ԳՀ পিনাক, শুষ্ক ও আর্দ্র অশনিদ্বয়, দণ্ড, পৈশাচ, ক্ৰৌঞ্চন্ত্রি, ধৰ্ম্মচক্র, কালচক্র, বিষ্ণুচক্র, বায়ব্যমথন, হয়শিরাস্ত্র, কঙ্কাল, মুঘল নামক শক্তিদ্বয়, বৈদ্যাধরান্ত্র, কালাস্ত্র,ত্রিশূল, কপাল, কঙ্কণ—প্রভৃতি বশিষ্ঠের প্রতি প্রয়োগ করিলেন। তদর্শনে সকলে অদ্ভুত জ্ঞান করিতে লাগিল। তখন ব্রহ্মার পুত্র বশিষ্ঠ নিজ দণ্ডপ্রভাবে ঐ সকল অস্ত্র সংহার করিলেন। ১-১৩ অস্ত্র ব্যর্থ দেখিয়া গাধিনন্দন ব্রহ্মাস্ত্র ক্ষেপণ করিলেন । * তখন অগ্নি প্রভৃতি দেবতাগণ, দেবর্ষি ও গন্ধৰ্ব প্রভৃতি সকলেরই আশঙ্কা জন্মিল ; ত্ৰৈলোক্যবাসী কম্পিত হইয়া উঠিল। সে সময়ে বশিষ্ঠ ব্রহ্মতেজোময় ব্রহ্মদণ্ড দ্বারা সেই নিদারু। ব্ৰহ্মাস্ত্র ব্যর্থ করিয়া ফেলিলেন। ব্রহ্মাস্ত্র ব্রহ্মতেজঃপ্রভাবে যখন বশিষ্ঠদেব গ্রাস করেন, সেই সময়ে র্তাহার সেই রৌদ্রমূৰ্ত্তি দর্শন করিয়া ত্ৰৈলোক্য মোহপ্রাপ্ত হইয়াছিল। তদীয় রোমকূপ হইতে সধুম অগ্নি-জ্বালার ন্যায় স্ফ লিঙ্গ-সকল নিৰ্গত হইতে লাগিল। র্তাহার করবৃত রহ্মদণ্ড বিধুম প্রলয়াগ্নির ন্যায় দ্বিতীয় যমদণ্ডের মত প্রজ্বলিত হইয়া উঠিল। সেই সময়ে ঋষিগণ বশিষ্ঠকে স্তব করিয়া কহিলেন, হে বহ্মন । আপনার অমোঘ ব্রহ্মতেজ নিজ মহিমায় সংবৃত করুন। হে মহাত্মন! আপনি বিশ্বামিত্রের সমুচিত নিগ্ৰহ করিলেন, আপনার বল অপরিমেয়, অতঃপর সকলে নিশ্চিন্ত হউক। ঋষিদিগের প্রার্থনায় মহাত্মা বশিষ্ঠদেব রোধনিবৃত্ত হইয়া শান্তভাব ধারণ করিলেন। পরাভূত বিশ্বামিত্রও দীর্ঘনিশ্বাস পরিত্যাগ করিয়া কছিলেন, ক্ষত্রিয়-বলে ধিক, ব্ৰহ্ম-বলই প্রকৃত বল ! একমাত্র ব্রহ্মদণ্ড-প্রভাবে আমার সকল অস্ত্র নিবারিত হইয়াছে। অতএব আমি ব্রাহ্মণের তেজই AAAAAA SAAAAA SAAAAS SAAAAAS AAAAAM SMMMS SSSS AA MTT A AS MA T تقـal -א ன்ே _ _ _ _ _ _
- भङ्षांनै २॥» छन अछूद्वांलक 4शै। इांप्न दिवब बcय *ठिठ इझेब्र- - cझ्न, ॐांशं ब्रां दिशांविप्ङ्गग्न झांtन दलेिष्ठे बझांञ्च धtग्नांशं कब्रिग्रांtइन बलिग्नां
BBBBS DDD SkB BB BBB DDBS BBB BB BBBB BDD BBB BBB BBD জন্ড বিশ্বামিত্রের তপোবল বর্ণন করিবার নিমিত্ত কয়টি সর্গ বলা হইয়াছে। जर्ष कब्रिग्रांtइन, किड धष्ट्रकू यूजब्र न:tछबू जक्रांद्यः क्रिखवांन् भांषिबन्वनः ।'-बाणकां७ । (e७s8) বাল্মীকি-রামায়ণ | সর্বশ্রেষ্ঠ, ইহা দেখিয়া প্রসন্নমনে মহা তপস্যা করিব, যে তপস্তাবলে ব্রাহ্মণত্ব লাভ করিতে পারা यग्नि । >8-२8 সপ্তপঞ্চাশৎ সর্গ , তদনন্তর মহামুনি বিশ্বামিত্র মহাত্মা বশিষ্ঠের সহিত বৈরতা করিয়া এবং নিজের পরাভবের বিময় স্মরণ করিয়া পরিতপ্তহৃদয়ে দীর্ঘনিশ্বাস পরিত্যাগ পূর্বক মহিষীর সহিত দক্ষিণদিকে গমন করিলেন এবং সেখানে গিয়া অতি কঠোর তপস্যা করিতে লাগিলেন। যে সময়ে তিনি ফলমূলভোজনে মুনিবৃত্তি অবলম্বন করিয়া তপস্যা করেন, সেই সময়ে বিশ্বামিত্রের হবিন্দ, মধুৰ্য্যন্দ, দৃঢ়নেত্র ও মহারথ– এই চারিটি পুত্র উৎপন্ন হইল। সহস্ৰ বৎসর অতীত হইলে প্রজাপতি রক্ষা, বিশ্বামিত্রের নিকটে উপস্থিত হইয় তাহাকে মধুরবাক্যে কহিতে লাগিলেন, হে রাজমে ! তুমি তপোবলে রাজর্ষি লোক জয় করিয়াছ, এক্ষণে তপস্যার প্রভাবে তোমাকে রাজর্ষি বলিয়াই বুঝিব। এই কথা বলিয়া পিতামহ দেবগণের সহিত সুরলোকে গমন করিলেন। লোকপিতামহ স্বগে গমন করিলে পর, তাহার কথা চিন্তা করিয়া বিশ্বামিত্র লজ্জায় কিয়ৎকাল অধোমুখে রহিলেন। তখন অতিশয় দুঃখিত হইয়া বলিলেন, আমি ঘোরতর তপস্যা করিলাম, দেবগণ ঋষিগণ আমাকে রাজর্ষি বলিয়া নির্দেশ করিলেন ! বুঝিলাম, আমি তপস্যায় সিদ্ধকাম হইতে পারি নাই। মনোমধ্যে এই স্থির করিয়া তিনি পুনর্বার তপস্যাতে প্রবৃত্ত হইলেন। ১-১০ এই সময়ে ইক্ষাকুবংশীয় জিতেন্দ্রিয় সত্যবাদী s । निवाब्रांषनाग्न शक नकल कांब बलई क्षरण श्ल, ईश शूर्ति
