পাতা:বাঙ্গালা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক বক্তৃতা.pdf/৪০

8R बांझांवां छांसi \g नांईिड्ठ । So বিন্দু বিন্দু বারি পড়ে সারি সারি ধরিয়া সহস্ৰ সহস্ৰ বেণী, দাড়ায়ে অম্বরে কমণ্ডলু করে, আনন্দে ধরিছে কমলযোনি । SS হায় ! কি অপাের আনন্দ আমার, ব্ৰহ্মাসনাতন চরণ হতে ব্ৰহ্মা কমুণ্ডলে জাহ্নবী উথলে পড়িছে দেখি নু বিমানপথে ।” নবীনচন্দ্ৰ সেন, বিহারীলাল চক্রবর্তী, দ্বিজেন্দ্ৰনাথ ঠাকুর, শিবনাথ শাস্ত্রী, রাজকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়, রাজকৃষ্ণ রায়, বর্তমান কালের অন্যতর প্রসিদ্ধ কবি। ইহঁদের মধ্যে কোন কোন সাহিত্য-রসাভিজ্ঞ ব্যক্তি নবীনচন্দ্ৰ সেনকে এক্ষণকার সর্বাপেক্ষা প্ৰধান কবি বলিয়া গণ্য করেন । কেহ কেহ বিহারীলাল চক্রবর্তীকে ঐ পদ প্ৰদান করিয়া থাকেন। ইহঁরা আপনাদিগের অভিপ্ৰায় পক্ষে যে সকল যুক্তি দেখান, তাহা নিতান্ত ক্ষীণ বোধ হয় না। আমি বিহারীবাবুর গ্রন্থ সকল পাঠ করিয়া ভঁহাকে “দুঃখের কবি৷ ” এই উপাধি প্ৰদান করিয়াছিলাম, তিনি যেমন দুঃখ ও মানসিক কষ্ট বর্ণনা করিতে পারেন, তেমন অন্য কোন বর্তমান কবি পারেন না। গঙ্গার গতির সঙ্গে বাঙ্গাল কবিতার গতির উপমা দেওয়া" যাইতে পারে। গঙ্গা যেমন বিষ্ণুপদ হইতে বিনিঃস্থত হইতেছেন, তেমনি বাঙ্গাল কবিতা বিদ্যাপতি, চণ্ডিদাস ও চৈতন্যের শিষ্যগণের হরিপদ ভক্তি হইতে বিনিঃস্থত