পাতা:বাঙ্গালা সাহিত্য-সংগ্রহ - দ্বিতীয় ভাগ.pdf/১৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ১১৭ ] হিমাংশু উৎপন্ন হইলেন ; মহেশ্বর তাছাকে গ্রহণ করিলেন এবং বিষ উৎপন্ন হইলে সর্প প্রভৃতি ডাছা অংশ করিয়া লইল । অনন্তর শুক্লবসনধারী দেব গ্ৰন্থস্তরি স্বয়ং অমৃত-পূর্ণ কমণ্ডলু ধারণপূর্বক উত্থিত হুইলেন। তখন সুরগণ অসুরগণ ও মছর্ষিগণ সকলেই র্তাহাকে দেখিয়া আনন্দিত ও সুস্থ-হৃদয় হইলেন । তৎপরে বিকসিত কমলে সমাসীন৷ কমলধারিণী নিৰুপমরূপবতী ভগবতী কমলা, সেই ক্ষীরোদসাগর হইতে সমুথিত হইলেন। মহর্ষিগণ র্তাহীকে দেখিয়া সাতিশয় गङ्घके হইলেন এবং লক্ষনীযুক্ত অর্থাৎ, “চিরণ্যবর্ণম্” ইত্যাদি পঞ্চদশ ঋকৃদ্বারা তঁহার স্তব করিতে লাগিলেন। বিশ্বাবস্থ প্রভৃতি গন্ধৰ্ব্বগণ র্তাহার সম্মুখে গান করিতে আরম্ভ করিল। স্বতাচা প্রভৃতি অপসরোগণ মৃত্য করিতে লাগিল। গঙ্গ। প্রভৃতি নদীগণ লক্ষীর স্বানার্থ সলিল লইয়া উপস্থিত হইল। এবং দিগগজ সকল হেমপাত্রস্থিত সুবিমল সলিল গ্রহণ করিয়া সৰ্ব্বলোক-মহেশ্বরী সেই লক্ষনীকে স্বান করাইতে লাগিল। ক্ষীরোদ সমুদ্র স্বীয় মূৰ্ত্তি ধারণ করিয়া তাছাকে এক ছড়া পদ্মের মালা প্রদান করিলেন। ঐ পদ্ধ কস্মিনৃ কালেও মান হইবার নছে। বিশ্বকৰ্ম্ম আলিয়া উছার শরীর বিবিধ অলঙ্কারে ভূষিত করিয়া দিলেন। এই রূপে লক্ষী স্বাভা ও বিবিধভূষিত হইয়া দেখা