পাতা:বাল্মীকি ও তৎসাময়িক বৃত্তান্ত.pdf/৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&b" বাল্মীকি ও তৎসামরিক বৃত্তাস্ত। [क्डीिौब्र চরণস্থ ব্যক্তিগণকে চারণ কহিত । বাল্মীকির সময়ে চরণ আর সেই চরণ নহে, চারণগণ দেব গন্ধৰ্ব্ব ইত্যাদি নামের সহ তাহাদের নাম-যোজন-মৰ্য্যাদা প্রাপ্ত হইয়াছেন । ইহঁরা এখন লোকালয় পরিত্যাগ করিয়া হিমাদ্রি-শিখরে আশ্রয় লইয়াছেন। বোধ হয় মহাপ্রস্থান পথে অগ্রসর হইবার জন্য! অযোধ্যাকাণ্ডের দ্বাত্রিংশ সর্গে রাম বনগমনের পূর্বে তৈত্তিরীয় এবং কঠশাখার অধ্যাপকদিগকে ধনদান করিতেছেন । উক্ত সর্গ পাঠে যতদূর অনুভব করিতে পারা যায়, তাহাতে ঐ অধ্যাপকদিগের বৃত্তি বর্তমান টোলের গুরুদিগের বৃত্তি হইতে ভিন্ন নহে। ব্রাহ্মণ পণ্ডিতগণ তখনও নিমন্ত্রণের উপর বিশেষ নির্ভর করিতেন, এবং সেই প্রাচীন কাল বাল্মীকির সময়েও, দেখা যায় যে আধুনিক ব্রাহ্মণগণের ন্যায় তখনকার ব্রাহ্মণ পণ্ডিতগণও বিশিষ্ট স্থানে অর্থ-লালসায় পরস্পরের প্রতি জিগীষা-পরবশ হইয়া সভায় বাদানুবাদ করিতেন ;– "—তদা বিপ্রান্‌ হেতুবাদান বহুনপি। প্রাহু: সুবাগিানো ধীরা: পরস্পরজিগীষয় ॥” 8כן הכ|כי ১৬৬ এবং আরও অসংখ্য স্থানে সূত অর্থাৎ পৌরাণিক, মাগধ অর্থাৎ বংশাবলী-কথক এবং বন্দিগণের উল্লেখ এবং তাহাদের রাজসভা ও অন্যান্য বিশিষ্ট স্থানে আবশ্যকীয় অলঙ্কারবিশেষের ন্যায় অবস্থান দেখিতে পাওয়া যায়। বেদপ্রতিপাদ্য ও বেদবিরোধি তর্ক ও দর্শনের অস্তিত্ব বহুলভাবে এবং পুষ্ট আকারে দৃষ্ট হয়। চিন্তাশক্তির বেগ জ্ঞানকাণ্ডকথন-কালে প্রদর্শিত হইবে । এ সময়ে তর্কশাস্ত্র