পাতা:বাল্মীকি ও তৎসাময়িক বৃত্তান্ত.pdf/১১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

;、b ৰালীকি ও ভৎসাময়িক বৃত্তান্ত। [दिठौत्र কারণেই আমরা রামায়ণে দেখিতে পাই যে গর্গগোত্রসস্তুত ত্ৰিজট নামে ব্রাহ্মণ বৈশ্যবৃত্তি অবলম্বন করিয়া জীবিকা নিৰ্ব্বাহ করিতেছেন, “তত্রাসীং পিঙ্গলে গার্গস্ত্রিজটে নাম বৈ দ্বিজ: l, ক্ষতবৃত্ত্বির্বনে নিত্যং ফালকুদাললাঙ্গলী ॥” २ |७२ এইনিমিত্তই আমরা মহাভারতে দেখিতে পাই যে, দ্রোণচাৰ্য্য ও কৃপাচাৰ্য্য প্রভৃতি ব্রাহ্মণগণ ক্ষত্রিয়ের বৃত্তি অবলম্বন করিয়াছেন। ফলতঃ এ প্রথা তাহার পর হইতে লোপ না হইয়া আরও পূর্ণাবস্থা প্রাপ্ত হইয়া আসিয়াছে। ব্রাহ্মণের গৃহস্থ বা সংসারত্যাগীই হউন, প্রায় লোকলয় পরিত্যাগ করিয়া তদ্বহির্ভাগে বনদেশে বাস করিতেন, এবং আবশ্যকমত লোকালয়ে গমনাগমন করিতেন । ব্রাহ্মণের যখন স্বধৰ্ম্ম (৪০) প্রতিপালন করিতেন, তাহাকে ব্রহ্মচৰ্য্য বলিত। ব্রহ্মচৰ্য্য দ্বিবিধ। সুমন্ত্র ঋষ্যশৃঙ্গের বিষয় দশরথের নিকট কথনসময়ে কহিতেছেন “দ্বৈবিধ্যৎ ব্রহ্মচর্য্যস্ত ভবিষ্যতি মহাত্মন: ।” ১৯ এই দ্বিবিধ ব্রহ্মচর্য্যের নাম মুখ্য ও গৌণ। যিনি দারপরিগ্রহ করিয়া শাস্ত্রবিধি-অনুসারে (৪১) স্ত্রীসম্ভোগ করেন এবং (৪০) মন্ত্রর মতে “অধ্যাপনমধ্যয়নং যজনং যাজনং তথা । দানং প্রতিগ্রহশ্চৈব ব্রাহ্মণানামকল্পয়ৎ ॥ (৪১) যাজ্ঞবল্ক্যমতে - “ষোড়শ গুঁনিশাঃ স্ত্ৰীণাং তস্মিন যুগান্ত সংবিশেৎ । a ، ، له ব্রহ্মচর্য্যেব পর্বাস্তাদ্যাশ্চতআশচ বজয়েৎ ॥