার অনুগত জনৈক সন্ত্রান্ত সামন্তকে বাঙ্গালার সিংহাসন অধিকার করিবার জন্য প্রেরণ করেন। এই রস খণর বীরত্ব-গৌরব যথেষ্ট ছিল ( )। মুর্শিদকুলীর সৈন্তসংখ্যা অতি অল্প ; রসীদ খাঁ সদলে সত্বর অগ্রসর হইলে তাহাকে পরাভূত করা সহজসাধ্য হইবে বলিয়া তাহদের ধারণা ছিল। ফররোথ শেরের পাটনা হইতে যাত্রা করিবার পরেই, রসদ উদ্দেশু গোপনে রাখিয়া তেলিয়াগড়ী ও শাকুড়াগলির পথে বাঙ্গলায় উপনীত হইলেন। তাহার আগমনবার্তা পাইয়াও মুর্শিদকুলী কিছুমাত্র ভীত বা বিচলিত হইলেন না। নূতন সৈন্তসংগ্রহ ও আবগুক মনে করিলেন না (২ )। যখন রসীদ মুর্শিদাবাদ হইতে (১) তারিখ বাঙ্গলার গ্রন্থকার বলেন, উক্ত মুলক ময়দান তোপ লইয়া যাইতে বাইতে BBBB BBB BB BB BBB BB BBBB BB BB BS BBB BB BBBBS কোমর পর্য্যন্ত তোলেন । SS S BBBBBB BBB BBBBBS BBBBBS SBBBS BB BBBBS BBB শক্ৰনিপাত হয়, সুতরাং নবাব অন্ত চেষ্টা করিবেন কেন?