পাতা:বাল্মীকি ও তৎসাময়িক বৃত্তান্ত.pdf/৫৪

दिउँौञ्च अक्षाग्न ] ব্রাহ্মণবর্গ। 8y আমাদের এ খানে কোন সম্পর্ক নাই। পূর্ববর্তি উপকার खद९ अब्रदर्डि अशकाद्र उडग्न बॅशनिशै. निकल्ले आङग्न গ্রহণ করিয়াছে, তাহাদেরই সহিত এ খানে সম্পর্ক। ভারত-সমাজের অস্থি মজ্জা যাহা কিছু, সকলই যখন ব্রাহ্মণের, তখন র্তাহীদের মানসিক গতির এবং গুণাবলীর পৰ্য্যালোচনা না করিলে, ভারতীয় প্রাচীন ইতিহাসের মৰ্ম্ম সম্যক্রূপে অবগত হওয়া যায় না। র্তাহাদের গুণবত্তা এবং মানসিক গতির বিস্তার প্রধানতঃ শাস্ত্রবিদ্যায়। এই শাস্ত্রবিদ্যা সম্ভবতঃ দুই ভাগে বিভক্ত করা যাইতে পারে, লৌকিক ও পারলৌকিক ভেদে অর্থবিদ্যা ও ব্রহ্মবিদ্যা । ব্রহ্মবিদ্যা দ্বিবিধ, কৰ্ম্মকাণ্ড ও জ্ঞানকাণ্ড । বাল্মীকির সাময়িক ব্রাহ্মণদিগের আচার ব্যবহার বর্ণনের পূর্বে, তৎকালিকী উক্ত দ্বিবিধ বিদ্যা অগ্রে আলোচ্য । ১। অর্থবিদ্যা । যে সংস্কৃত এখন মৃত, যাহা এমন সুকৌশলসম্পন্ন এবং সুন্দর যে, যাহা স্বর্গে দেবতাদিগের ভাষা বলিয়া সকলের বিশ্বাস, এককালে তাহা মনুষ্যেরও ভাষা ছিল । এতদ্বিষয় স্বতঃসিদ্ধ, তথাপি সপ্রমাণকারী বহু পণ্ডিত আছেন, তন্মধ্যে পরিচিতনামা মুর, মূলর, লাসেন এবং বেনফির নামমাত্র উল্লেখ করিলাম। সংস্কৃত চলিত-ভাষা-ভাবে কত কাল চলিতেছিল এবং কোন সময়ে তাহার মৃত্যু হইয়াছে, তাহাও উক্ত পণ্ডিতেরা যথাসাধ্য নির্ণয় করিয়াছেন। বাল্মীকি-প্রণীত রামায়ণ যৎকালে রচিত, বা যে আকারে আমাদের হস্তে