পাতা:বাল্মীকি ও তৎসাময়িক বৃত্তান্ত.pdf/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যায়।] - क्रन्जिङ्गदर्को >> & যেমন অপীনস্থ ভিন্ন ভিন্ন মণ্ডলকে নিয়মবিশেষের বশবর্তী করিয়া অংশ নির্দেশ করিয়া দেওয়া হইত, সেইরূপ প্রাচীন কালে আর্য্যগণও আদিম অধিবাসীদিগকে পরাজয় করিয়া রাজ্য সংস্থাপন করেন ; এবং তাংশনির্দেশের নিমিত্তই অধীনস্থ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র করদ রাজার নাম শুনিতে পাওয়া যায়। দশরথের এত ক্ষুদ্র রাজ্য, তথাপি র্তাহার সভায় বহুসংখ্যক অধীন রাজগণের (২১ ইত্যাদি) অবস্থান দেখিতে পাওয়া যায় । পুরোহিতের প্রভুত্ব এবং অধম বর্ণের দুর্দশা উভয়েতেই সমান। ঋগ্বেদ {১-১৭৩-১০,৮-৬২-১১ ইত্যাদি) হইতে আরম্ভ করিয়া মানবধৰ্ম্মশাস্ত্র পর্য্যন্ত (রাজধৰ্ম্ম অধ্যায়ে) গ্রামপতি, পুরপতি প্রভৃতি শাসনকর্তৃত্ব পদের উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায় । ইহাদের কার্য্য কি, যদিও বাক্যার্থেই বিজ্ঞাপিত করিতেছে, তথাপি প্রমাণানুরোধ ধরিতে গেলে, তাহা ঋগ্বেদ দ্বারা স্পষ্ট কিছু জ্ঞাত হওয়া যায় না, কিন্তু মানবধৰ্ম্মশাস্ত্রে প্রতিপন্ন হয় যে, ইহারা সেই সেই গ্রাম ও পুরের শাসনকর্তা এবং যাবতীয় রাজকাৰ্য্যের সম্পাদক । যখন কোন নূতন নিয়মাবলী প্রবর্তিত হয়, তাহা যে সম্পূর্ণ নূতন হয় এমন নহে, এবং যাহা পুরাতন তাহাও একেবারে পরিত্যক্ত হয় না। বরং তাহাই ভিত্তিস্বরূপ রাখিয়া উন্নতি সাধন করা হয় এবং কোন কোনটা যেমন নূতন হয় আবার তেমনি কোন কোনটা পুরাতন অবিকল রাখিয়া দেওয়া হয় । নূতন যাহা হয় তাহার মধ্যে এমনও কখন কখন হইয়া থাকে, যাহা তৎপ্রণয়ন সময়ে কার্য্যে পরিণত না হইয়া পরে হইয়। থা ক । এতদ্বারা ঋগ্বেদের সাময়িক আচার ব্যবহারের সহ