গিরিশচন্দ্র ঘোষ ।
জ্যাস্তে মরা হয়ে রয়েছে ;— তোর ঘোর তরঙ্গ মদের রঙ্গ, 6वांद{| शीघ्र न! छम-दन्छ । তোর চাদ পড়ে পায়, হাড়মাল গায়, দেখে মনে লাগে ধন ॥
ജnമ്മ
निफू-र्थांचांख-८°ांठ ।
তোর মুখ দেখে কি হয় না লে ভয়, কোন গুণে মা বলে তোরে । মায়ের কি ধার ধারিস্ বেটী, মা বলস্ তুই গায়ের জোরে। তুই কি বেট মায়ের মতন, মা’র মত কি জনিস যতন, বল আবাণী কাদায় কে এমন,— পা চেপে তুই মারলি পতি, মত্ত মাগী নেশার ভোরে ॥ তোর আঁধার বরণ বসন দশ দিশি, কবে কার তুই হলি হিতৈষী, তোর বরণ ঘটায়ু পালিয়ে যায় নিশি,— .
(ওগো ও সৰ্ব্বনাশী !) রাফুলী তুই ফিদের চোটে স্বষ্টি রাথিস্ উদরে।
বেহাগ—ষS ।
আমি ভস্ম মাখি জট রাখি, পরি গলে ফণীর হার । ন্যাংটা খাপ বলদ-চাপা পতি যে আমার ॥ করে পাঁচ বছরে পঞ্চতপ, পেয়েছি প্রাণের খ্যাপা, প্রাণ সঁপেছি দিয়ে পায়ে কলিকা চাপা – আমার সে ভালবাসেশ্বাশানবাসী আমার আশে, আমার উরে আঁখি-নীরে সদাই সে ভাসে ;– প্রাণ-খোলা সে ভাঙ্গড় ভোল, আমা বই আর নাইক তার।
कौर्डन-श९ ।। হরি বলা হলো । আসল নয় তো বশে, বোঝে না আশার ছলনা।
(to V)
রমনা থাকৃতে বশে, মন রস না নামের রসে, ফিরবে না হায়, দিন বয়ে যায়, বৃথা অলসে ;– ভব-সিন্ধু-মাঝে বিষম ঢেউ, দীনবন্ধু বিনা দেথা বন্ধু নাইরে কেউ, এক ভেকা চেয়ে রবি, কে পারে নেবে বল না। পাবে চরণ-তরী বলে হরিহরি বলে ভুলে না।
পাহাড়ী-মিশ্র—দাদরা।
বঁকা শ্রাম বাজায়ু বাণী। চলরে চল যাবে চলেউকি দিয়ে দেখে আসি ॥ বাকা তাম নেচে চলে, বন-ফুলের মালা দোলে,
বঁাশীতে রাধানাম বোলে ; আঁখ ঠারে বলতে কারে, রাঙা ঠোঁটে মুচকি হাসি৷
ভৈরবী—য3 !
স্বরে আর মন স্যর না, বুঝালে তো বুঝে না মন। কে যেন, নে যায়ু টেনে, জাল একি যেমন তেমন ॥ মনে করি মনকে ধরি, পারি নে কেঁদে মরি,
কি ছলে মজালে হায় উপায়ু কি করি ;– অবশে যাইগো ভেসে,
মনতো নয় মনের মতন |
কীৰ্ত্তন—লোফা ।
লজ্জা রাখ লজ্জানিবারণ হরি। পাথারে কর হে পার, দিয়ে রাঙ্গা-চরণ-তরি ॥
কোথাহে হৃদয়-বিহারী, চরম সময় বারেক নেহারি, অবশ জিহ্বা নাম নিতে নারি ;– এস বাজিয়ে বাণী কালশণী, টেষ্ট দেখেহে শিহরি ॥
- १भ-दांश्द्र-शॆीviडांण।
রাণীকুল রাজরাণী তুমি মা জননী। করুণা-বিভায় দীপ্ত মকটের মণি ॥