পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ (অরণ্য কাণ্ড) - জি পি বসু.pdf/১৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৬২ রামায়ণ । কহিলাম, উহা যেন বিফল হইয়া যায় না । দেখ, রাবণ কখন মস্তক দ্বার কোন রমণীর চরণ সম্পর্শ করে না | লঙ্কাধিপতি রাবণ জনকনন্দিনী সীতাকে এই কথা বলিয়৷ মৃতু্য কামনায় ইনি আমারই হইলেন, বলিয়। মনে করিতে লাগিল । স্ট পপ শৈ সগ অনন্তর শোক কুল জানকী উভয়ের অন্তরে একটী তৃণ স্থাপনপূর্বক নিৰ্ভয়ে রাবণকে কছিলেন,—রাক্ষস ! দশরথ নামে সর্বলে কবি শ্রী ত এক রাজ ছিলেন । তিনি সত্যসন্ধ ধৰ্ম্মদিনয়ে অটল সেতুর ন্যায় অবস্থান করিতেন। منہم‘‘ ধৰ্ম্মহা রাম তাহারই পুত্র । ইহঁর বহু আজানুলম্বিত, চক্ষু বিশাল, স্কন্ধ সিংহের ন্যায়। সেই ইক্ষুকুবংশীয় মহাভু্যতি ত্ৰিলোকবিখ্যাত রাম আমার দেবতা ও পতি । সেই মহাবীর লক্ষণের সহিত আসিয়| তোর প্রাণ বিনাশ করিবেন । যাইর্তিস, তাহ হই লে জনস্থানে খরের স্যায় নিশ্চয়ই তোকে রণশায়ী হইতে হইত। তুই সে সকল ঘোররূপ মহাবল রাক্ষসের কথা বলিতেছিদ, উহার গরুড়ের নিকট সৰ্পকুলের ন্যায় রামের সমক্ষে নিতান্ত নিষি । গঙ্গার তরঙ্গ যেমন তাহার নৃ কে পাতিত করে, রামের সুবর্ণ খচিত বাণও