পাতা:বান্ধব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

h

०य न९५it, २२v& 1)

লইয়া যৌবমে একদিন খেলা করিয়া অচিরে সে কথ। বিস্মৃত হইলে, বালিক। সে কথা বিস্মৃত হইতে পারে না ; পুৰুষের খেল,—রমণীর মৃত্যু * কখন বা দ্বি প্রস্থর রজনীতে শোকওলাল৷ ক্ৰন্দন করিয়া উঠিতেন,বলিতেন—

  • ছ। নাথ ! জগত যখন তাiমীকে ত্যাগ করিয়াছিল, লোকে যখন নিন্দ ক

রিয়াছিল, পিত। যখন তিরস্কার করিয়tfছ লেন, তখন আমি সহ্য করিয়tfছল।ম । হৃদয়েশ্বর ! শেষে কি তুমিও অভাগিনীকে ত্যাগ করিলে ? দুঃখিনী তোমার নিকট কি দোষে দোষী? তুমি আমার জন্য কষ্ট স্বীকার করিয়াছ । মাথ ! আমি কি কট স্বীকার করি নাই ? পিতা গালি দিয়ণছেন, তন্য লোকে মন্দ বলিয়tছে, হৃদ য়েশ ! তোমার কথা স্মরণ করিয়া সকল সহ্য করিয়াছি । তোমার জন্য সংসার ছারাইয়tfছলাম,জগৎ তুচ্ছ করিলাম, পিতৃগৃহ ত্যাগ করিলাম, দেশে দেশে দাসীবেশে ভিক্ষণ করিয়াছি ; এখন কি শেয আশা ছিন্ন হইল ! বিধাতা, তুমিও কি অভাগিনীকে ত্যাগ করিলে ?” পুনরায় বলিলেন, “ বিধ{ভ। যদি চিরঙুঃখিনী করিতেন, কারিক পরিশ্রমে যদি জীবন ধারণ করিতে হইত, ভয়কুটীরে যদি বাস করিতে হুইত, ভিক্ষণ করিয়া যদি দিন যাপন করিতে হুইত, হৃদয়েশ ! সরযু তোমাকে পাইলে এ সমস্ত উল্লাসে সছ করিত । পিতা দূর করিয়াছেন, মাত বা জীবনপ্রভাত 8 Rన ল্যকালে ত্যাগ করিয়tছেন, হৃদয়মtথ, তাছা সহ্য কaিয়tfছ । লোকে অtমকে কলঙ্কিনী বলিয়tছে, জগতে নিন্দ করিয়াছে, নাথ, তাহীও সহ্য করিয়াছি, তেীমীর চিন্তা করির সমস্ত সহ্য করিয়tfছ, জগতে এরূপ কি আছে অভাগিনী ভোমীর জন্য ঘlছ। সহ্য করিতে ন পারে ? রোগ, শোক, পরিতাপ, বিধাতা যে কোন ক্লেশ এ দুঃখিনীকে দিতেন, নাথ ! তোমাকে পাইলে সমস্ত সস্থা করিতে প - রিতাম। কিন্তু সরযুর জীবন এখন শূন্য ! নাথ, চিরজীবী হও, তোমার যশ, তোমীর মন, তোমার ধনের সীম। থাকিবে ন, অনেক দাসী পাইবে, কিন্তু সরযুর ন্যtয় কেছ ভাল বtfসতে পাপ্লিবে না ! আমার তার অধিক দিন বাচিবtর নাই, জগদীশ্বর তোমাকে মুখে রাখুন।’ নয়নজলে বালিকা শরীর আtভ্র করিল। শেষে শ্ৰান্ত হইয়। দীর্ঘশ্বাস ত্যাগ করিয়া বলিলেন—* বাল্যকালে মাতাকে ছা রইলাম, যৌবনে ধৰ্ম্মপরায়ণ পিত! হু (ব্লাইলাম । নথ! অদ্য তুমিও অভাগিনীকে পায়ে ঠেলিলে । তোমাকে নিন্দ করি না, জীবিত্ত থাকিতে সরযু যেন তোমার নিন্দ ন! করে । অদ্য তুমি বড় লোক, অনেক ভাগ্যবতী জেমীর পার্থে বসিবে, অভামিনী সরস্তুর বtল্যকালে মনে একদিম এ• কটি অtশtয় উদয় হইয়ছিল, দুঃখিনী তাছা ত্যাগ করিয়াছে, অচীরে জীবন ত্যাগ করিবে ।”