পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/৪৩৪

নলেণষ | \రిన) লিত ছিল, এক্ষণে এ উভয়ই অনিষ্টকর বলিয়া বিবেচিত হুইয়াছে । যে নিয়মেই হউক, শিশুর বল, প্রদাহের প্রবলতা এবং জ্বরের প্রতিক্রিয়া (Re-action) দৃষ্টি করিয়া চিকিৎসা করা উচিত এবং নলেীষ স্ফোটক জ্বরাদির অনুগামী হইলে আদি পীড়ার চিকিৎসা করা অত্যাবশ্যক । . পীড়া প্রারম্ভ কালেই গুরুতর না হইলে ক্যালমেল, ইপিকাক ও য়্যান্টিমনি স্বল্প মাত্রায় দেওয়া যাইতে পারে। জ্বর প্রবল হইলে ১১০ ও ১৩০ সংখ্যক ঔষধ দিতে হুইবে । বক্ষউপরি মসিনার পুলটিস্ দিলে শ্বাস-ক্কচ্ছের অনেক লাঘব হয়, তুর্থবা اسسية লিনিমেট: ক্যাম্ব ; কম্প : ... ... ... ... আtং ১ টিং ক্যাস্থারিভূ: . ড্রা ২ টিং: ওপিয় ই... . . . . . . . . . . . . . . . . . > মিশ্রিত করিয়া পৃষ্ঠদেশে মালিষ করিলে উক্ত কাৰ্য্য সাধন হইতে পারে । বমনকারক ঔষধের প্রয়োজন হইলে ইপিকাক সর্বোৎকৃষ্ট । এতদ্ভিন্ন য়্যামন্থ: কার্ব, সর্ষপ চুৰ্ণ এবং সেনিগা দেওয়া যাইতে পারে। সমবেদন জন্য স্বায়ু মণ্ডলের পীড়ার প্রবণতা অত্যধিক হওয়াতে অন্যান্য যন্ত্রের পীড়া হইলে তাহার বিকলতা হইবার সম্পূর্ণ সম্ভাবনা, এই হেতু শ্বাস-কছু অত্যন্ত প্রবল হইলে, তাহা কেবল শ্বাস-নলীর পীড়ার জন্য হইয়াছে, এমত বলা যায় না। হতরাং শ্বাস-কুঞ্জের বৃদ্ধি দেখিয়া নলোষ রোগের প্রবলতা স্থির করত কঠিন ঔষধ প্রয়োগ করা