পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/১০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বালকাও ৷ 8? অতিশয় প্রসন্ন ইন্দ্র এবং হৃষ্ট সকল দেবগণ বিশ্বামিত্রকে বলিলেন, হে বিশ্বামিত্র ! তোমার মঙ্গল হউক। সকল দেবগণ এই কাৰ্য্যে সস্তুষ্ট । তুমি এক্ষণে রামের প্রতি সবিশেষ স্নেহভাব প্রদর্শন কর ; প্রজাপতি কৃশ শ্বের পুত্রদিগকে রাম-হস্তে সমর্পণ কর ; কারণ, রাঘবই প্রকৃত দানপাত্র, এবং তোমার শুশ্রীধাপরায়ণ। এই রাজকুমার দেবতাগণের মহৎ কার্য্য সম্পন্ন করিবেন। এই কথা বলিয়া সুরগণ সস্তুষ্টমনে বিশ্বামিত্রকে সংবৰ্দ্ধনা করিয়া দেব-লোকে গমন করিলেন। ১২-৩২ এ দিকে সন্ধ্যাসময় সমাগত ; তখন মহর্ষি বিশ্বামিত্র তারকা-বধ নিবন্ধন অতিশয় সস্তুষ্ট হইয়া শ্রীরামের শিরঃ তাম্ৰাণ করিয়া কহিলেন, হে সৌম্য! আমরা অদ্যকার রাত্রি এখানে অতিবাহিত করিল। প্রভাত হইলেই তামরা আশ্রমপদে গমন করিব । রামচন্দ্র বিশ্বামিত্রবাকে সস্তুষ্ট হইলেন। তাহার সে রাত্রি সেখানে অতিবাহিত করিলেন । ঐ দিনাবধি ঐ অরণ্য নিরুপদ্রব হইয়৷ উঠল। অধিক কি বলিব, তখন সেই বন চৈত্ররথ বনের স্যায় মনোহর শোভা ধারণ করিল। এইরূপে রামচন্দ্র তাড়কাকে বিনাশ করিয়া দেবতা ও সিদ্ধগণের প্রশংসা গ্রহণ পূর্বক মুনিপুঙ্গব বিশ্বামিত্রের সহিত সে রাত্রি সেখানে অতিবাহিত করিয়া প্রাতঃকালে প্রবুদ্ধ হইলেন। ৩৩-৩৬ கய সপ্তবিংশ সর্গ রজনী প্রভাত হইলে মহাযশা বিশ্বামিত্র ঈষৎ হাস্ত পূর্বক মধুরস্বরে রামচন্দ্রকে এই কথা বলিলেন, হে রাজপুত্র । আমি তোমার প্রতি অতিশয় প্রীত হইয়াছি, তোমার মঙ্গল হউক, আমি তোমাকে সকল অস্ত্র প্রদান করিব। ঐ সকল অস্ত্রের কথা কি বলিব, লবতা, অমুর, গন্ধৰ্ব্ব, উরুগ পর্যন্ত তোমার Wy প্রতিদ্বন্দ্বী হইলে ইহার প্রভাবে তাহাদিগকে পরাস্ত করিতে পরিবে। যাহা হউক, আমি তোমাকে দিব্য অস্ত্র সকল ও দণ্ড-চক্রাদি প্রদান করিব। হে বীর । দণ্ডচক্র, ধৰ্ম্মচক্র, কালচক্র, বিষ্ণুচক্র, ইন্দ্রচক্র, বঙ্গ, শিবের শূল, ব্রহ্মশির, ঈষীকান্ত্র, ব্ৰহ্মাস্ত্র, মোদকী ও শিখরা নামী দুই গদা, ধৰ্ম্মপাশ, কালপাশ, বারুণপাশ, শুষ্ক ও আর্দ্র নামক দুই অশনি, পিনাকাস্ত্র, নারায়ণাস্ত্র, আগ্নেয়াস্ত্র, বায়ব্যাস্ত্র, হয়শির, ক্রৌঞ্চ, শক্তিদ্বয়, কঙ্কাল, মুষল, কাপাল ও কিঙ্কিণী, এই সকল অস্ত্র রাক্ষসদিগের সংহারের জন্য প্রদান করিব ; তদনন্তর বৈদ্যাধরাস্ত্র, নন্দননামা অসিরত্ন, গন্ধৰ্ব্ব অস্ত্র, মোহনাস্ত্র, প্রস্বপন, প্রশমন, সেীমাবর্ষণ, শোষণ, মাদনাস্ত্র, মানব নামক গন্ধৰ্ব্বাস্ত্র, মোহন নামক পৈশাচাঙ্গ, তামসান্ত্র, সেীমনাস্ত্র, সম্বর্ত, দুৰ্দ্ধৰ্ষ মেষলাস্ত্র, সত্যাক্স, শত্রুতেজোহারী সৌরাস্ত্র, সোমান্ত্র, শিশিরাস্ত্র, ত্বাষ্ট্র, এই সকল কামরূপী অস্ত্র, তুমি শীঘ্র আমার নিকট হইতে গ্রহণ কর। ১-২১ তদনন্তর এই কথা বলিয়া মুনিবর পূর্বমুখে অবস্থান পূর্বক প্রসন্নমনে রামচন্দ্রকে মন্ত্রময় অস্ত্র সকল প্রদান করিলেন । যে সকল দুলভ অস্ত্র দেবগণও আয়ত্ত করিতে পারেন নাই, তিনি রামকরে তত্তাবৎ সমপণ করিলেন । অস্ত্ৰ-দানসময়ে বিশ্বামিত্র ধ্যানাবলম্বী হইলে অস্ত্রসমূহ রামের অগ্ৰে উপস্থিত হইল। তাহারা প্রফুল্লমনে কৃতাঞ্জলিপুটে রামকে কহিল, হে পরমোদার রামচন্দ্র! আমরা এক্ষণে সকলেই আপনার অমুগত কিঙ্কর। আমাদের প্রতি কি আদেশ হয়, বলুন ! 7—— • । मूल भन्नअभिः ७ई कष। बांग्रह । ये शंप्नड़ #ञ्चअभिशप्न মন্ত্রময় অগ্ৰসকল, এই অর্থই টীকাকারগণমধ্যে কেহ কহ করিয়াছেন। পূৰ্ব্বে বলাতিবল বিদ্যা দানকালে বিশ্বামিত্র রামকে বলিয়াছিলেন, রাম, তুমি মন্ত্রসমূহ গ্রহণ কর। কিন্তু তখন মাত্র বলাতিবল বিষ্ঠাই प्रांन कब्रिग्नाप्इन, ७कt१ उॉक्लकांबcष श्नडटे श्झेब्रा ७ई भञ्चभञ्च जज्ञ मांन করেন, ইহাই সৰ্ব্বপ্রাচীন টীকাকার কতকের অভিপ্রায় । বাস্তবিকপক্ষে বলাতিবল বিদ্য মন্ত্রসমূহাত্মক, স্বতরাং সেখানে মন্ত্রগ্রাম কথায় ¢कांब cनांबशे श्घ्र न ।