পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/১১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

و \8 নৃপতিভবনে স্থাপিত থাকিয়া যজ্ঞের দেবতার স্যায় গন্ধ, ধূপ ও অগুরু দ্বারা সংপূজিত হইতেছে। ৬-১৩ এই কথা বলিয়া, মহর্ষি বিশ্বামিত্র ঋষিগণে পরিবেঃত হইয়। রাম-লক্ষণকে সঙ্গে লইয়া গমন করিলেন, যাইবার সময় বনদেবতাদিগকে আমন্ত্রণ পূর্বক বলিলেন, বনদেবীগণ ! আমি এক্ষণে সিন্ধকাম হইয়া রাম-লক্ষণ ও ঋষিদিগের সমভিব্যাহারে গঙ্গার উত্তরতরে হিমালয়ে চলিলাম, তোমাদের মঙ্গল হউক। এই কথা বলিয়া তিনি উত্তরাভিমুখে গমন করিলেন। তখন ব্রহ্মবাদী ঋষিগণ শতসংখ্যক শকটে অগ্নিহোত্র দ্রব্য লইয়৷ তদনুগমন করিতে লাগিলেন। সিদ্ধাশ্রমবাসী মৃগপক্ষিগণও র্তাহার অনুগমন করিল। সেই ঋষিগণ অনুগামী মৃগপক্ষিগণকে গমনে নিষেধ করিলে তাহারা নিবৃত্ত হইল। ১৪-১৯ দেখিতে দেখিতে ক্রমশঃ দিনমণি অস্তগত হইলেন, মহর্ষিগণ দূরপথ গমন করিয়া শোণ নদীর তীরে উপনীত হইলেন। র্তাহার। সন্ধ্যাসময় সমুপস্থিত দেখিয়া হোম কাৰ্য্য সমাধা করিলেন, তদনন্তর বিশ্বামিত্রকে অগ্রবত্তী করিয়া সকলে উপবিষ্ট হইলেন। তখন রাম ও লক্ষণ সকলকে অভিবাদন করিয়া মহর্ষির স মুখে উপবেশন করিলেন। এই সময়ে রঘুনন্দন কৌতুহলাক্রান্ত হইয়া সেই ঋষিপ্রবরকে জিজ্ঞাস করিলেন, সমৃদ্ধ-বন-শোভিত এ স্থানের নাম কি ? আমি এই স্থানের সম্যক বৃত্তান্ত জানিবার জন্য সমুংসুত হইয়াছি। মহাতপ বিশ্বামিত্র রামবাকে; সেই স্থানের পরিচয় দিতে লাগিলেন। ২০-২৪ து_க-ம் দ্বাত্রিংশ সর্গ পূর্বকালে মহাতপা সত্যসঙ্কল্প সজ্জনপ্রতিপালক ব্ৰহ্মার পুত্র, কুশ নামে এক জন ধাৰ্ম্মিক নরপতি ছিলেন। তিনি বৈদৰ্ভ নামী মহিষীর গর্ভে অtয়সদৃশ পুল্লচতুষ্টয় উৎপাদন করেন। ইঁহাদের বাল্মীকি-রামায়ণ নাম কুশাম্ব, কুশনাভ, অমূৰ্ত্তরঞ্জা ও বসু। এক সময়ে তিনি ক্ষত্ৰধৰ্ম্ম প্রচারের উদেশে সত্যবাদী উৎসাহী ও দীপ্তিমান পুত্রদিগকে আহবান-পূর্বক বলিলেন, হে পুত্ৰগণ ! তোমরা প্রজীপালন কর, সমগ্র ধৰ্ম্ম লাভ করিতে পরিবে । তদনন্তর কুশের বাক্যানুসারে, লোকশ্রেষ্ঠ চারি জনে নগরসকল স্থাপিত করিলেন। কুশাম্ব কৌশাৰী নগরী, কুশনাভ মহোদয়, অমূৰ্ত্তরজা ধৰ্ম্মারণ্য ও বসু গিরিব্রজ নামক নগর প্রতিষ্ঠা করেন। এই গিরিব্ৰজ নামক স্থান, পঞ্চ শৈলমধ্যে যাহ বিরাজিত ও শোণা নদী, বসুর আধিপত্যের নিদর্শন। শোণা নদীর অপর নাম মাগধী, ইহা পঞ্চ-শৈলের মধ্যে মালার স্যায় শোভা পাইতেছে। এই নদী মগধ হইতে নির্গত হইয়া পূর্বাভিমুখে প্রবাহিত হইয়াছে। ইহার পার্শ্ববৰ্ত্তী ক্ষেত্র-সকল বহু শস্যের জন্মস্থান । ১-১০ হে রাঘব ! রাজর্ষি কুশনাভ স্কৃতাচীর গর্ভে অনুত্তম শত কন্যা উৎপাদিত করেন। ক্রমে তাহারা যৌবনশালিনী ও গুণবতী হইয়া বর্ষাকালীন বিদ্যুতের স্যায় উদ্যানমধ্যে বিহারে প্রবৃত্ত হয়। একদা তাহারা নৃত্যগীতবাদ্যাদিতে উল্লাসিত হইয়াছে, এমন সময়ে সমীরণ জলদাৰ্বত তারাবলীর স্যায় তাহাদিগের সৌন্দর্ঘ্য দেখিয়া বলিলেন, ললনাগণ ! আমি তোমাদিগকে প্রার্থনা করিতেছি, তোমরা সকলে আমার ভাৰ্য্যা হও, এবং এই মনুষ্যভাব পরিত্যাগ কর, দীর্ঘায়ু লাভ করিবে।* বিবেচনা করিয়া দেখ, মনুষ্যের যৌবন অচিরস্থায়ী, অতএব আমার সংসর্গে অক্ষয় যৌবন প্রাপ্ত হইয়া অমরপত্নীরূপে অবস্থিতি করিতে থাক। অপ্রতিহতকৰ্ম্ম বায়ুর ১। আমার আকাঙ্ক পূরণ করিলে, মানবী হইয়াও দেবপত্নী इ३ठ शांब्रिएव । यनेि यश, cनवठांब्र नश्ठि मांबूचौब्र नचक जबूछिठ, उष्ट्रउब्र भांकूवलांब ठाश क'cब्र जर्षीं९ जांभांप्क जत्रौकाब्र कब्रिदांब्र नtछ बिजकर्णलखिन्द्र चांबिर्डीव इहल्ला बांबूवडांद शब्रिडाख ७ क्षिा གsr་ཀཁང་ཁོ་༨ཅr་ཙམངས” ཨེགས་ཀ་བ་ལྟ་ཅི་ཝཀrན་།