পাতা:বাঙ্গলার ইতিহাস-অষ্টাদশ শতাব্দী-নবাবী আমল.pdf/৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

bo. বাঙ্গলার ইতিহাস । ভয় জয়। ই হার পাশ্ববত্তী স্থানে উপদ্রব করিতেন ; একবার নবাব সরকারে চালানী ৬০ হাজার টাকা রাজস্ব লুণ্ঠন করিয়া লইলেন। মুর্শিদকুলী খী হুগলীর ফৌজদার আসানউল্লার উপর উহাদের দমনের ভার দিলেন। ফৌজদার মৃগয়া উপলক্ষে ঐ অঞ্চলে গিয়া অতর্কিতভাবে উহাদিগকে বন্দীভূত করিয়া মুর্শিদাবাদে প্রেরণ করিলেন। নবাব তাহাদিগকে চিরকারাবাস দণ্ড দিয়া জমিদারী বাজেয়াপ্ত করিয়া রামজীবনকে অর্পণ করেন। এইরূপে অত্যর কাল মধ্যেই সমগ্র বাঙ্গলার প্রায় পঞ্চমাংশ রঘুনন্দনের উদ্যোগে রাজশাহী ( নাটোর) জমিদারীর অন্তভূত হইল। এই অতিবৃদ্ধির কথায় বঙ্গে রঘুনন্দনী বাড়ী প্রবচনের স্বষ্টি হইয়াছে। একালে রাজশাহী জমিদারী আয়তনে বঙ্গের সর্বপ্রধান জমীদারী ছিল ; ইহার তদানীন্তন পরিমাণফল ১২ হাজার বর্গমাইলেরও অধিক। বর্তমান মুর্শিদাবাদের উত্তরপশ্চিমাংশ, রাজশাহী, বগুড়া, পাবনা ও ফরিদপুরের প্রায় সমগ্র ভাগ, রঙ্গপুর ও যশোহরের প্রায় অৰ্দ্ধাংশ লইয়া এই সুবিস্তীর্ণ জমিদারী গঠিত হইল। রঘুনন্দনের কল্যাণে কুলী খণর বন্দোবস্তে ইহার দেয় রাজস্বও অন্ত জমিদারীর । তুলনায় অপেক্ষাকৃত অল্প ছিল। এই সমস্ত কারণে নাটোর রাজবংশ খ্যাতি ও প্রতিপত্তিতে এক পুরুষেই বাঙ্গলায় বিখ্যাত হইয়া উঠেন। রঘুনন্দন নবাব সরকারের এক জন প্রধান কৰ্ম্মচারী, শেষে কিয়ংকাল খালসা দেওয়ানের পদে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন বলিয়াই এই প্রতিপত্তির বৃদ্ধি (১)। রঘুনন্দন ১৭২৪ খ্ৰীষ্টাব্দে নিঃসন্তান পরলোক গমন করেন। রামজীবনের পুত্ৰ কুমার কালিকাপ্রসাদ ইতিহাসের কালুকুঙর ; ইনিও ১১৩১ সালে ( ১৭২৪ খ্ৰীঃ) নিঃসন্তান পরলোকগত হন। পুণ্যশ্লোকা রাণী ভবানী রামজীবনের পোষ্যপুত্র রামকান্তের পত্নী। রঘুনন্দনের জমিদারী প্রাপ্তির উপলক্ষে জমিদার বিপ্লবের যে বিবরণ উল্লিখিত হইল তাহাতে সেকালের জমিদারের ব্যবহার কিল্পৎপরিমাণে অনু S BBBBBB BBBBB BBBSBBB BBB BBS BB BBBB BB BBB BBBB BBBBBB BB BBB BBBB BBBBB BBB BB BBB BBB BBBBB B BS BB BB B BBBBB BBBBB BB BB BBBS BBBB BBBB BBBB BBBBBBBB BBBBBBB BBBBBBBB BBB BBBB BBB BBBB BBBB BBB BBBB BBBB BBBB BS BBB BB BBBBS