পাতা:বাল্মীকি ও তৎসাময়িক বৃত্তান্ত.pdf/১৬৬

জধার } ক্ষত্ৰিয়বর্গ। 為● ○ করিতে আরম্ভ করিতেন । (২৯) ক্রমে এক একটা করিয়া অনেকগুলি হইত। (৩) রাজারা ক্ষত্রিয়, বৈশ্ব ও শূদ্র এই তিন জাতির কন্যাই (৩১) বিবাহ করিতে পারিতেন । তাহাদিগকে যথাক্রমে মহিষী, বাবাত ও পব্ৰিক্তি কহিত । সস্ত্রীক রাজকুমারের পৃথক্ রাজগৃহ আশ্রয় না করিয়া, রাজপুর মধ্যে পৃথক পৃথক্ অন্তঃপুরে বাস করিতেন। রামায়ণের এক স্থান হইতে অন্তঃপুরের বর্ণনা উদ্ধত করা যাইতেছে। তাহা দ্বারা সম্ভবতঃ উহার ভাব অনেক জ্ঞাত হওয়া যাইতে পারে । “শুকবর্হিসমাযুক্তং ক্ৰৌঞ্চহংসরুতাযুক্তম। ১২ বাদিত্ররবসংস্কৃষ্টং কুজাবামনিকাযুতম্। লতাগৃহৈশ্চিত্ৰগৃহৈশ্চম্পক শোকশোভিত; ॥১৩ দান্তরাজতসোবর্ণবেদিকাভিঃ সমাযুতম্। নিত্যপুষ্পকলৈ ক্ষৈবাপীভিরুপশোভিতম || ১৪ (২৯) বিবাহকাৰ্য্য কিরূপে সম্পন্ন হইত এবং তদানুষঙ্গিক বিষয় সমস্ত গৃহধৰ্ম্মপ্রস্তাবে কথিত হইবে। (৩) রাজা প্রজা উভয়েরই মধ্যে বহুবিবাহ প্রথা বৈদিক কাল হইতে প্রচলিত হইয়া আসিয়াছে। ঋগ্বেদের ৭১৮২, ১১০৫৮ দ্রষ্টব্য। (৩১) মচু ৩১৩ —ব্রাহ্মণের চারিজাতি-কন্যাই বিবাহযোগ্য । ক্ষত্রিরের স্বজাতি হইতে নিয়ে তিন জাতি, অর্থাৎ ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্র কন্যা বিবাহযোগ্য। বৈশ্যের ঐরূপ আত্ম হইতে নিয়ে দুই জাতি অর্থাৎ বৈশ্য ও শূদ্র কন্যা বিবাহ করিতে পূরিত । শূদ্রের কেবল শূদ্রকন্যা বিবাহযোগ্য। নীচজাতি আপনা হইতে উচ্চজাতির কন্যা গ্রহণে অক্ষম। পুনশ্চ | ঐতরেয়ত্রীক্ষণভায্যে “রাজ্ঞাং হি ত্রিবিধা: স্ক্রিয় , উত্তমমধামাধমজাতীয়াঃ । তাসাং মধ্যে উত্তমজাতে: ক্ষত্রিয়ায়াঃ মহিষীতি নাম। মধ্যমজাতের্বৈশায়াঃ ৰাবাতেতি। অধমজাতেঃ শূদ্রায়াঃ পরিবৃত্তিঃ ” . . . .