পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/১৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

J বালকাও করিতে হইবে। য়ে দুঃশীলে । তুমি নিজকৃত কার্যের জন্য অনুতপ্ত হইয়া অস্তের অদৃশ্য, বায়ুমাত্ৰভক্ষ্যা, অতএব নিরাহারে ভস্মশায়িনী হইয়া এই আশ্রমে বাস করিবে। যখন এই নিবিড় বনে দশরথাত্মজ দুৰ্দ্ধৰ্ষ রামচন্দ্র আগমন করিবেন, তখন তুমি তাহার দর্শনে পবিত্র হইবে। দুশ্চরিত্রে! তুমি লোভ-মোহশূন্য-হৃদয়ে তাহার আতিথ্যসৎকার করিয়া প্রতচিত্তে আমার নিকটে পূর্ববরূপ ধারণ করিয়া আগমন করিতে পরিবে। মহাতপা মহর্ষি গৌতম দুষ্টচারিণী অহল্যাকে এই কথা বলিয়া এই আশ্রম পরিত্যাগ পূর্বক সিদ্ধসংবেশিত রমণীয় হিমালয়-শিখরে গমন করিয়া তপস্যা করিতে লাগিলেন। ২৩-৩৩ একোনপঞ্চাশৎ সর্গ তদনন্তর শক্র বৃষণহীন হইয়া চকিতনেত্রে অগ্নি প্রভৃতি দেবতা এবং সিদ্ধ, চারণ ও গন্ধৰ্ব্বদিগকে কহিলেন, আমি মহর্ষি গৌতমের ক্রোধ সমুৎপাদন ও তাহার তপস্যার বিল্প সম্পাদন পূর্বক দেবকাৰ্য্য সাধন করিয়াছি । সেই মহর্ষি ক্রোধ-পরতন্ত্র হইয়া আমাকে বৃষণহীন করিয়াছেন, অহল্যাও স্বকৃত কৰ্ম্মের ফল ভোগ করিতেছেন । এইরূপ অভিসম্পাত প্রদানে মহৰ্ষির দীর্ঘকালীন তপোবল অপহৃত হইয়াছে। হে দেবগণ ! আমি তোমাদের কার্য্য সাধন করিয়াছি, অতএব ঋষিগণ চারণগণ সকলে মিলিয়া আমাকে সফল কর । ইন্দ্রের বাক্যানুসরণ করিয়া অগ্নি প্রভৃতি ৩। বাল্মীকির বাক্যের সহিত অঞ্চ পুরাণের বিরোধ পরিলক্ষিত হয়। অম্ভ পুরাণে অহল্যার শিলারূপে পরিণত হওয়া ও রামপাদস্পর্শে বিমুক্তির কথা আছে। যথা পদ্মপুরাণে আছে—শাপদগ্ধ পুর ভরর্ণ রাম ক্রাপরাধতঃ । অহল্যাখ্যা শিলা জজ্ঞে শতলিঙ্গঃ কুতঃ স্বরাটু।” এই ঘটল কাপ্তরে ঘটনাছিল। গৌতমের শাপে দেখা যায়, এই অহল্যাকে বায়ু মাত্র ভক্ষণ, অতএব ক্ষুধা-পিপাসার জন্নাদিভক্ষণে অনধিকার, এবং সৰ্ব্বপ্রাণীর অদৃপ্তরূপে ভস্মশানে থাকিতে বলিয়াছেন। অহল্য জ্ঞানকৃত ব্যভিচারে এই তীব্ৰ দণ্ডভোগ করিয়াছিলেন । O

  • । ज७८कांब न थांकांद्र जौगcडांशं कब्रिविांद्र क्रभछ| रे८छद्र नटे

ని o Q96: দেবতাগণ মর্যগণ সমভিবাহারে পিতৃদেব সন্নিধানে উপস্থিত হইলেন। তখন অগ্নি বলিলেন, ইন্দ্র কৃষণবিহীন হইয়াছেন দেখিতেছি ; তোমাদের এই মেষ বৃষণবিশিষ্ট,অতএবউহার বৃষণ উৎপাটন পূর্বক ইন্দ্রকে প্রদান কর। মেষ বৃষণহীন হইলে তোমাদের সন্তোষসাধনের ক্রটি করিবে না, এখন হইতে যাহার তোমাদের ভুঞ্জির জন্য এ প্রকার মেষ দান কবিবে, তোমরা তুষ্ট হইয় তাহাদিগকে অক্ষয় ফল দান করিবে । ১-৭ তুখন অগ্নির কথা শ্রবণ করিয়া, সমাগত পিতৃদেবগণ, মেমের বৃষণ লইয়া ইন্দ্রকে প্রদান করিলেন। এই সময় হইতেই পিতৃদেবগণ বৃষণহীন মেষভক্ষণ করেন ও বৃষণযুক্ত মেষদানের ফলে তাহাদিগকে যুক্ত করেন। এইরূপে ইন্দ্র, গৌতমের প্রভাবে মেষবৃষণবিশিষ্ট হইয়াছিলেন। ই হে রাঘব ! তুমি অতঃপর পুণ্যকীৰ্ত্তি মহৰ্ষির আশ্রমে প্রবেশ করিয়া মহাভাগ৷ দেবরূপিণী অহল্যার উদ্ধারসাধন কর । রাম বিশ্বামিত্রের বাক্য শ্রবণ করিয়া লক্ষণের সহিত বিশ্বামিত্রকে অগ্রবর্তী করিয়া আশ্রমে প্রবেশ করিলেন। রামচন্দ্র তথায় গিয়া দেখিলেন, তপস্যার তেজে গৌতম-পত্নীর প্রভা অধিকতর উদভাসিত হইয়াছে। মানুষের কথা দূরে থাকুক, দেবদানবগণ পর্যন্ত র্তাহার প্রতি দৃষ্টিপাত করিতে পারেন না। র্তাহাকে দেখিলে বোধ হয়, বিধাতা প্রযত্নাতিশয়ে এই মায়াময়ী মোহিনী-মুক্তি রচনা করিয়াছেন, তাহার দীপ্তি ধূমপূর্ণ বহ্নিশিখাসদৃশ। কিম্বা হিম হইয়াছিল, সেই জন্ত দেব-ঋষি-চারণগণের নিকট পুনরায় দ্বীয় অও প্রার্থনা করিলেন। ২ । উত্তরকাণ্ডের ৪৫ সর্গে কথিত হইয়াছে, মেঘনাদ-হস্তে ইন্দ্র বলী হইবার পর ব্ৰহ্মা মেঘনাদকে অনেক বর প্রদান করিয়া ইন্দ্রকে উদ্ধার ক{য় বলেন,হে ইন্দ্র। আমার নির্মিত অপূৰ্ব্ব স্বন্দরী অহল্যার রূপে তুমি भूॐ श्उरे यूक शिज 4बर cशोऊरमा शरण ठांशध्द जर्न१ कब्रिवीब्र পর অহল্য-ধর্ষণের জন্ত তুমি যেমন অফল হইয়াছিলে, তেমন আমার बवबांननांब्र अछ *मश्खशंठ हरेंद्रांइ, cऊांभांब कुउ ७रै कूकई भांनবেরাও অন্ত্রকরণ করিবে, তুমি তাহার অর্জ পাপের ভাগী হইবে ইত্যাদি।