পাতা:বান্ধব - চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*०भ #९*{{}; S२४*tr • ! ) লুনাথ গৃহে আসিলে লক্ষ্মী ধরে ধীরে রঘুনাথের নিকটে আসিলেম, কাতি মৃদুপদৰিক্ষেণে আসিলেন, যেম শব্দ ছ ইলে স্বামীর নিদ্রাভঙ্গ ছইবে ! কাতি মুদ্রস্বরে বলিলেম—- ভাই রঘুনাথ! তোমার সঙ্গে যে ভাগ্য, এখন তার অামার মনে কোনও কট থাকিল না ; সাশ্রশ্নয়নে রঘুনাথ বলিলেম-* প্র - , ণের ভগিনী লক্ষী, আমি তোমার সঙ্গে । এ সময়ে দেখ। ম{ করিয়! কি থাকিতে ottfā 7, লক্ষী অঞ্চল দিয়া রঘুনাথের চক্ষের জল মে!চন করিয়া বলিলেস--- জীবনপ্রভাত । i t } | } } i t | | i 88 o লক্ষম একটু হাসিলেন, সে হাস্য দেখিয়। রঘুনাথের প্রাণ শুকাইয় গেল ! ঈসৎ হাসির। লক্ষী বলিলেন,—

  • ভ্রাত, তোমার দয়ার শরীর, কিন্তু লক্ষণীকে জগদীশ্বরই স্বয়ং সত্ত্বনা করিয়াছেন, শান্তির পথ দেখাইয়া দিয়াছেন ।

ठाँग्न 4ददीब्र ८मर्थ हईल छाiभी प्र * * भ হৃদয়েশ্বর চির নিদ্ৰtয় নিদ্রিত রহিয়াছেন, তিনি জীবদ্দশায় দাসীকে অতিশয় ভাল বালিভেন, দাসী জীবনে ভঁ{হার প্রণয়িনী ছিল, মরণে র্তাহার সঙ্গিনী হুইবে ।" রঘুনাথের মস্তকে বজাঘাত হইল। তখন তিনি লক্ষমীর ভাব পরিবর্তনের ক1

  • नडा ७:३, ८ऊांभtद्र नग्नtद्र **ौद्ध,

তুমি হৃদয়েশ্বরের জন্য রাজার নিকট যে , লেন, অনেক ক্ৰন্দন করিলেন, এক প্রহর আবেদন করিয়৷ fছলে শুনিয়tfছ ! আমার দীশ্বর তোমাকে সুখে রাখুন "মিজের চক্ষু হুইতে এক বিন্দু জল মোচন করিলেন । কুধু লক্ষনী ! তুমি বুদ্ধিমত্নী আমি চিরকাল জমি, অসহ্য শোক কথঞ্চিৎ সম্বরণ করিয়tছ দেখিয়া তুষ্ট হইলাম ! মমুষের জীবন শোকময়, তোমার কপালে যtছ ছিল ঘটিয়াছে, সে শোক সহিষ্ণু, छद्देश दछम कब्र, श्रीझेन श्रtभांद्र शृंgट् श्र| ইস, ভ্রাঙtঃ ভালবাসায় স্রোতার যত্নে । যদি সন্তোষ দান করিতে পারে, লক্ষনী, আমি ক্রট করিলম। রুণ বুঝিতে পারিলেন, লক্ষীর শান্ত ভ{বের হেতু বুঝিতে পারলেন, লক্ষ্মী সছমরণে স্থির সঙ্কল্প হইয়ছেন ঃ তখন অনেকক্ষণ অবধি লক্ষীর প্রতিজ্ঞাভঙ্গের চেষ্টা করিলেম, অনেক বুঝাই ভাগে য{হণ ছিল তাহ হইয়াছে, জন- রজনী পর্যন্ত লক্ষীর সহিত তর্ক করিলেন ; ধীর শাস্ত লক্ষীর একই উত্তর ‘ হৃদয়েশ্বর আমাকে বড় ভাল বাসিতেন, আমি উহকে ছাড়িয়। থাকিতে পারিব না।” অবশেবে রঘুনাথ সঙ্গলময়নে বলি اسسع وتة بجي ' লক্ষনী, একদিন আমার জীবন নৈব্লশে পূর্ণ হইয়াছিল, আমি জীবনত্যাগের সঙ্কম্প করিয়াছিলাম । ভগিনী তোমার প্রবোধে, তোমার স্নেহময় কণীয় সে সঙ্কল্প ছাড়িলাম, পুনরায় কাৰ্য্যজগতে প্রবেশ করিলাম । লক্ষ্মী, তুমি কি ভ্রা