ोङार्छ, s२५२ ।) ছধণ বর্ণনা পাঠ করিয়াছেন, তাছাদিগের নিকট ইছা বিস্ময়কর কি বিচিত্ৰ বোধ ন হইতে পারে । কিন্তু অনুরুতির ছায়। আছে বলিয়াই যে ইছা কোন প্রকারে অযশের কারণ ছইয়াছে, এমন নছে । আদেী, পলাসির যুদ্ধে এই অংশ অপরিহার্ষ্য । এটুকু ছাড়িয়া দিলে ইতিহাসকে লঙ্ঘন করা হয় । দ্বিতীয়তঃ, এই মন্ত্রনায় যাহার অধিনায়ক উপস্থাদিগের সহিত পাণ্ডিমোনিয়মের মন্ত্রণধিনায়কদিগের অনেক বৈলক্ষণ্য । ইহার রক্ত মাংসের মমুসা, তাহার কবিকপিঙ্গ অপদেবতা। ইছাদিগের শোক, দুঃখ, মৰ্ম্মব্যথা এবং আশা ও ভয় আমরা বুঝিতে পাই ; তাহদিগের সমস্তই মানবীয়সহানুভূতির বহিভূত । আমরা এই অংশ হইতে বিশেষ বছনি না করিয়া কএকটি শ্লোক নিম্নে উস্কৃত করিলাম। বর্ণনায় কিরূপ প্রশংসনীয় চিত্রনৈপুণ্য দেখান হইয়াছে, তাহা সহৃদয় পাঠকবর্গ বিবেচনা কৰুন। “ রাখিয়া দক্ষিণকরে দক্ষিণ কপোল, বসি অবনতমুখে ধীর পঞ্চজন ; বছে কি না বছে শ্বাস চিন্তায় বিহবল কুটিল ভাবনাবেশে কুঞ্চিত নয়ন । অনিমেষনেত্রে কন্টে যেন একমনে পড়িছে বঙ্গের ভাগ্য অঙ্কিত পাষাণে বিধির অম্পস্টাক্ষরে ; কিম্বা চিতসনে যেন আরোছিয়া কম্পনা-বিমানে, সময়ের যবনিকা করি উদঘাটন, বন্ধ ভষ্যিৎ-সিন্ধু-করে সস্তরণ ” । পলালির রন্ধ & Go “ একটি রমণীমূৰ্ত্তি বসিয়া নীরবে, গৌরাঙ্গিনী, লস্বত্রীব, আকর্ণ-নয়ন, (সুখ-তারা শোভে যেন আকাশের পটে ! শোভিছে উজ্জ্বলি জ্ঞান-গৰ্ব্বিত ৰদন । আবার পলকে সেই নয়ন যুগল, স্নেহের সলিলে ছয় কোমলতাময়, এই বর্ষিতেছে ক্রোধ গরিম গরল অমনি দয়াতে পুন: দ্রবীভূত হয় । বিশ্বব্যাপি সেই দয়া জাহ্নবী যেমন সমস্ত বঙ্গেতে করে সুধা বরিষণ। "
- সুস্নিগ্ধ নয়নে ঐ পাস্ত্রীর বদনে,
করতলে বামগগু করিয়া স্থাপন, ভগলিছে, জানকী যেন অশোক কাননে, আপন উদ্ধার চিন্তা, বিষাদিত মন । আবার,এদিগে দেখ, স্বতন্ত্র আসনে নীরবে বসিয়া এক তেজস্ব যবন, দুরূহ ভাবনা যেন ভাবিতেছে মনে, শ্বেত শ্মশ্র-রাশি তার চুম্বিছে চরণ। ক্ষণে চাহে শূন্যপানে, ক্ষণে ধরাতল সুদীর্ঘ নিঃশ্বাসে শ্মগ্র করে দলমল । ,, 青圣 幕 鼻 轟 輩 禅 彈 常 韋 舉 কেন ত্রতে ত্রষ্টী অ!fজ কে বলিবে ছায় ? কি বর মাগিছে সবে শ্যামার চরণে, সামান্য লোকের মন বলা নাছি যায়, রাজাদের কি কামনা বলিৰ কেমনে ? ৪ই দেখ- 權 সুদীর্ষ নিঃশ্বাস ছাড়ি, তুলিয়া বদম,
