পাতা:বাঙ্গালা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক বক্তৃতা.pdf/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बांलांकi ऊांसi kg जांईिडg । ܬܐ ܠ

  • বেদ লয়ে ঋষি রসে ব্ৰহ্ম নিরূপিলা ।

সেই শকে এই গীত ভারত রচিলা ৷” BDDBBLL SBDDDJO DBLDDDL SDDBBLLDYS SBBDDD SYDDB অদ্বিতীয় কবি । এ কথায় আমরা সায় দিতে পারি না । অনেক স্থানে ভারতচন্দ্ৰ কবিকঙ্কণের ছায়া মাত্ৰ । উদ্ভাবনী শক্তিতে কবিকঙ্কণ ভারতচন্দ্ৰ অপেক্ষা অনেকাংশে শ্রেষ্ঠ বলিতে হইবে । কিন্তু রায় গুণাকর যে বঙ্গদেশের একজন অতি শ্রেষ্ঠ কবি, তাহার সন্দেহ নাই। মানবস্বভাব-পরিাজ্ঞানে যে তিনি কবিকঙ্কণ অপেক্ষা নিতান্ত নূ্যন, ইহা বলা যাইতে পারে না । ভারতচন্দ্রের রচনার তিনটি প্রধান লক্ষণ আছে । প্রথমতঃ তাহারা ভাষা এরূপ চাচাছোলা মাজাঘাষা যে, বঙ্গদেশের অন্য কোন কবির ভাষা সেরূপ মসৃণ ও সুচিকণ নহে। দ্বিতীয়তঃ তিনি সংক্ষেপে এরূপ বৰ্ণনা করিতে পারেন যে, অন্য কোন কবি সেরূপ পারেন না :- “ পদ্মবন প্ৰমুদিত সমুদিত রবি ” “ খুলিল মনের দ্বার না লাগে৷ কপাট৷ ” তৃতীয়তঃ তাহার কতকগুলি বাক্য সাধারণ জনগণ-মধ্যে এত প্ৰচলিত যে, তাহা গৃহবাক্য হইয়া উঠিয়াছে :- “ মন্ত্রের সাধন কিম্বা শরীর পতন ?” “নীচ যদি উচ্চ ভাষে, সুবুদ্ধি উড়ায় হেসে ”

  • दgन श्रेिब्रिडि दांविद्र बँiन

क्रहु* झाgऊ नछि अकgeigक Šाल ” কবিকঙ্কণের ন্যায়। ভারতচন্দ্রের যদি উদ্ভাবনীশক্তি BBS DBDB BDB DBBBDB BD gD BDBDBD DDDBDDDtS