পাতা:বান্ধব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/১২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

У Ф. о আসিয়। উপস্থিত হইলেন । শিবাজী সেই দিন বহু যত্নে প্রাতে স্নান পূজা দি সমাপন করিলেন ; স্নেহময়ী মাতার চরণে মন্তক স্থাপন করিয়া উহার আশীলবর্ণন যা চূঞা 登 করিলেন ; তুলার কুৰ্ত্তি ও উষ্ণ ষের নীচে লৌছবশ্ব ও শিরস্ত্রীণ ধারণ করিলেন ; দুর্গ হইতে অবতীর্ণ হইলেন, লtল্যসহচর তন্ন জীমালক্রকে সঙ্গে লইয়ণ অ|বুল ফ’জেলের নিকট তা। সিলেন,—তালিস্বনচ্ছলে তীক্ষ ছুরিকং দ্বারা মুসলমনকে ভূতলশারী করিলেন । শিব জীীর উদেশ্য সাধন হুইল,কিন্তু এই গৰ্হিত কর্ষে। উtছার যশোৱণশি চিরকাল কলুষিত থ - কিবে । তৎক্ষণাৎ শিবঞ্জীর গুপ্তসেন আবুল ফ জেলের সেনকে পরাস্ত ক- | প্রিল, অন্নজী দত্ত নামক শিবাজীর প্রসিদ্ধ ; কৰ্ম্মচারী পানীল ও পবন গড় হস্তগত ক - রিলেন, বিজয়পুরের অন্য সেনাপতি রস্তম জমানকে সন্মুখযুদ্ধে পরাস্ত করিয়া বিজয়পুরের প্তার পর্যন্ত যাইয়। দেশ লু১ম করিয়ণ আনিলেন । বিজয়পুরের সহিত যুদ্ধ আরও তিন বৎ সর পর্যন্ত চলিতে লাগিলেম, কিন্তু কোন পক্ষই বিশেষ জয়লাভ করিতে পারিল না । অবশেষে ১৬৬২ খৃঃ অব্দে শাহজী মধ্যবৰ্ত্তী হুইয়া বিজয়পুর ও শিবঞ্জীর মধ্যে সন্ধি সংস্থাপন করিয়া দিলেন । শাহজী যখম শিবঞ্জ-কে দেখিতে অসিলেন শিবল্পী পিতৃভক্তির পরাকাষ্ঠ প্রদর্শন করি রছিলেন । আপনি অশ্ব হুইতে অবতরণ বা স্কব । ( ৩য় সংখ্যা, ১২৮৫ । করিয়া পিতাকে রাজার তুল্য অভিবাদন করিলেন, পিতার শিবিকীর সঙ্গে পদব্রজে চলিলেন, ও পিতা বসিতে অtদেশ করিলে ও তিনি পিতার সম্মুখে আসন গ্রহণ করিলেন না । কয়েকদিন পুত্রের নিকট থ|কিয়া শাহ জী পরম তুষ্ট হইয়। বিজয়পুরে যাইলে ন, ও সন্ধি সংস্থাপন করিয়! দিলেন । শিল জী পিতা’ কর্তৃক সংস্থাপিত এই সন্ধির বিৰুদ্ধাচরণ করেন মই । শাহজীর জীবদ্দশায় শিব স্ত্রীর সহিত বিজয়পু রের অণর যুদ্ধ হয় নাই, তা হ1র পরও য খম যুদ্ধ ছয় সেই সময়ে শিবঞ্জী অণক্রমণকারী ছিলেন না । ১৬৬২ খৃঃ অব্দে এই সন্ধিস্থাপন হয়, পূপেৰ্বই বল হইয়াছে, এই বৎসরই মোগলদিগের সহিত যুদ্ধারম্ভ হয় । আমাদের আখ্যায়িকাও এই সময় হইতে আtরস্তু হুই য়ছে । মোগলদিগের সহিত যুদ্ধfরস্তুের সময় সমস্ত কঙ্কণদেশ শিবজী অধিকৃত করিয়া ছিলেন, ও উtহীর সপ্ত সহস্র অশ্বtরেছিী ও পঞ্চ শৎ পদাতিক সেন। ছিল । নবম পরিচ্ছেদ । শুভকর্ষ সম্পাদন | “যুগে যুগে কম্পে কম্পে নিত্য নিরস্তর, জ্বলুক গগন ব্যাপি অনন্ত বহ্নিতে । জ্বলুক সে দেবতেঙ্গ স্বৰ্গ সংবেষ্টিয়া, অহোরাত্রি অবিশ্রান্ত প্রদীপ্ত শিখায়,