পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/১০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՎԶԵս ঐ নদীর আরস্তু বলিয়া উহার to: সেই সরযুর এই শব্দ, এই স্থানে সরযু গঙ্গার সহিত মিলিত হইতেছেন। ১-১০ so ঐ দেখ, এই উভয় নদীর জল কেমন আন্দোলিত হইয়াছে। যাহা হউক, নিয়তচিত্তে উহাদিগের প্রতি প্রণাম কর। অনন্তর দক্ষিণ তীরভূমি প্রাপ্ত হইয়া র্তাহারা দ্রুতপদে গমন করিতে লাগিলেন ; গমনকালে জন-সঞ্চারশূন্য এক ভীষণ অরণ্য দৃষ্ট্রিপথে পতিত হইল। তখন রামচন্দ্র বিশ্বামিত্রকে কহিলেন, এই অরণ্য কি দুৰ্গম ! দেখিতেছি, ইহা ঝিল্লীরবে সমাকুল। ভয়াবহ শ্বাপদ জন্তুর বিকটরব এবং পক্ষিগণে ইহার নানা স্থান পরিব্যাপ্ত ও তাহদের ঘোর নিনাদে নিনাদিত। ইতস্ততঃ সিংহ-ব্যাঘ্ৰাদি হিংস্র জন্তু সকল প্রধাবিত ; ধব, অশ্বকৰ্ণ, ককুভ, বিল্প, তিন্দুক, বদরী প্রভৃতি পাদপসমূহে ইহার চতুর্দিক আচ্ছাদিত ; হে মুনে ! আপনাকে জিজ্ঞাসা করি, এ বন কাহার অধিকৃত ? ১১-১৫ তখন মহাতেজস্ব মহামুনি বিশ্বামিত্র কহিলেন, হে বংস ! যাহার এই নিবিড় বন, তাহার পরিচয় শ্রবণ কর। হে নরোত্তম। পূর্বকালে দেবরচিত সুখসমৃদ্ধ মলদ ও করুষ নামক দুইটি জনপদ ছিল। পূর্বকালে বৃত্ৰাসুর নিহত হইলে ক্ষুধাৰ্ত্ত ও মলদিগ্ধ ইন্দ্রশরীরে ব্রহ্মহত্যা প্রবেশ করিয়াছিল। ইন্দ্রের মলিন ভাব দর্শনে দেবতা, ঋষিগণ ও তপোধন কশ্যপ গঙ্গাজলপূর্ণ কলস দ্বার তাহার মানকাৰ্য সমাধা করেন। তাহার এই ভূমিতে ইন্দ্রের মল ও ক্ষুধা অর্থাং (করুষ) দূরীভূত হয় দেখিয়া অতিশয় হৃষ্ট হন। যে সময়ে ইন্দ্ৰ নিৰ্ম্মল ও ক্ষুধাহীন অতএব পবিত্র হইলেন, সেই সময়ে প্রসন্ন ப_ _ து - -------- - -

  • । मङ्गयू जrयांक्षाॉब्र श्रृंक्रिभ' छांशं झईrङ जांप्रख कब्रिग्रां ॐखग्न निक निग्न शूर्तिडांcशं वांनिग्ना जवापरल श्रृंत्रांब्र नश्ठि भिजिग्रांtछन ।

সরস্তু ও গঙ্গার সঙ্গমক্ষেত্রে শিবের আশ্ৰম, বাহ পরে কমিশিম নামে •थrांठ श्ञ ! नब्रबूब अण छैब्रङ शांन इड्रेष्ठ अठिठ इ७ब्रांब्र नंक छै९°ब्र शा। नम्ब्रांवब्र श्रेष्ठ यवृउ-जांब्रड वणिग्नां नशैब्र नान नब्रवू । বাল্মীকি রামায়ণ চিত্ত হইয়া ইন্দ্র এই স্থানের প্রতি উংকৃষ্ট বর দিয়াছিলেন।—আমার অঙ্গের মলধারণ করিয়া এই দুইটি জনপদ মলদ ও করুষ নামে সুসমৃদ্ধ নগর হইয়া লোকে বিখ্যাত হইবে। তখন দেবগণ এই দেশের সম্মান দর্শন করিয়া দেবেন্দ্রবাক্যে সাধুবাদ প্রদান করিলেন। হে নৃপকুমার! এই মলদ ও করুষ দীর্ঘকাল পর্য্যন্ত অতিশয় সমৃদ্ধাবস্থায় ছিল। ১৬-২৫ কিছুকাল গত হইলে কামরূপিণী এক যক্ষপত্নী ইহা অধিকার করে। ইহার নাম তাড়কা । তাড়কা সুন্দের ভাৰ্য্যা, সে সহস্র মাতঙ্গের বল ধারণ করে। মার্চ ইহারই পুত্র, এই মার্চ ইন্দ্রতুল্য পরাক্রান্ত ; এই মারীচের বাহুযুগল বৰ্ত্ত লাকার, শির: প্রশস্ত, মুখমণ্ডল ও শরীর অতিশয় বৃহৎ । এই ভৈরব নিশাচর নিয়ত প্রজ-পুঞ্জের পীড়ন করিয়া থাকে, তাহা হইতে পূর্বোক্ত দুইটি নপদ বিনষ্ট হইয়াছে। দুষ্টচারিণী তাড়কা হইতেই মলদ ও করুষ জনপদ হতশ্ৰী হইয়াছে। সেই তাড়কা সম্প্রতি অৰ্দ্ধ-যোজনেরও অধিক পথ অবরোধ করিয়া অবস্থিতি করিতেছে। আমাদিগকে এই তাড়কারণ দিয়া গমন করিতে হইবে, অতএব তুমি নিজ ভুজবলপ্রভাবে এই দুষ্টচারিণীর প্রাণ সংহার কর । তুমি আমার নিয়োগে এই স্থানকে পুনর্বার নিষ্কণ্টক কর ; এক্ষণে তাড়কাভয়ে কেহই এ স্থানে আসিতে সাহসী হয় না। বিকটাকৃতি ঐ নিশাচরী এই বনের উচ্ছেদসাধন করিতেছে। হে রামচন্দ্র ! যে কারণে এই বন ভয়ানক হইয়া উঠিয়াছে, তোমার নিকটে তাহা বলিলাম। জানিও, অদ্যাপি নিশাচরী এ কার্য্য হইতে নিবৃত্ত হইতেছে না। ২৬-৩২