পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ه ولا প্রজাপতি এই কথা বলিয়া স্ব-স্থানে প্রস্থান করিলেন। নৃপতি ভগীরথ পূর্বপুরুষগণের উদ্দেশ্যে যথাবিধি সলিলক্রিয়া সমাধা করিলেন। তিনি উদকক্রিয়া সম্পন্ন করিয়া রাজধানীতে প্রবেশ করিলেন, এবং পরমসুখে রাজকাৰ্য্য করিতে লাগিলেন। প্রকৃতিপুঞ্জ নরনাথকে দর্শন করিয়া অতিশয় সস্তুষ্ট হইল, তখন তাহদের অন্তরে শোক ও দুশ্চিন্তা রহিল না । হে রামচন্দ্র ! তোমার নিকটে গঙ্গাসম্বন্ধীয় সবিস্তর বৃত্তান্ত বর্ণন করিলাম, তোমার মঙ্গল হউক। দেখ, কথাপ্রসঙ্গে সন্ধ্যার সময় সমুপস্থিত হইয়াছে। যিনি ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় বা অপর জাতিকে যশস্কর, আয়ুস্কর ও স্বর্গদায়ক এই বৃত্তান্ত শ্রবণ করাইয়া থাকেন, তাহার প্রতি পিতৃ ও দেবতাগণ প্রসন্ন হইয়া থাকেন। যে ব্যক্তি এই বৃত্তান্ত শ্রবণ করে, সে সকল-পাপমুক্ত হইয়া দীর্ঘায়ু লাভ করে এবং তাহার কীৰ্ত্তিও সুবিস্তৃত হইয়া থাকে। ১৬-২২ পঞ্চচত্বারিংশ সগ । বিশ্বামিত্রের কথা শুনিয়া রাম, লক্ষণের সহিত নিতান্ত বিস্মিত হইয়া তাহাকে কহিলেন, হে ব্ৰহ্মন ! ভূ-লোকে গঙ্গার পবিত্রতা-সম্পাদক অবতরণ ও তদার সাগর-সুরণ-কথা আপনি যাহা বলিলেন, তাহ নিতান্ত অদ্ভুত ব্যাপার। আপনার এই মধুর কথা সকল চিন্তা করিতে করিতে আমাদের এই রাত্রি একক্ষণের স্যায় অতীত হইয়া গিয়াছে। অনন্তর রামচন্দ্র প্রভাতকালে সন্ধ্যাহিক প্রভৃতি কাৰ্য্য সমাধা করিয়া উপবিষ্ট বিশ্বামিত্রকে কছিলেন, হে ভগবন! অতিশয় আশ্চর্যজনক আখ্যান শুনিয়াছি, পবিত্রতম রজনী অতীত হইয়াছে, এক্ষণে ১। পূৰ্ব্বোক্ত দশটি সর্গে সৰ্ব্বদেৱাপেক্ষায় গঙ্গার শ্রেষ্ঠত্ব বর্ণিত श्झांtइ, जठढ़"ब्र उिन नtर्न देवाब्र बौछच बछि शंदेरष। বাল্মীকি-রামায়ণ নদীশ্রেষ্ঠ পুণ্যসলিল ত্রিপথগামিনী গঙ্গা পার হইব। পুণ্যকৰ্ম্ম ঋষিগণের পার হইবার যোগ্য সুখকর আস্তরণযুক্ত এই নৌকা আপনি এখানে আসিয়াছেন জানিয়া আপনাকে পার করিবার নিমিত্ত অতি দ্রুত আসিয়াছে। ১-৭ রামচন্দ্রের কথা শ্রবণ করিয়া মহর্ষি বিশ্বামিত্র ঋষিগণ-সমভিব্যাহারে গঙ্গা পার হইলেন। ক্রমে র্তাহারা উত্তরতীরে উপস্থিত হইয়া, তৰ্ত্তীরস্থিত ঋষিগণকে অভ্যর্থনা করিয়া সেখানে কিয়ৎক্ষণ অবস্থান পূর্বক বিশাল নগরীকে দেখিতে পাইলেন। তদনন্তর ত্বরিতগমনে স্বৰ্গসদৃশ মনোহর বিশালা নগরীর অভিমুখে গমন করিতে লাগিলেন। তখন মহামন রামচন্দ্র কৃতাঞ্জলি হইয়া মহামুনি বিশ্বামিত্রকে এই নগরী সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করিলেন, হে মহামুনে ! এই বিশালাপুরীতে কোন রাজবংশ বিরাজমান আছেন, আমি শুনিতে কৌতুহলী হইয়াছি, অতএব আমাকে বলুন। ৮-১২ তখন মহর্ষি বিশ্বামিত্র, রামকে এই পুরীর পুরাতন আখণন বলিতে আরম্ভ করিলেন। হে রামচন্দ্ৰ ! স্বরাধিপ শক্রের মুখে আমি এই পুরীর যেরূপ পরিচয় পাইয়াছি, শ্রবণ কর। পূর্বকালে সত্যযুগে দিতিনন্দন মহাবলবান অস্থরগণ ও অদিতিপুত্র ধাৰ্ম্মিক সুরগণের এইরূপ বাসন হয় যে, আমরা কি উপায়ে অজর, অমর ও নীরোগ হইতে পারি। তদনন্তর সেই সুরাসুরগণের বহু চিন্তার পর স্থির হইল যে, ক্ষীরোদসমুদ্র মন্থন করিলে অমৃত পাইতে পারিব। তাহার ইহা স্থির করিয়া সমুদ্র-মস্থনে প্রবৃত্ত হইলেন। তখন মন্দরাচলকে মন্থনদণ্ড ও বাসুকিকে রজ্জ্ব করিয়া অমিততেজঃসম্পন্ন দেবাসুরগণ ক্ষীরোদধি মন্থন করিয়াছিলেন। ১৩-১৮ o , এইরূপে সহস্ৰ বৎসর অতীত হইয়া গেলে वांद्भकि निम्नङ ग्रंब्रल उनिर्णब्रण ७ मर्थन बांब्र जिला