পাতা:বাল্মীকি ও তৎসাময়িক বৃত্তান্ত.pdf/২২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জধ্যায়] निङ्कट्टेबर्ग । ఇఅసి এই প্রস্তাবের প্রথমে কৃত প্রতিজ্ঞার অনুসরণে, পরবর্তী হিন্দু জাতিবন্ধন অর্থাৎ এক সম্প্রদায়ের অপর সম্প্রদায়ের সহ আহার, বিহার, বিবাহ প্রভৃতি ব্যবহারের অভাব, কত কালে প্রবর্তিত হইয়াছে, এবং পূর্বকালে অন্যান্য দেশের ন্যায় ব্যবসায় অনুসারে নামে মাত্র ভিন্ন ভিন্ন সম্প্রদায় ছিল কি না, তদ্বিবেচনায় প্রবৃত্ত হইব। যৎকালে অনধিকারপ্রবেশহেতু আর্য্য দসু্যতে ঘোর বিবাদ চলিতেছিল এবং দস্থ্যগণ বশ্যত স্বীকার করিয়া ক্রমে দাসশ্রেণীভুক্ত হইতেছিল, তখন আর্য্যদিগের মধ্যে বিষয়বিশেষের বৈষম্য স্থাপন এবং তজনিত ব্যক্তি বা সম্প্রদায় বিশেষের ক্ষমতা বৃদ্ধি বা হ্রাস প্রাপ্ত অতি অল্প পরিমাণে হইয়াছে। সুতরাং এখনও লোকের মনে বা লোকসম্প্রদায়ের ভিতরে কুটিলতা বা আত্মগরিমা প্রবেশ করে নাই, এবং সম্প্রদায়বিশেষ অপেন আপন ক্ষমতা, প্রভুত্ব, বা গরিমা রক্ষার্থে দ্বন্দ্বযুদ্ধেও প্রবৃত্ত হয় নাই । এনিমিত্ত সমাজে প্রায় সকলেই এখন সমান, কেবল বৃত্তির উচ্চতা বা অধমত অনুসারে ব্যক্তিবিশেষ বহুসমাদর বা অল্পদের প্রাপ্ত হইতেন মাত্র । আবার এরূপ সমাজের ধৰ্ম্মানুসারে, কেহ দক্ষতা বা হীনতা দেখাইলে উচ্চ বৃত্তি বা অধমবৃত্তি-যুক্ত হইয়া, আনুষঙ্গিক বহুসমাদর বা অল্লাদর-ভাগী হইতেন। ইহার বহুতর প্রমাণ পাওয়াযায় । ঐতরেয় ব্রাহ্মণে লিখিত আছে যে, কবষ ঐলুষ নামে জনৈক দাসপুত্র স্বীয় ক্ষমতা-গুণে এতদূর উচ্চতা লাভ করিয়াছিলেন যে তিনি অনেক বেদ-পূক্ত-রচনে সমর্থ হয়েন, পরে আবার চরিত্র-দোষে অধঃপতিত হয়েন । হরিবংশের