পাতা:বান্ধব - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/৩৬

বৈশাখ, ১২৮২ । ) “লজ্জা ও পৰিত্রতার আবরণে এমনই এক অত্যাশ্চর্য অলৌকিক কান্তি লাভ করিয়াছে যে, ইহার সংস্পর্শে, চন্দ্রালোকশ্বট নৈশ কুসুমের ন্যায়, সমস্ত সংসারই অমৃতভিষিক্ত হয়, অথচ মনের উচ্চৱত্তি সমূহ ব্যথিত হয় না। ইহাতে প্রেম আছে, পঙ্ক নাই ; আনন্দের উচ্ছ,সি আছে, আমে+ দের ফেনিল আবিলত নাই,এবং ঈষন্মুকুলিত গোলাপের মৃদ্ধ হাস্য আছে, ধুতুরার অটহাস নাই । ইহ। ফুটে অথচ ফাটিয়া পড়ে না, এবে অথচ বিগলিত্ত হয় না। র্যাহারা রসের স্বাদগ্রহণে সমৰ্থ, উগ্ৰহাদিগের নিকট এইরূপ রসপুর্ণ কবিতা এবং ঈদৃণী রসিকণ বনিতা মনোময় ৰয়তার মহৌষধিস্বরূপ । দুঃখের বিষয় এই, অনেক বনিত। রসিকতার অনুরে ধে বিপথগামিনী ছন ; ; এবং অনেক কবিতাও রসধারা বর্ধণ করিতে গিয়া পরিশেষে বিষধারা বর্ষণ করে। বুদ্ধিমাস্ ব্যক্তিরা এরূপ বনিতা ও এরূপ কবিতাকে বিষাক্ত বাহুবল্পীর ন্যায় স্বকীয় দেছ ও হৃদয় হইতে বিচ্ছিন্ন করিয়া রাখেন । কবিতা ও বনিতার অারও সহস্ৰ সা দৃগু আছে । যথা, কবিতায় শব্দবাহুল্য, বনিতায় মুখরতা ; কবিতার ব্যঙ্গোক্তি, বনিতর বিজপগভ অন্দুই পরিহাস : কবিতার বীররস এবং বনিতার হৃদয়োদিপিনী ওজিস্বিনী বাক্যাবলী, ইত্যাদি । আমি এ সকলদিগে দৃষ্টিন করিয়া এতদুভয়ের আর কবিতা ও রতি, ২১ প্রিয় পাঠক ! তুমি মন খুলিয়া বলিতে পার, তুমি কবিতাকে অত ভাল বাস কেন ? যদি তোমার সঙ্কোচ অথব লজ,বোধ হয়, আমি এই প্রশ্নের डेडद्र निद । भशूबा भांज३ **ौ, भत्रूषा মাত্রই মনীদোষে দোষী। যন্ত্রণার উপর যন্ত্রন এই, পাপী মনুষ্য পরস্পর সহানুভূতি না দেখাইয়া একজনে অীর একজনকে শ্রঃতিকঠোর কঙ্কশভাষায় ছিতোপদেশ দেন, এবং আর দশপ্রকারে একে অন্যের পোড়া ঘায়ে লবনের ছিটা দিয়া পরম্পর বিষম যন্ত্রণীর কারণ হন। কবিতাও কমনীয় প্রকৃতি বনিতায় সে দোষ নাই ; ইছারা উভয়েই মধুরভাষিণী। ইছীদিগের নীরব উপদেশে দয়প্রাণ শীতল হয়। কেন দোষ করেন। রণের নিকট উপস্থিত হইলে, রাজা উপদেশ দেন; সে উপদেশ, কারাবাস অথবা প্রাণদও । দোষীকে ধৰ্ম্মশ্বজী যাজকের!ও উপদেশ দিয়া থাকেন ; সে উপদেশ অভিসম্পাত অথৰ অন্ধকারময় অতসম্পর্শ নরক । কিন্তু কবিতা ও বনিতার উপদেশ, অশ্রুকণা, উখনিশ্বাস, অথবা মলিনমুখে মলিনছাসি ;–হৃদয়ে নিষ্ঠুর আঘাত করে মা, অথচ হৃদয়ের গভীরতম প্রদেশ পর্যন্ত উম্বেলিত করিয়া তুলে ; সৌন্দর্যের যে বিমলচ্ছবি কপালদোষে চিত্তপট হইতে অপসারিত হইয়াছে, তাহাকে আবার অনিয়। ধীরে ধীরে সেই স্থানে স্থাপিত ক একটি অপূর্ব সাশ্য প্রদর্শন করিয়াই দি- ৱিা দেয় এবং তকম্প আত্মার ধীরে इड इदेव । ! ধীরে অমৃত সিঞ্চম করিয়া নিৰ্ব্বণে দুখ