পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/১২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(էՆ গঙ্গা পবিত্রতম হিমালয়সদৃশ শিব-মস্তকে পতিত হইয়া সেই জটাসমূহরপ গহবরমধ্যে তিরোহিত হইলেন। জাহ্নবী চেষ্টা করিয়াও কোনরূপে ভূমণ্ডলে গমন করিতে পারিলেন না। তিনি জটামণ্ডলমধ্য হইতে নিৰ্গত হইতে পারিলেন না এবং বহুকাল পর্য্যন্ত জটামধ্যে ভ্রমণ করিতে লাগিলেন। ১-৯ ভগীরথ তদর্শনে পুনরায় তপস্যারম্ভ করিলেন। র্তাহার তপস্তায় তুষ্ট হইয়া গঙ্গাধর গঙ্গাকে জটাজাল হইতে নিষ্কাশিত করিয়া বিন্দু-সরোবরের দিকে পরিত্যাগ করিলেন । এইরূপে গঙ্গাকে পরিত্যাগ করিলে সপ্তধারার উৎপত্তি হইয়াছিল। হলাদিনী, পাবনী ও নলিনী নামক তিনটি প্রবাহ পূর্বদিগগামী হয়। স্বচক্ষু, সীতা ও সিন্ধু নামে তিনটি প্রবাহের পূর্বদিকে গতি হয়। অবশিষ্ট প্রবাহটি মহারাজ ভগীরথের অনুগামী হয়, রাজা দিব স্যন্দনে আরোহণ করিয়া অগ্রে আগে যাইতে থাকেন। গঙ্গা প্রথমে আকাশ হইতে গঙ্গাধরের জটাজুটে, পরে পৃথিবীতে অবতীর্ণ হন। র্তাহার গমন-সময়ে বিকট শব্দ সমথিত হইল, তদীয় জলরাশি মৎস্য, কচ্ছপ প্রভৃতি জলজন্তুদিগকে বক্ষে করিয়া রহিল। সেই পতিত ও পতমান জলধারা দ্বারা পৃথিবী শোভাপ্রাপ্ত হইলেন। তখন ব্যোমমণ্ডল হইতে বিমানবিহারী দেবর্ষি, গন্ধৰ্ব্ব, যক্ষ ও সিদ্ধাদি সকলে এই ব্যাপার দেখিতে লাগিলেন। দেবগণ বিমান, হয়, শিবিকারূপ যান ও হস্তীতে আরোহণ করিয়া গঙ্গাদর্শনে সমাগত হইয়া অবস্থান করিতে লাগিলেন সেই গঙ্গাবতরণ বড়ই অদ্ভুত ব্যাপার। ১০-১৯ கக ம -ககம்? ১ । কোন কোন পুরাণে আছে, ব্ৰহ্মাই মায়া দ্বারা গঙ্গাজলক্কপে छनैौब्रष-थॉर्थनांग्न बाउंr बवडौ{ श्झेशांझिालन । अषक बक्रांब एत्रश्र्মম-ভাব থাকিতে পারে না, এবং শিবেরও ঐরাপ ক্ৰোধ হওয়া উচিত बएश्, পুরাণান্তরে ख्यांUह--- Ju

  • ब्रशांच्च लिप्त झछछब्रांशछ छ छांझरीौ । ইতি যঃ সেবতে গঙ্গাং স মোক্ষস্ত ভাজনস্ ॥ इंश शंशप्न७ मई नकल घüनां जीजांकृठ बलिग्रा ¢कांन cनांव इग्न बां । যেমন শিব ও বিষ্ণু উভয়ে উভয়ের উপাঙ্ক উপাসক বলিয়া পুরাণে বর্ণিত हऎब्रांप्शन, ऎश७ 丐休日

বাল্মীকি-রামায়ণ দিদৃক্ষু দেবগণের সমাগমে ও র্তাহাদের আভরণপ্রভায় দিযুগুল সমুদ্ভাসিত হইয়া উঠিল। আকাশে কোনরূপ মেঘ ছিল না। ক্রমে ঐ দীপ্তি এতদূর বিস্তৃত হইয়া উঠিল যে, শত সূৰ্য্যতেজ বলিয়া বোধ হইতে লাগিল। চঞ্চলস্বভাব সপ, শিশুমার ও মৎস্যাদি জন্তুসকল চতুর্দিকে বিদ্যুতের স্যায় প্রভা বিস্তার করিয়া বিক্ষিপ্ত হইল। তখন পাণ্ডুবৰ্ণফেনাসকল খণ্ডাকারে ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত হইয়া পড়িল ; বোধ হইল যেন, হংসশ্রেণী-সমন্বিত শরন্মেঘে দিয়গুল পরিবেষ্টিত। এই সময়ে জাহ্লবীর বেগ কোনও স্থানে দ্রুত, কোথায় কুটিল, কোথায় বা আয়ত, কোনও স্থানে নত, কোথায় বা উন্নত, স্থান-বিশেষে বা সলিলসংযোগে উহার সলিল অভ্যাহত হইতে লাগিল। কোন স্থানে জলের প্রবাহ উৰ্দ্ধগামী হইয়া পুনর্বার পৃথিবীতে পতিত হইতে লাগিল। শঙ্করশিরোভ্ৰষ্ট স, বিপাপপ্রণাশন সেই সুরধুনীসলিল ভূমণ্ডলে ভ্ৰষ্ট হইয়া নিৰ্ম্মলভাবে শোভা পাইতে লাগিল। তখন ঐ পবিত্র জল গন্ধর্ণব ও ঋষিগণ সকলেই স্পর্শ করিলেন । যাহারা শাপপ্রভাবে উদ্ধ হইতে অধোদেশে নিপতিত হইয়াছিল, তাহারাও পবিত্র নীরসংস্পর্শে পাপক্ষালন পূর্বক মুক্ত হইল। তখন তাহারা মঙ্গল লাভ করিয়া পুনর্বার স্বর্গে গমন করিল ; গঙ্গা-দৰ্শন-মাত্রে সকলে আনন্দিত হইয়া স্নানাদি সমাপন পূর্বক সম্যকপ্রকারে निध्?tां★ों ट्झेल । २०-७० রাজর্ষি ভগীরথও দিব্য রধারোহণ পূর্বক আগে অগে গমন করিতে লাগিলেন । গঙ্গা তৎপশ্চাৎ গমন করিতে লাগিলেন ; সুর, অসুর, দৈত্য, দানব, গন্ধৰ্ব্ব, যক্ষ, রাক্ষস ও ঋষিগণ র্তাহার অনুবৰ্ত্তী হইলেন। এইরূপে জলচরগণ পর্যন্ত প্রীতমনে গঙ্গার অনুগমন করিতে লাগিল। ক্রমে ভগীরথ যে পথ দিয়া যাইতে লাগিলেন, ভাগীরথীও তৎপথে গমন করিতে লাগিলেন। তদনন্তর ত্রিলোকপাবনী গঙ্গা যাইতে যাইতে বিচিত্রকৰ্ম্ম, যজ্ঞে দীক্ষিত জয় মুনির যজ্ঞক্ষেত্রে সবেগে