পাতা:বাঙ্গালা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক বক্তৃতা.pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दांश छायां '9नईिद्ध1 । R পণ্ডিত রামগতি ন্যায়রত্বের গ্ৰন্থ হইতে টেকচাঁদ ঠাকুরDD BDD DBDBB BDBDBSDB BD DDD DuB BBB থাকিতে পারা গেল না । টেকচাঁদ ঠাকুর বাবুরামের শ্ৰাদ্ধবৰ্ণনে লিখিয়াছেন, “ দিনরাত্ৰি ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিত ও অধ্যাপকের আগমন যেন গো-মড়কে মুচির পার্বণ।” পণ্ডিত রামগতি। ন্যায়রত্ন নিজে ব্ৰাহ্মণপণ্ডিত মানুষ, অতএব তিনি টেকচাদ ঠাকুরের এই উক্তিতে নিতান্ত ক্ষুগ্ধ হইয়া লিখিয়াছেন, “এতদেশীয় ব্ৰাহ্মণপণ্ডিত মহাশয়েরা বহুবিধ কষ্ট স্বীকার করিয়া বিদ্যোপার্জন করেন, চতুষ্পাঠী করিয়া অধ্যাপনা করাই তঁহাদিগের মুখ্য উদ্দেশ্য। সহস্ৰ ক্লেশভোগ করিয়াও তাহা করিতে পারিলেই তঁাহার চরিতার্থ হন । অধ্যাপনার প্রণালীও এদেশে স্বতন্ত্ররূপ,-ছাত্ৰাদিগকে অন্ন দিয়া পড়াইতে হয়। বিদ্যাধ্যাপনের এরূপ উদার রীতি বোধ হয়। কোন দেশে নাই। অধ্যাপকের বৈষয়িক সুখে বিসর্জন দিয়া জ্ঞানার্জন ও জ্ঞান বিতরণ কাৰ্য্যেই সর্বদা নিরত থাকেন, এইজন্য তঁাহাদের আবশ্যক ব্যয়নিৰ্বাহাৰ্থ দেশীয় ধাৰ্ম্মিক বিজ্ঞলোকেরা শ্ৰাদ্ধবিবাহদি সকল কাৰ্য্যের উপলক্ষেই তেঁহাদিগকে কিঞ্চিৎ কিঞ্চিৎ দান করিয়া থাকেন। তাহাই অধ্যাপকদিগের জীবিকা-নিৰ্ব্বাহের একমাত্ৰ উপায়। তদ্দ্বারা ভঁাহারা পরিবারদিগের কথঞ্চিৎ গ্রাসাচ্ছাদন নিৰ্বাহ করিতে পারি-লেই কৃতাৰ্থম্মান্য হইয়া অভিলষিত কাৰ্য্যে চিরজীবন যাপন करमैन । অতএব আমাদিগের ব্ৰাহ্মণপণ্ডিত মহাশয়দিগের ন্যায় প্ল্যাঘ্যকৰ্ম্ম ও উদারাশয় পণ্ডিত কোন জাতির মধ্যে কত *আছেন ? যদিও উৎসাহিবিরহাদি নানা কারণে এক্ষণে সার্কল