জৈষ্ঠ, ১২৮২ । ) “ওই শোভে শতমুখী ভাগীরথী তীরে কলিকাতা, ভারতের ভাবি রাজধানী ; আৱত এখন যাহা দরিদ্র-কুটারে, শোভিবে অমরাবতী রূপে করি গ্লানি রাজ-হুর্ঘ্যে, দৃঢ় ভুর্গে, গ্যাসের মালায় । ওই যে উড়িছে উচ্চ অট্টালিকা শিরে ব্রিটিস পতাকা ; যেন গৌরবে হেলায় খেলিছে পবন সনে অতি ধীরে ধীরে ; তুমিই তুলিয়। সেই জাতীয় কেতন, ভারতে ব্রিটিস রাজ্য করিলে স্থাপন । ”
- নব রাজ্যে অভিষিক্ত কষ্ট্রয় তোমায়, ;
আমি বসাইব ও ই রত্ন-লিংহাসনে ; আমি পরাইব রাজ-মুকুট মাথায় ; সমস্ত ভারতবর্ষ আগনত বদনে প:লিবে তোমার আজ্ঞ, অদৃটের মত, তোমার নিশ্বাসে এই ভারত ভিতরে কত রাজ্য, রাজা, হবে আনত, উন্নত ; ভদিলে যবনলক্ষনী শোণিতে, সমরে ; প্ৰণমিবে হিমাচল সহিত সাগর,ইংলণ্ডের প্রতিনিধি-ভারত-ঈশ্বর ৷ ” চিত্র প্রদর্শনের পরক্ষণেই,— “ অদৃশ্য হইল বাম; পড়িল অর্গল ত্রিদিব কবাটে যেন, অন্তর-নয়নে ক্লাইবের ; গেল স্বর্গ এল ধরাতল । " সর্গ বসানে একটি সংগীত। বীরকণ্ঠ fত্রটিশ-সৈনিকগণ, রণমদ-মত্ততার গর্জিয়৷ গৰ্জ্জিয়, একতানকণ্ঠে, ঐ সংগীত গাইতে গাইতে, গঙ্গা পার হইতেছে ; আর তালে তালে, আঘাতে আঘাতে, গঙ্গার অমল পলাসির খুদ্ধ। vy Y জলরাশি লছরী-লীলায় নাচিয়া উঠিতেছে। ভাগিরথী বহুদিনের পরে বীররসে স্বত্য করিলেন ! ! ! গীতি-কবিত। রচনায় এান্থকারের কিরূপ ক্ষমতা আছে, বঙ্গীয় সাহিতাসমাজে তাছ। অনেককাল ছয় পরীক্ষিত হইয়াছে। আমরা তথাপি কএক ছত্ৰ উকারণ, এরূপ গীতে শুধু দৃত করিলাম । আমেদ নহে, উপকার আছে । এক জনের গীত শুনিলে আর একক্তনের গাইতে ইসছ হয়, সেইরূপ এক ಆf জয়-গাথা শ্রবণ করিলে আর ७द डांङिद्र झनशs tाईनtद्र ऊळ ठेषाठ হক্টর উঠে। ইছার নাম সহানুভূতির শাসন, এবং ইহাই মহান উপকার। সিংহল যেমন | বিজয়ের সময় বাঙ্গালি একলtল্প এই গীত গাইয়াছিল । কপাল গুণে এখন তাহার কণ্ঠ নীরদ হইয়াছে, অগব। এই দীপক ও হিদোল-রাণে বিরাগ হওয়ায় লতার দ্যায় দেহুল্যমান। বিলাসিনীfদনের ললিতকণ্ঠের অনুকরণেই প্রৱত্তি জৰ্ম্মিয়াছে। লাঙ্গালি অ|বীর যদি কোন দিন এইরূপ গীত গাইয়। জল স্থল নিনাদিত করে, তাছা হইলে সেই দিন লঙ্গ ভারতী লিমানে থাকিয়৷ আনদ; শ্র্য বিসৰ্জ্জন করিলেন । “ সমুদ্রের বুকে পদাঘাত করি, | অভয়ে আমরা ব্রিটন নন্দন ; श्रांडलांदइ कग्नि उठब्रन्न व्नझ१ी, দেশ দেশাস্তরে করি লিচরণ । নব আবিষ্কৃত আমেরিক দেশে, কিম্ব আফ্রিকার মৃগতৃষ্ণিকায়,
