_বান্ধব । মিলাইয়। সেই স্বরে শতেক নবীন, গাইতেছে সপ্তস্বর, ব্যাপিছে গগণ 来 来 米
- সুধু কলকণ্ঠ নহে দেখ একবার মরি কি প্রতিমাখনি —অনঙ্গ রূপিনী!— নবালের সম্মুখেতে করিছে বিহার, অবতীর্ণ মূৰ্ত্তিমতী বসন্তরাগিনী ; বাণী-বীণা-বিনিন্দিত স্বর মধুময় বহিছে কঁপিয়ে রক্ত অধর যুগল ; বহিতেছে সুশীতল বসন্তমলয় চুম্বি পারিজাত যেন, মাখি পরিমল ; বিলাসবিলোল যুগ্ম নেত্র নীলোৎপল বাসন সলিলে, মরি, ভাসিছে কেবল |’
আমরা পূৰ্ব্বে যে অসাবধানতার কথাণ বলিয়াছি,ইছাই সেই অসাবধানত ;–এক গীতের মধ্যে আর এক গীত, এক রাগিণীর মধ্যে আর এক রাগিণী । কিন্তু এই অসাবধানতার মধ্যেও স্বভাবের কি চমৎ কণর শোভা রহিয়াছে ! কি আশ্চর্য্য সহৃদয়তাই প্রকাশিত হইয়াছে! তরঙ্গের পৃষ্ঠে তরঙ্গের ন্যায় উদ্বেলম্বদন্ত্রসমুদ্রে মুহুর্মুহুঃ ভাব-পরিবর্ত হইতেছে, আর আত্মবিস্তৃত কবি সেই সমস্ত চঞ্চলভাবকে বর্ণভূদিকা । লইয়া অবিরাম চিত্রিত করিতেছেন। মমের এই অবস্থায় কি কখনও সাবধান হওয়া ! সম্ভবপর হয় ? অথবা তর্কশাস্ত্রকে প্রবোধ ! निवाब्र जमा अङ नावश्राम श्रेब्रा ध्निप्न, | কবিতা কি কখনও চল-সৌদামিনীর মত | এইরূপ স্বন্তিমতী ও হৃদয়গ্রাহিণী হইয়া খাকে ? . ( আষাঢ়, ১৯৮২ কবি এই সর্গে অার একটি অসাধারণ ক্ষমতা দেখাইয়াছেন। রমণীর রূপবর্ণনায়, মৃত্যগীতের বর্ণনায় এবং হাব, ভাব, লীলা, রঙ্গ, এবং বিলাসবিভ্রমের বর্ণনায় প্রায়ই মনুষ্যের চিত্ত তরলিত হয়। কিন্তু এই সর্গে তাদৃশ বর্ণনা সকল পাঠ করিবার সময়েও ৷ চিত্ত তরলিত না হইয়া, যেন কি দুঃখে,বিষণ্ণ ও ভারাক্রান্ত হইয় পড়ে;—অবিরলৱষ্টি ধারার মধ্যে রৌদ্রের বিসাদমাখা হাস্যের ন্যায়,অথবা প্রভাতের নিভু নিতু দীপশিখার ন্যায় পাঠকের চক্ষে সমস্তই নিরানন্দআনন্দের মূৰ্ত্তি ধারণ করে । সংস্কৃত অলঙ্কারশাস্ত্রের অন্ধভক্তের আদিরসকে কৰুণরসের নিত্যবিরোধি বলেন । যিনি আদিরসের উদ্দীপক বর্ণনাতেও এইরূপ কাকণ্যের উদ্বোধন করিতে কৃতকাৰ্য্য ছইয়াছেন, র্তাছাকে মহাকবি বলিব কি না, এই প্রশ্ন দুইবার উত্থাপন করা অনাবশ্যক । পলাসিযুদ্ধের চতুর্থ সর্গ বঙ্গবাসিমত্রেরই অভিমানের বিষয় । বাঙ্গালীয় এমন সমগ্ৰী অল্প আছে । ইছার যে অংশ পাঠ করিবে, সেই অংশেই মোহিত ও পুলকিত ছইবে ; এবং যত বার পড়িবে তত বরই মৃত্তন আনন্দ অনুভব করিবে । কি রস, কি রচনা, সৰ্ব্বাংশেই ইহা যার
- ांद्र माहे भीमद e भरमांइब्र । यनि चूहांम থাকিত, তবে আমরা ইহার আদ্যোপাত্ত উদ্ভূত করিভীম কিন্তু যদিও তাছা সম্ভব बग्न, श्रीभव्र उथां*ि ७थान sथाम इ३८ङ्ग কএকটি কবিতা কোন ক্রমেই না তুলিয়৷
