পাতা:বাল্মীকির জয়.pdf/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমালোচন । সকল বলিয়া উঠি এমন সময়ও নাই। কাব্যের প্রধান উৎকর্ষ-কল্পনায়। ইহার কল্পনা অতিশয় মহিমাময়ী। ঋভুদিগের আগমন, বিশ্বামিত্র, বিশ্বামিত্রের সৃষ্টি, বিশ্বামিত্রের অধঃপাত, “কৌশাম্বীর যজ্ঞ, অন্তে বিরাট দর্শন,--যাহ দেখ সকলই মহিমাময়ী কল্পনায় মামুজ্জ্বল। সৰ্ব্বাপেক্ষ। এই বিশ্বামিত্ৰই ভয়ানক মূৰ্ত্তি। রাবণ বা বৃত্ৰাসুর যে ছাচে ঢালা, এ র্সে ছাঁচে ঢালা। আমরা রামায়ণের রাবণ বা পুরাণের বৃত্রের কথা বলতেছি না। মধুসূদনের রাবণ-হেমচন্দ্রের বৃত্ৰাসুর । সে ছাঁচ বড় ভারি ছ্যাচ। কিন্তু মধুসুদন বা হেমচন্দ্রের কাব্যের ধাত্রী ইংরেজি সাহিত্য । ইংরেজি সাহিত্যের পক্ষে এই বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ড মাপা জোক বেড়া গোড়া। রাবণ ও বৃত্র প্ৰকাণ্ড মুত্তি হইলেও মাপা জোক বেড়া গোড়। কেবল সেহি প্রাচীন পুরাণ প্রণেতারা অপারমেয়, অনন্ত বিরাটমূৰ্ত্তি সৃষ্টি করতে জানিতেন ; পৃথিবীতে আর কোথাও এমন কোন জাতি জন্মে নাই যে সেই প্রাচীন ব্রাহ্মণদিগের ন্যায় DDDBD D DD DBBS KLDBDS DSKKD S LD DSBDBDS0 সুশিক্ষিন্ত হইয়াও প্রাচীন আৰ্য্যশাস্ত্ৰে অতিশয় সুপণ্ডিত, তাহার মানসিক শক্তির পরিপোষণে পাশ্চাত্য ও অ্যাথ্য উভয়বিধ সাহিত্যই তুল্যরূপে প্রবেশ করিয়াছে; এবং এই বিশ্বামিত্র প্রণয়নকালে তিনি প্রাচীন অধ্যসাহিত্যের বশবৰ্ত্তী হইয়াছিলেন। র্যাহাঁদের রুচি পাশ্চাত্য সমালোচকদিগের ব্যবস্থানুযায়ী, তাহাদের কাছে এ বিশ্বামিত্রের কোন আদর হইবে না। যেমন কল্পনা, তেমন বর্ণনা । বৰ্ণনার আমরা অনেক পরিচয় দিয়াছি। ভাষা সমন্ধে মতভেদ হইতে পারে। কিন্তু আমরা