ब्दक५! হওয়া। কঁথায় কথায়-প্রঙিৰাক্যে ; প্রতিকথায়। (২) কথা-প্রসঙ্গে : কথামুক্ৰমে । (৩) সকল ৰিয়ে। (৪) যখন তখন। কঁথায় চি ড়ে Cesi I go-"many word, will not fill a lushel.” --f.e. mcic promises will not help the needy. কথায় পেট ভরে না -প্রবাদ ] ফাক আওয়াজে কাজ হওয়া ; ফাকি দিয়া কাজ হাসিল হওয়া (কারণ চি ড়ে ভিজাইতে হইলে জল বা দধির মৃত জলীয় বাস্তব পদার্থের প্রয়োজন হয়) । কঁথায় থাক। -সংগ্রবরাধ৷ কঁথার আঁটুনি-তার স্বাধুদি প্রঃ। কঁথার ওড়ন পাড়ন -বাক্যের আবরণ : বাগজাল ; অসার বাগাড়ম্বর অর্থও যুক্তিহীন বাক্যের প্রাচুৰ্য্য। কথায় প্রান্ধ দ্রঃ । কঁথার কথা-কথার মাত্রা : আগৌণ কথা উড়ো কথা : বিশেষত্বহীল স্বাক্য। "নীরব কথার কথা জগৎ সঙ্গীতময়।”-অবসর। (২) অসার কথা ; মিছে কথা । “মিছে কথা দিছে সে যে প্রাণ মন তাঁয়। সকলি কথার কথা কিছু কিছু নয়।” -ফুলরেণু (৩) সহজব্যাপার :সোজা কথা । “ভোলা সে কি কথার কথা প্রাণ যে প্রাণে গাথা।”-গোপাল উড়ে। কঁথার ছবব|(মেয়েলী-)-কথার শ্ৰী দ্রঃ । কঁথার ঢো [মেয়েঙ্গি ৷ ধূয়া হতে ঢ়ে৷] কথার ধুয়া। কঁথার ধরণ, -ধারা-বাক্য-প্রয়োগের প্রণালী। (২) কথা বলবার অভিপ্রায় বা উদ্দেপ্তজ্ঞাপক কৌশল। প্র-এরকম যে হবে বা সে যে এমন করবে তার কথার ধরণেই বোঝা গিয়েছিল। কঁথার ধার না ধারা -সংস্রব না রাখা : সংস্রবে না থাকা : কোন বিয়ে সংস্কৃষ্ট না থাক। প্ৰ-সে সকল কথার ধার ধারে না। কঁথার ধোকড়ৰাক্যৰাগীশ ; কাজের কেহনয় : ধে কণার भूमकद्र किड़ कांप्य चsiनज़ इह न : অকৰ্ম্মণ্য কঁথার গঁড় চড় করাহওয়া) কথা নড়ান-উক্তি বা প্রতিশ্রুতির অভখা (কর, হওয়া ) : কথা পাণ্টান । “কেঁদে কেটে মাথা খুঁড়ে তার কথা নড়ানো যায় না।--রবী•। কঁথার পিঠে কঁথাএক কথায় অব্যবহতির পরে অস্ত কথা ; প্রতিকথা ; প্রতিবাদ : প্রত্যুত্তর । কঁথার iBB ttttgg ggS gggg gggBB BBlllllSBBBSBBBB 85' ο ফের-কথার পেচ বা কৌশল। (২) কথার পরিবর্তন পূর্ব উক্তির অস্বীকার। কঁথার বাধুনি-উক্তিবাবাক্যের যুক্তিযুক্ততা এবং অর্থসঙ্গতি : কথার আঁটি . উক্তির শুঙ্খল । কঁথার মাথা নাই মুণ্ডও নাইশুঙ্খলাহীন বাক্য ; অর্থহীন এবং অসঙ্গত কথা; প্রগাপ-বাক্য : এলোমেলো কথা। কঁথার মানুষ-প্রতিশ্রতিপালক : সত্যবাদী। “গোবিন্স বাবু কথার মানুষ।" কথার মারপিচ-বা-কৌশল ; শব্দের অনেকার্থত হেতু উদ্দেশ্বের অনুযায়ী ৰাক্যের কূট প্রয়োগকৌশল। কথার শ্রাদ্ধ [শ্রান্ধের আডম্বরাধিক্য হতে। ভুল-"তজযুদ্ধে ঋষিশাদ্ধে * * *বহারস্তে লঘুক্ৰিয়া” কথারই ওডন পাডন’ কিন্তু কাজে কিছুই নয়। কঁথার শ্রী-বাক্যের সৌন্দৰ্য্য কথার মাধুৰ্য্য। (২) কথার বা উক্তির ধারা ; কপ বক্লিাবাল ধরণ । প্র-লোকটার কথার শ্ৰী দেথ । কঁথার হাত প। দেওয়া, কঁথার হাত প। বাহির করা-মৌলিক বিবরণ নানা প্রকার কাল্পনিক কথার যোগে বিশদ করা যে কথা হয় নাই তাহাও যুড়িয়া দিয়া আসিল কথা শাখা-প্রশাখায় বিস্তুত কলা । আজগুবী কঁথা-অসম্ভাবিত বিষয় ব: সংবাদ । আহূরে অtছরে কথা-অৰ্দ্ধফুট বাক্য ; আধ আধ কণা। আপন কঁথাই পাচ কাইন-নিজের উক্তিরই প্রাধান্ত স্থাপনের চেষ্টা ; আপনার কথার আধিক্য : অষ্ঠের কথা চাপা দিয়া বা তাহাতে কর্ণপাত না করিয়া ক্রমাগত নিজের বক্তব্য বলিয়া যাওয়া । ইতুরে কঁথা -ইতর জানাচিত উক্তি। উচু কঁথা-নিজের অবস্থার অতিরিক্ত কথা । (২) চড়া কথা : ভৎপনা-বাক্য । উচিত কথা-মুক্তিসঙ্গত কথা ; হক কথা। উলুটা কঁথা-বিপরীত বাক্য। এক কথা-অপরিবর্তনীয় কথা ; স্থির বাক্য। এক কথা-অভ্যন্ত কুঁথাদুইয়ের মধ্যে বৈপরীত্য বা পার্থক্য বোধক বাক্যাংশ । “কিন্তু সাহায্য না পাওয়া এক কথা আর বাধা পাওয়া অন্ত কথা ।”-ব০ বাণী, ১৩৩৬। একটা বা একটি কঁথাथनशिक कथां । (२) दि८१६ ८कॉम क५ीं । কথা কুঁড়া কঁথা-ককৰ্ণ ৰাক্য তিরস্কার। কম কথা-সামান্তবিষয় ;शनिग्न छैप्लांद्देशांद्र কথা। কম কথা নয়-উপেক্ষার বিষয় নয় not a joke. কাচা কঁথা-পরিবর্তন শীল কথা : অস্থায়ী বাক্য ; যে কথার উপর নির্ভর করা চলেনা। কাজের কথা-সারবান কথা ; প্রয়োজনীয় কথা । (২) কাৰ্য্য সম্বন্ধীয় কৃপা। কাণে কঁথা, কাণেকাণে কথা-জষ্ঠের অশ্রুত বাক্য ; চুপি চুপি কথা । খেলো কঁথা-বাজে কথা ; কাচা কথা ; যে কথার গুরুত্ব নাই ; আসার কথা। খোলাখুলি কঁথা-যে কথায় পরম্পরের হৃদয় মুক্ত হয় ; কোন.কিছু গোপন না করিয়া অকপট ভাবে কথা। গড়া কঁথা -অসত্য বা কাল্পনিক কথা ; যে কথা কেছ বলে নাই এমন স্বষ্টি করিয়া বলা বা কল্পিত কথা অঞ্চত কথা : সাঙ্গান কথা। র্যর ভাঙ্গ। কথা-যে কপার গৃহবিবাদ হয়। ঘরের কথা-সংসার-সম্বন্ধীয় কথা। (২) অতিপরিচিত বিষয়। ঘেন্নার কঁথা-ঘৃণ্য বিষয় । (২) লজ্জার কথা । চুপিসাড়ে কথা-নিৰ্ব্বাক্ হইয়া ইঙ্গিত বা ইসারায় কথা। (২) অমুচ্চস্বরে কথা। চোখ। চোখ। কথা-তীক্ষ্ণ বা তীব্ৰবাক্য ; প্রাণপশাঁ বাক্য হৃদয়ে বিদ্ধ হয় এমন কথা । (৩) বাছা বাহু কথা ; তীক্ষ্ণ অথচ সত্য কথা । ছোট কথা-সামান্ত কথা ; নিচু দরের কথা মুল্যহীন বাক্য। ছোট মুখে বড় কথা-ছোট দ্রঃ । দশ গঁথা-অনেক কথা। (২) নানাবিধ কড়া কথা ; ভৎসনা ৰাক্য। প্র-দশকথা শুনাইয় দেওয়া। দু'এক কথা [দুইএক একাধিক কিন্তু অনধিক অর্থাৎ কতকগুলা } কয়েকটা কথা । (২) কথার পর কথা । প্র-দুই এক কথা হতে হতে বিলক্ষণ ঝগড়া বেধে গেল। (৩) অল্প কথা। প্র-দুই এক কথায় মিটবে না। ফু’ৰ্কথা ছি= छुझे । किङ् १थांरम झुश्चैौ षांळ अर्थ नग्न । দশকথা দ্রঃ] কতকগুলা শক্ত কথা ভংগনসুচক ৰাক্য। প্র-সে তাহাকে বেশ দু'কথা শুনাইয়া দিল । (২) কথোপকথন। প্রতাহার সহিত দু'কথা না হলে তার অভিপ্রায় কি বুঝিৰ। (৩) প্রসঙ্গ। নাকে কঁথা <!
পাতা:বাঙ্গালা ভাষার অভিধান (দ্বিতীয় সংস্করণ) প্রথম ভাগ.djvu/৪৭০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।