পাতা:বাল্মীকি ও তৎসাময়িক বৃত্তান্ত.pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

च्थाश्व । ব্ৰাহ্মণবর্গ। wሕ দেখিয়া জন্ম সার্থক করিবেন । কিন্তু বিড়ম্বন ! সে আশা ফলবতী হইবার সত্বর সম্ভাবনা কোথায় ! অপরিণামদর্শী যুব উন্নতিকামনায় আরও উন্নত হইতে গিয়া, পশ্চাতে ত্যক্ত জনককে আরও দূরস্থ করিতে গিয়া, অযথাশ্রম-ক্লিষ্টতায় কাতর হইয়া নিজাব হইয়া পড়িয়াছে, স্নেহমুগ্ধ জননী অশ্রুবর্ষণ করিতেছেন। ঈশ্বর করুন, যুব শীঘ্র আরোগ্য লাভ করিয়া জননীর আশা পরিপূরণ করিতে সমর্থ হউক।—আদিম কালে ভারতীয় আর্য্যের চিন্তের অপ্রশস্ততা অনুসারে দর্শনমোহকর পদার্থমালায় অষ্টার রূপ কল্পনা করিয়৷ তদুপাসনায় ভক্তিমাৰ্গ শিক্ষা করিয়াছেন । দ্বিতীয় অবস্থায় চিত্তের অপেক্ষাকৃত উন্নতভাবানুসারে উন্নত তত্ত্ব আবিষ্কার করিয়া চিত্ততৃপ্তি সম্পাদন করিয়াছেন । বুদ্ধোক্ত এবং পুরাণতন্ত্রোক্ত ধৰ্ম্ম অতিশয়তার আনুসঙ্গিক কুপরিণামমাত্র। ফলতঃ ঈশ্বরবিষয়ক ভক্তি যথায় এতদূর প্রবল যে “বিদ্বেষাদপি গোবিন্দং দমঘোষাত্মজঃ স্মরন। শিশুপালে৷ গতঃ স্বৰ্গং কিং পুনস্তৎপরায়ণ; ॥" সেখানে ধৰ্ম্মসম্বন্ধে আরও অতি উচ্চ তত্ত্বের আশা করা যাইতে পারে । এখন দ্রষ্টব্য যে, যথায় চিন্তাশক্তি এতদূর উচ্চ-গগনবিহারিণী, তথায় অদ্বৈতবাদ এবং আনুসঙ্গিক মায়াবাদ, পুনর্জন্ম তত্ত্ব এবং তদানুসঙ্গিক অপকৃষ্ট বা উৎকৃষ্ট লোকের অস্তিত্ব, এ সকল কোথা হইতে আসিল । যেখানে ঈশ্বরের স্বরূপতা-সম্বন্ধে যত উৎকৃষ্ট তত্ত্ব বাহির হওয়া সম্ভব, তাহ হইয়াছে, তথায় তাহার সঙ্গে সঙ্গে এগুলি છેર