ধারাবর্ষণ করিয়াপারিশনগরের রাজপথকে সিক্ত করিল, তখন কেছই মনে করিয়া ছিল ন যে, ফ্রান্স আবার জীবিত হইয়। পৃথিবীর জাতীয়সভায় আসন গ্রহণ করিবে । রাজকোষ লণ্ডভণ্ড, সেনাবল অন্নাভাবে জীর্ণ শীর্ণ, বাহিরে শত্রুর ভীষণ গৰ্দ্ধন, অভ্যন্তরে আত্মকলহ, আকাশ অন্ধকারময় এবং চতুৰ্দ্দিগে অস্থল্লিশ হাছাকার । কৰ্ণপারইন তরণী সমুদ্রের তরঙ্গায়িতপুর্ণবৰ্ত্তমধ্যে যেমন একবার ডোবে, আরলার ভাসে এবং প্রতিক্ষণেই যায় যায় হয়, অরাজক ফ্রান্সও তখন ঠিক সেইরূপ অবস্থাপন্ন। ২: একটি লোকও নাই, অথচ k চক্ষু উছারই উপর নিপএকবার তল পড়িলেই সকলে fউঠে, এবং এই কথা বুলিয়। H করে যে, রাজ্যের মূলভিত্তি Iীবন রক্ত’, যে র স্যে রাজা R_ী জনসাধারণের কিছুই ভরসা Tমই এই দুস্তরবিপত্তির সক্ষর কর্ণকীর একটি সামান্য যুব সহস। অনিয়া ফুন্সের রক্ষার্থদণ্ডায়মাল হইলেন। দৃটিমাত্রই সকলে উtছাকে কার্য্যনিৰ্বাহক্ষম প্রতিনিধিপুৰুষ বলিয়। চিনিয়া লইল। রক্ত্যে যে বিভ:গের যে পরিমাণ শক্তি ছিল তাই উহার নিকট অপিত হইতে লাগিল, এবং সেই একধারাপ্রবাছিত মিলিতশক্তির অজেয়তেজে ফন্সের রাজতরী তৎক্ষণাৎ স্বস্থির হইয়৷ পূৰ্ব্বাপেক্ষ শতগুণ অধিক বেগে - & , বান্ধব । سيا SAS SAMM S S S S S S অগ্রসর হইয়া চলিল। বস্তুতঃ নেপোলিয় ( বৈশাখ, ১২৮২ । নের আধিপত্যসময়ে ফুন্সের প্রতাপ দিগ্বদিগন্তরে যেরূপ ছাইয় পড়িয়াছিল, অন্য কোন রাজার সময়েই উহার এরূপ যশোবিস্তার এবং প্রভাব ও পরাক্রম প্রদর্ণিত হয় নাই । ইয়রোপের রাজগণ তখন রাজকুলের চিরপ্রতিষ্ঠিত পৌরাণিকমর্যাদা রক্ষার নিমিত্ত পরম্পরসন্ধিবদ্ধ হুইয়। রাজদ্রোহী যুগন্সের সহিত পুনঃ পুনঃ ল্লযুদ্ধে প্ররত্ত হুইয়াছেন, এবং পুনঃ পুনঃই অাহত ইষ্টয়া আৰ্ত্তনাদ করিতে করিতে ফিরিয়া গিয়াছেন। নেপোলিয়ন এই অলৌকিক বল “কোথায় পাইয়াছিলেন ? ইচ্ছা কি ভাহীরই রাজশক্তির পরিচয় দেয়? ন!, সাধারণের সমবেতশক্তির অপ্রতিহত মহত্বা কীৰ্ত্তন. করে ? যদি নেপোলিরনকে বীর বলিয়াই প্রশংসা কর, তলে যেই তিনি সাধারণের প্রতিনিধিত্ব পরিত্যাগ ক
fরয়া, এবং সাধারণের সহানুভূতিতে জলঞ্জলি দিয়া, স্বকীয় স্বার্থের অনুসরণ করিতে প্ররক্ত হইলেন, অমনি তিনি ছিন্নমূলপাদপের দ্যায় একব:রে নিপাত খেলেন কেন ? নেপোলিয়নের অদৃষ্টচর বিজয়পরম্পর এবং অচিন্তিতপূর্ব অবসানের আদ্যোপােন্ত কাহিনী পৰ্য্যালোচনা করিয়া, অীড়ঘরপ্রিয় তরলমতি ব্যক্তিরা কিরূপ সিদ্ধান্ত করেন, বলিতে পারি না । গৃঢ়দশী বিচক্ষণ লোকের ইছাতে জনসাধারণ রাজশক্তির লহরীলীলা ভিন্ন অণর কিছুই দেখিতে পান না। উছাদিগের
