পাতা:বাল্মীকি ও তৎসাময়িক বৃত্তান্ত.pdf/১১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যায় । ] ব্রাহ্মণবর্গ। >"> স্থানং তথৈব গায়ত্র্যা বস্তুনাং স্থানমেব চ। স্থানঞ্চ নাগরাজস্য গরুড়স্থানমেব চ। . কাৰ্ত্তিকেয়স্য চ স্থানং ধৰ্ম্মস্থানঞ্চ পশ্যতি |” ৩১২ —রাম সেই প্রশান্ত এবং হরিণাকীর্ণ আশ্রমসমূহ দৰ্শনপূর্বক যাইতে লাগিলেন । তথায় তিনি ব্রহ্মস্থান, অগ্নিস্থান, বিষ্ণুস্থান, মহেন্দ্রস্থান, সূৰ্য্যস্থান, সোমস্থান, ভগস্থান, কুবেরস্থান, ধাতা এবং বিধাতার স্থান, বায়ুস্থান, পাশহস্ত মহাত্মা বরুণের স্থান, গায়ত্রীস্থান, বস্তুস্থান, নাগরাজস্থান, গরুড়স্থান, কাৰ্ত্তিকেয়স্থান এবং ধৰ্ম্মস্থান এই সকল দেখিতে পাইলেন – [৩৷১৫২১-২৫] রামের কুটারনিৰ্ম্মাণস্থলে অরণ্যবাসীদিগের কুটারনিৰ্ম্মাণ-প্রক্রিয়া অবগত হওয়া যাইতে পারে “পর্ণশালাং সুবিপুলাং তত্র সংঘাতমৃত্তিকাম্। সুস্তস্তাং মস্করৈদার্ঘৈঃ কৃতবংশাং সুশোভনাম্ ॥ শমীশাখাভিরাস্তীর্য্য দৃঢ়পাশাবপাশিতম। কুশকাশশরৈঃ পৰ্ণঃৈ সুপরিচ্ছাদিতাং তথা ॥ সমীকৃততলাং রম্যাং চকার সুমহাবলঃ। নিবাসং রাঘবস্যার্থে প্রেক্ষণীয়মনুত্তমম্। স গত্বা লক্ষ্মণঃ শ্ৰীমান নদীং গোদাবরং তদা। স্নাত্বা পদ্মানি চাদায় সফলঃ পুনরাগতঃ ॥ ততঃ পুষ্পবলিং কৃত্বা শান্তিঞ্চ স যথাবিধি । দর্শয়ামাস রামায় তদাশ্রমপদং কৃতম্ ॥” —মৃত্তিকা দ্বারা ভিত্তি নিৰ্ম্মাণ করিয়া, বংশ দ্বারা বংশকাৰ্য্য সম্পাদিত হইল এবং তরুশাখা স্তম্ভাবলীর ন্যায় ব্যবহৃত হইল। সমীশাখা আস্তীর্ণ করিয়া পাশ দ্বারা দৃঢ়বদ্ধ করত কুশ কাশ ও শর দ্বারা আচ্ছাদনকাৰ্য্য শেষ করিয়া, মেঝে সমান