পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যাইতে লাগিলেন। হঁহাদিগকে দেখিয়া বোধ হইল, যেন স্বন্দ ও বিশাখদেব প্রভাব রুদ্রের অনুগমন করিতেছেন। অনন্তর মহর্ষি বিশ্বামিত্র সান্ধযোজনং (ছয় ক্রোশ) পথ অতিক্রম করিয়া সরযুর দক্ষিণ তটে উপস্থিত হইয় ‘রাম’ এই মধুর নাম উচ্চারণ পূর্বক কহিলেন, তুমি কালবিলম্ব করিও না, এই নদীর জলে আচমন কর। তুমি আমার নিকট হইতে বলা ও অতিবলা নামক মন্ত্র গ্রহণ কর,ইহা গ্রহণ করিলে তোমার শ্রাস্তিবোধ, জ্বর বা রূপের কিছুমাত্র বিপর্যয় হইবে না। নিদ্রাভিভূত বা কাৰ্য্যন্তরে ব্যগ্র থাকা নিবন্ধন অসাবধান থাকিলেও রাক্ষসেরা তোমাকে পরাভূত করিতে পরিবে না। এই মন্ত্র উচ্চারণ করিলে পৃথিবী কেন, ত্রিলোকমধ্যেও তোমার মত কেহ বীৰ্যবান দৃষ্ট হইবে না। অধিক কি, কি ভাগ, কি দক্ষিণ্য, কি জ্ঞান, কি বুদ্ধিনিশ্চয়বিষয়ক উক্তি-প্রত্যুক্তিতে কেহই কোনও বিষয়ে তোমার স্যায় হইতে পরিবে না। আমার বলা ও অতিবলা নাম্নী দুইটি বিদ্যাকে লাভ করিতে পারিলে কেহই তোমার তুলা হইতে পরিবে না। জানিও, এই দুইটি বিদ্যা সকল জ্ঞানের প্রস্তুতি। হে নরোত্তম! বলা ও অতিবল বিদ্যা পাঠ করিলে তোমার ক্ষুংপিপাসা বিদূরিত হইবে। তেজঃসমন্বিত এই দুইটি বিষ্ঠা পিতামহ ব্ৰহ্মার কন্যা, জানিও, বিধিপূর্বক এই দুইটি বিদ্যাকে আয়ত্ত করিতে পারিলে তোমার যশঃপ্রাপ্তির আশঙ্কা থাকিবে না। হে কাকুৎস্থ ! তুমি প্রকৃতই ঐ বিষ্ঠাগ্রহণের উপযুক্ত পাত্র, তোমাতে নানাগুণের সমাবেশ দেখিতে পাওয়া যায়। তপস্যাপ্রভাবে ঐ দুইটি বিদ্যা আমার আয়ত্ত হইয়াছে, ইহা কালে বহু রূপ ধারণ করিয়া থাকে। তদনন্তর রামচন্দ্র दांलौकि-ब्रांभांशूs রামচন্দ্র এইরূপে বিদ্যা লাভ করিয়া, শরৎকালীন দিবাকর যেরূপ প্রখর হয়, তাহার স্যায় শোভা পাইতে লাগিলেন। মহর্ষি বিশ্বামিত্র রামচন্দ্রকে গুরুর প্রতি শিষ্যের কৰ্ত্তব সকল উপদেশ করিয়া পরে সরযুর তীরে তাহারা তিন জনে মুখে রাত্রিবাস করিয়াছিলেন। যদিচ অনুজের সহিত রামচন্দ্র তৃণশয্যাশায়ী হইয়াছিলেন, কিন্তু মুনিবরের মনোরম কথালাপে তাহদের কিছুমাত্র ক্লেশ বোধ হয় নাই ; সুতরাং সে শীর্বরী সুখে প্রভাত হইল। ১-২৪ ত্রয়োবিংশ সগ অনন্তর রজনী প্রভাত হইলে মহামুনি বিশ্বামিত্র পর্ণশয্যাশায়ী রাম ও লক্ষণকে কহিলেন, হে রামচন্দ্র ! কৌশল্যা তোমার স্যায় পুত্র লাভ , রিয়া স্বপুত্রা হইয়াছেন, অতএব তোমার স্যায় সুপুত্রের এই সময়ে নিদ্রা অনুচিত। প্রাতঃসন্ধ্যার সময় সমুপস্থিত, অতএব গাত্রোগান করিয়া শৌচক্রিয়া ও আহ্নিকাদি দেবকাৰ্য্য সমাধা কর । রাম-লক্ষণ, মহর্ষির সেই উদার বাক্য শ্রবণ করিয়া শয্যাপরিত্যাগ পূর্বক স্নানান্তে অৰ্ঘ্যাদি প্রদান করত জপ করিতে লাগিলেন। মহাবীর রামলক্ষণ আক্তিকাদি সম্পন্ন করিয়া মহর্ষি বিশ্বামিত্রকে অভিবাদন পূর্বক প্রহৃষ্টমনে গমনের জন্য উদ্যোগ করিলেন । তদনন্তর রাম ও লক্ষণ যাইতে যাইতে দেখিতে পাইলেন, ত্রিপথগামিনী গঙ্গার সহিত সরযু সংমিলিত হইয়াছেন। ঐ শুভ সঙ্গমস্থলে একটি আশ্রম দেখিতে পাইলেন, যেখানে ঋষিগণ, অনেক সহস্ৰ বৎসরাবধি তপশ্চৰ্য্যা • । मनब्रथं चार्थक ८कौनंजाॉब्र बषिक cशौद्ररु भएन कब्रिग्राहै প্রসন্নবদনে আচমন করিলেন এবং মহর্ষির निर्का মহৰি এ কথা বলিয়াছেন, কারণ, দশরথ রামের প্রতি কেবল পুত্রশ্নেহপরায়ণ ছিলেন, বিশ্বামিত্রের উক্তির দ্বারাও রামকে ঈশ্বর বলিয়া বুঝেন হইতে ঐ দুই বিদ্যা লাভ করিলেন। ভীমবিক্রম নাই, পরে বশিষ্ঠের প্রেরণায় দিয়াছিলেন।. একমাত্রপুত্র কৌশল্য। ー - কোমরূপ দ্বিধাবোধ না করিয়াই পুত্রকে পাঠাইয়াছিলেন। মূলে DS DDD DDB BB BBS B BBBB DD BB BBBS BB gDBBBBD DD DBB HH DDS DDD SBB BBBB এক যোজন । হয়—হে কৌশল্যার স্বপুল ।