পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/৩১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তালুপাশ্বস্থ গ্রস্থির বিবৃদ্ধি । :ፃ6: মাতার মন আকৰ্ষিত হয়, এবং পুনঃ২ সর্দি হইয়। ঐ দুই লক্ষণ ক্রমশঃ প্রবল হওয়াতে র্তাহারা অত্যন্ত ভীত হয়েন। এইরূপে অজ্ঞাতসারে পীড়ার বৃদ্ধি হওয়াতে ইয়ুষ্টেকাখ্য নলে চাপ লাগিয়া শিশু বধির হয়, এবং অত্যন্ত কাশরদ্ধি ও শ্বাসকছু হওয়াতে যার পর নাই, কষ্টভোগ করে। এই রূপে পীড়া বহুদিন স্থায়ী ছুইলে শ্বাস-প্রশ্বাস-ক্রিয়ার ব্যাঘাত জন্মে ও তাছাতে অঙ্গবিকৃতি হইতে পারে । নাসিক ছোট, অপ্রশস্ত এবং কিছু চাপা হয়, উপর কসের অস্থি দুইটি অপ্রশস্ত হওয়াতে দস্তগুলি নির্গত হইয়া স্থান প্রাপ্ত হয় না, তাছাতে একটি দন্তের উপর আর একটি দন্ত সংলগ্ন হয় এবং বায়ুকোষ সকল সম্পূর্ণরূপে প্রফুল্ল না হওয়াতে বক্ষঃস্থল কপোতবক্ষের ন্যায় বিকৃত হয় । এই রূপে অত্যন্ত শ্বাসকছু, কখনই শ্বাসরোধ হওয়াতে কণ্ঠ-নলীচ্ছেদন (Laryngotomy) দ্বারা শিশুর জীবন রক্ষা করিতে হয়। চিকিৎসা। এই পীড়া প্রথমে সামান্য থাকাতে, বিশেষ চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। কোন দুর্বল শিশুর . পীড়া থাকিলে তাহার যৌবনকালে, কিম্বা শিশু সুস্থ ও সবল হইলে ইছ আপনিই উপশম হইতে পারে । পীড়া পুরাতন হইলে কড়লিভার অইল, ফেরি আইওডাইড়, কুইনাইন এবং সর্বদা মাংস ভক্ষণ করিতে দিতে হইবে । নাইটেট অব সিলভার দ্বারা গ্রন্থিদ্বয় দগ্ধ এবং টিং ; তাইওডিন দ্বার গলার উপরিভাগ সংলেপন করিলে পীড়া ত্বরায় আরোগ্য হয়। পূর্বে যে কপোতবক্ষের কথা উল্লেখ করা হইয়াছে, ডাং দুপয়ত্রেণ তৎপ্রতিকারের নিমিত্ত শিশুকে