পাতা:বারীন্দ্রের আত্মকাহিনী - বারীন্দ্রকুমার ঘোষ.pdf/৬৫

C=<ss=N sgrks, 2ifŵparat-N; Yr DDB BB BDB BDDS DDDBBDDDBD BDBDBu BDBDS কাজকৰ্ম্ম উদ্যোগ আয়োজন করিতাম, তাহাতে ধরা না পড়াটাই যে আশ্চৰ্য্য, অত দিন যে ধরা পড়ি নাই এবং নিবিববাদে কাজ করিতে পাইয়াছিলাম, তাহাই এক আরও পরমাশ্চৰ্য্য ব্যাপার। এ হেন অসম্ভব সম্ভব হইয়াছিল। কেবল পুলিশ ও আমাদের উভয় দলেরই নিৰ্ব্ববুদ্ধিতার জন্য। যখন নারায়ণগড়ে স্যার এগুরু ফ্রেজারের স্পেশাল ট্ৰেণ উড়াইবার অতবড় ব্যাপারটা ঘটে, তখন বাঙলা সরকারের চরবিভাগ ভাবিয়া উঠিতে পারে নাই যে, এ ব্যাপারটার মত একটা নিদারুণ উপদ্রব এদেশের শান্ত সুবোধ ভদ্রলোকের দ্বারা কিরূপে হইতে পারে। তাই সে মোকদ্দমার কুল কিনারা একটা না করিলে ঝাড়ে বংশে তাহাদের চাকুরী যায় দেখিয়া, জন চৌদ্দ রেলকুলীকে গুতা-গাতার চোটে স্বীকার করানো হইল যে, তাহারাই বাঙলার লাট সাহেবের পরলোকে সদগতি করিবার জন্য এ হেন ব্যবস্থা করিয়াছে । কখন যে গোয়েন্দাবিভাগের বড় কৰ্ত্তার সপ্ৰেম নেকনজর আমাদের উপর প্রথম পড়িল তাহা জানি না ; তবে ইহার জন্য অনেক আগেই যে পড়া উচিত ছিল তাহার প্রধান কারণ এই যে, আমরা যখন এক দেড় বছর “যুগান্তর” চালাইয়া হঠাৎ তাহা অন্য দলের হাতে দিয়া সরিয়া পড়িলাম, তখন একটি প্ৰবন্ধে বেশ স্পষ্ট কথায় দেশবাসীকে বলিয়া গেলাম যে, “একদিন যাহা কাগজে লিখিয়াছি,