পাতা:বাল্মীকি ও তৎসাময়িক বৃত্তান্ত.pdf/৮

অবতরণিক । , !/. নিন্দনীয় হইবেন না। তবে ভারতের কলঙ্ক এই যে, ভারতের অভু্যদয় ষেরূপ সৰ্ব্বাপেক্ষ প্রাচীন, সে পরিমাণে প্রাচীনতম আখ্যানময় ইতিহাস রক্ষিত হয় নাই । যাহারা তজ্জন্য একান্ত দুঃখিত হয়েন, তাহাদিগকে এই পরামর্শ দিই যে, ইয়ুরোপীয়ের যেরূপ ট্রন্থের যুদ্ধ প্রভৃতি উপন্যাসকে সত্য ইতিহাস পদে স্থাপিত করিয়া যথাবুদ্ধি তাহার কালনির্ণয়পূৰ্ব্বক চিত্তের তৃপ্তিসাধন করিয়াছেন, তাহারাও সেইরূপ রাম-রাবণের যুদ্ধ প্রভৃতিকে সত্য ইতিহাস-পদে স্থাপিত করিয়া যথাবুদ্ধি তাহার একটা কালনির্ণয়পূৰ্ব্বক চিত্তের তৃপ্তিসাধন করিতে পারেন। তাহার পর আর এক কলঙ্ক এই যে, অশোকের রাজত্বের পর হইতে যবনাধিকার পর্য্যস্ত ধারাবাহিক আখ্যানমন্ত্র ইতিহাস নাই। কিন্তু সংগ্রহ দ্বারা সে অভাব পূরণ হইতে পারে কি না, সে বিষয়ে এখনও আমার সন্দেহ আছে । বিজ্ঞানময় ইতিহাস ভারতভাগ্যে সৰ্ব্বাঙ্গীণভাবে যদি ও একত্র সংগৃহীত নাই, কিন্তু তাহ উদ্ধার হইতে পারে কি না, বহুকাল হইল এ বিষয় জানিতে আমি অতি কৌতূহলাবিষ্ট হই। তদৰ্থে প্রায় সাত বৎসর অতীত হইল আমি ংস্কৃত ভাষা অধ্যয়নপূর্বক, প্রাচীন সংস্কৃত পুস্তক সকল পাঠ ও তন্নিহিত ঐতিহাসিক তত্ত্বানুসন্ধানে প্রবৃত্ত হই। এতদ্ব্যতীত প্রাচীন ভারত সম্বন্ধে ইয়ুরোপীয় পণ্ডিতগণের গ্রন্থও দেখিতে ক্ৰটি করি নাই। আমার এই অনুসন্ধানে যত দূর অগ্রসর হইতে লাগিলায, ততই আমার আশ খৰ্ব্ব না হইয়। বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হইতে লাগিল । শেষে দেখিলাম যে, ইতিহাল-বোগ্য উপকরণ সমস্তই প্রচুরভাবে আছে, কিন্তু ভারতভাগ্যে নাইবুর বা গ্রোটের ন্যায় বিলক্ষণ সংগ্রহকার এবং ইতিহাসবেত্তার কেবল অভাব। সেই সকল ঐতিহাসিক বিষয় সংগ্ৰহ করিয়া একত্রীভূত করিতে ভারতভাগ্যে কত কালে দ্বিতীয় নাইবুর বা গ্রোটের আবির্ভাব হইবে, তাছ ভবিতব্যই বলিতে পারেন। যখনই হউক, কিন্তু বোধ হয় যে বর্তমানে কখনই নহে। বঙ্গসাহিত্যের এই শৈশবকাল । বঙ্গভাষী এবং সাহিত্য উভয়ই এখনও কিছুমাত্র পুর্ণত প্রাপ্ত হয় নাই। তাহাও বা যে পরিমাণে হইয়াছে, কদৰ্য্য গ্রন্থের আধিক্যহেতু, সে পরিমাণে আৰার বঙ্গসপ্তানের দেশचांशत्र स्नेनब्र ममऊा जब्रिाउ *ांब नाहे । ७भन भवशाब भष्ट्रभह चामैौम-क्रिडा