পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बांब्लकN७ আমাদের বিল্প যেন না হয়। দেখ, এ সময়ে তরুগণ নিম্পন্দ, মৃগপক্ষিগণ নিলীন, এমন কি, ঘোর নৈশ অন্ধকারে দিক্সগুল সমাচ্ছন্ন। দেখিতে দেখিতে অৰ্দ্ধপ্রহর অবসানপ্রায়, গগনমণ্ডল চক্ষুর স্যায় নক্ষত্রপুঞ্জে পরিপূর্ণ, ক্রমশ: জ্যোতিষ্কমণ্ডলীর জ্যোতিতে দিকসকল প্রভাসিত। এ দিকে শীতাংশু স্বকীয় অংশু-বিতরণে লোকের চিত্ত প্রফুল্লিত করিয়া তিমির সংহার পূর্বক উদিত হইতেছেন। মাংসভুক্ত যক্ষরাক্ষস এবং অন্যান্য নিশাচর জন্তু সকল বিচরণ করি তেছে । ১৪-১৮ মহামুনি এই কথা বলিয়া নীরব হইলেন ; অন্যান্য ঋষিগণ সাধুবাদ প্রদান করিয়া তাহার সম্মাননা করিলেন। তাহারা তখন কহিলেন, কুশিকবংশ অতিশয় ধৰ্ম্মপরায়ণ, র্যাহার এ বংশে জন্মগ্রহণ করিয়াছেন, সকলেই প্রকৃত মহাত্মা ও ব্রহ্মতুল্য। বিশেষতঃ আপনি এ বংশে এক জন প্রকৃত মহাযশা ও ব্রহ্মস্বরূপ ; আপনার ভগিনী সরিদ্বর কৌশিকীও পিতৃকুলের ঔজ্জ্বল্যবিধানে ক্রটি করেন নাই। ঋষিদিগের মুখে এরূপ প্রশংসাবাদ শ্রবণ করিতে করিতে অস্তগত অংশুমানের স্যায় বিশ্বামিত্রের নিদাসঞ্চার হইল। তখন লক্ষণের সহিত রামচন্দ্র বিস্ময় প্রকাশ পূর্বক মহৰ্ষির স্তুতিবাদ করিতে করিতে নিদ্রিত হইলেন। ১৯-২৩ পঞ্চত্রিংশ সর্গ অনন্তর মহর্ষি বিশ্বামিত্র, ঋষিদিগের সহিত শোণনদীর তীর প্রদেশে নিশা অতিবাহিত করিয়া প্রাতঃকালে রামকে কছিলেন, হে রাম ! রাত্রি প্রভাত হইয়াছে, প্রাতঃসন্ধ্যার সময় সমুপস্থিত, অতএব শয্যা পরিত্যাগ কর এবং যাইবার জ্বস্য প্রস্তুত হও । তিনি ঋষিবাক্যে পূর্বক্লিক কাৰ্য সমাধা করিয়া তাহার সহিত যাইতে বাইতে, উহাকে এই কথা কছিলেন, এই শোণ 속 8ಎ অগাধ-স্বচ্ছ-সলিল-সম্পন্ন ও পুলিনবিমণ্ডিত, অতএব কোন পথ দিয়া আমরা গমন করিব ? তখন বিশ্বামিত্র কহিলেন, মুনিগণ যে পথের অনুসরণ করিয়া থাকেন, আমি সেই পথই দেখাইয়া দিতেছি। এইরূপে র্তাহারা দিবসাঙ্গ পৰ্য্যন্ত যাইতে লাগিলেন ; সম্মুখে মুনিজনসেবিত পবিত্র গঙ্গাকে দেখিতে পাইলেন। দেখিলেন, জাহ্লবীসলিল অতিশয় নিৰ্ম্মল, উহাতে হংসসারসগণ ক্রীড়া করিতেছে ; দর্শনমাত্রে সকলেরই আনন্দের সীমা রছিল না। র্তাহারা সকলে গঙ্গাতীরে অবস্থান পূর্বক যথাবিধি স্নান ও পিতৃতর্পণ সমাধা করিলেন। তদনন্তর অগ্নিহোত্রের অনুষ্ঠান করিয়া অমৃততুল্য হুতাবশিষ্ট স্থত প্রাশন পূর্বক প্রমদিগন্তকরণে বিশ্বামিত্রকে বেটন করিয়া উপবেশন করিলেন। তখন রামচন্দ্র বিশ্বামিত্রকে বলিলেন, হে ব্ৰহ্মন ! এই ত্রিপথগামনী গঙ্গা কিরূপে ত্ৰৈলোক আক্রমণ পূর্বক সমুদ্রে পতিত হইয়াছেন, সেই কথা আমাকে বলুন।১-১১ মহর্ষি বিশ্বামিত্র রামপ্রশ্নানুসারে তাহাকে গঙ্গার উৎপত্তি ও র্তাহার বৃদ্ধির কথা বলিতে আরস্ত করিলেন। হে রাম ! ধাতুর আকর হিমালয় নামে এক মহাপর্বত আছেন। র্তাহার দুইটি অলোকসামান্য রূপবর্তী কন্যা আছেন। মেনা ইহাদের উভয়ের জননী, ইনি সুমেরুর কন্যা এবং হিমালয়ের প্রিয়পত্নী । হে রাঘব ! মেনার উভয় কন্যার মধ্যে গঙ্গা জ্যেষ্ঠ ও উমা কনিষ্ঠ । দেবগণ আত্ম-কাৰ্য্য-সিদ্ধির জন্য জ্যেষ্ঠ গঙ্গাকে হিমাচলের নিকট প্রার্থনা করিয়াছিলেন। হিমালয়ও লোকপাবনী গঙ্গাকে ত্ৰৈলোক্যবাসীর হিতের নিমিত্ত সুরগণের হস্তে সম্প্রদান করেন। ত্রিলোকমঙ্গলাকাঙক্ষী দেবগণ, গঙ্গকে গ্রহণ করিয়া কৃতাৰ্থ হইয়া স্বগে প্রতিগমন করেন। অপর কস্যা = --= --l. --ബ* ഇ-ബ ১ । তারকাসুরের ভয়ে ভাউ ত্রিলোককে রক্ষা করিতে *ांtब्र, ७झेक्र° भूtद्यब्र थांखिब्र छछ cनबर्श५ शंत्रां८क आहेग्ना बकলোকে গিয়াছিলেন, সেই ব্ৰহ্মলোকে ব্ৰহ্মশাপে গঙ্গ। জলक्रशृङा लांछ कtब्रन, झेश जॉनि बांधन-भूब्रांtषंब कथा ।। ७३ ऋण चांनेि बांधनभूत्वांt१ब्र कषांइगांरब्रहे थांच्च नकल क्षी बर्लिख्