পাতা:বাঙ্গালার ইতিহাস (রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়) প্রথম খন্ড.djvu/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীৰ পরিচ্ছেদ ՖԳ উক্তির যথার্থ প্রমাণিত করিতেছে । দাক্ষিণাত্যে পাষাণনির্মিত প্রাচীন BBBBB DDDDBB BDH DBBB BBB DD DBBDD DDBBBS BB জাতীয় শৰাধার প্রাচীন ৰাবিরুষের ধ্বংসাবশেষ মধ্যেও আবিষ্কৃত হইয়াছে** । এই সকল আবিষ্কার হইতে প্রমাণ হইতেছে যে, প্রাচীন বাৰিকত্ববাপিগণের সহিত ভারতবাসী দ্রবিভু বা ডমিল জাতির অতি নিকট সম্পর্ক ছিল এবং উত্তরাপথের পশ্চিমপ্রান্ডে বালুচিস্তানে ব্রহই জাতির অস্তিত্ব ও ভাষা হইতে প্রমাণিত হয় যে, এক সময়ে সম্ভবতঃ আর্যজাতির আক্রমণের পূর্বে জার্ধ্যাবর্তে ও দাক্ষিণাত্যে গ্রবিড়জাতির বিস্তৃত অধিকার ছিল । অধ্যাপক হল জহুমান করেন যে, ভারতবর্ষই স্ত্রবিড় জাতির প্রাচীন বাসস্থান এবং তাহারা জাৰ্য্যাবর্ত হইতে পশ্চিমে প্রয়াণকালে বালুচিস্তানে যে উপনিবেশ স্থাপন করিয়াছিলেন, আধুনিক ব্ৰন্থই জাতি সেই ঔপনিবেশিকগণের বংশধর। বিড় জাতির সহিত প্রাচীন বাবিরুষবাসী সুমেরীয় জাতির যে নিকট সম্পর্ক ছিল সে ৰিষয়ে কোনই সন্দেহ নাই ; তবে ইহাও সম্ভব যে বিড়গণ বাৰিকুষ অধিকার করিয়া, পরে ভারতবর্ষ অধিকার করিয়াছিলেন এবং প্রাচীন জাৰ্য্যগণের স্তায় মধ্য-এশিয়া অথবা উত্তর এশিয় তাহাদিগের প্রাচীন বাসস্থান ছিল । আর্য্যোপনিবেশের পূর্বে যে প্রাচীন জাতি ভূমধ্যসাগর হইতে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত দ্বীয় অধিকার বিস্তার করিয়াছিল, তাহারাই বোধহয় ঋগ্বেদের দস্থ্য এবং তাহারাই ঐতরেয় আরণ্যকে বিজেতৃগণ কর্তৃক পক্ষী নামে অভিহিত হুইয়াছে। এই প্রাচীন ভ্রাবিড়জাতিই বঙ্গ ও মগধের আদিম অধিবাসী। নৃতত্ববিদ পণ্ডিতগণ আধুনিক বঙ্গবাসগণের নাসিক ও মন্তক পরীক্ষা করিয়া সিদ্ধান্ত করিয়াছেন যে তাহারা স্ত্রবিড় ও মোঙ্গলীয় জাতির সংমিশ্রণে উৎপন্ন । মগধে ব্রাহ্মণাদি উচ্চ জাতীয় ব্যক্তিগণকে আর্যজাতীয় অথবা জাৰ্যসংমিশ্রণে উৎপন্ন বলিয়া বোধহয়, কিন্তু বঙ্গবাসিগণকে জাতিধর্মনির্বিশেষে জবিড় ও মোঙ্গোলীয়জাতির সংমিশ্রণের ফল বলা যাইতে পাৱে । ऐखब्रांश्नं८थब्र श्रृंकिप्रां९* जांर्धानं★ कईक विजिउ दहेबांद्र वङ्कांज नहबस মগধ ও বঙ্গ স্বাধীন ছিল । যে সময়ে শতপথ ব্ৰাহ্মণ রচিত হইয়াছিল, সে সময়ে মিথিলায় জার্ধ্যোপনিবেশ স্থাপিত হইলেও, মগধ ও বঙ্গ আর্যজাতির নিকট মস্তক Ro i Anderson's Catalogue and Handbook of the Archaeological Collections in the Indian Museum, Calcutta, pt. 11. p. 426. &8 Masperos Down of Cevilisation, p. 686, २