পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/১৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বালকাও বিচার কি ? এই রাজ্য যেমন আমার, সেইরূপ তাহার। এক্ষণে আমার কন্যাগণ করে মঙ্গলসূত্র ধারণ করিয়া বেদিমূলে অবস্থিতি করিতেছে। প্রদীপ্ত বহ্নি-শিখার স্যায় আমিও আপনার অপেক্ষায় বেদিমূলে উপবিষ্ট আছি ; অতএব আর বিলম্বে প্রয়োজন কি ? রাজা দশরথ বশিষ্ঠমুখে জনকের সৌজন্য শ্রবণ করিয়া ঋষি ও পুত্ৰগণ সমভিব্যাহারে সভ্যস্থলে প্রবেশ করিলেন। তখন বিদেহরাজ বশিষ্ঠদেবকে কহিলেন, আপনি ঋষিগণের সহিত রামের বিবাহকাৰ্য্য সম্পাদন করুন। বশিষ্ঠদেব জনকবাকে সম্মত হইয়া বিশ্বামিত্র ও শতানন্দকে সঙ্গে লইয়া প্রপা সদৃশ শৈত্যগুণবিশিষ্ট যজ্ঞশালামধ্যে যথাবিধি এক বেদি রচনা করিলেন। গন্ধপুষ্পে বেদির চতুর্দিক অলঙ্কত হইল। যবান্ধুরযুক্ত চিত্রকুম্ভ, শখপাত্র, শরাব, ধূপপাত্র, ক্রক, অব প্রভৃতি অন্যান্য পাত্ৰসকলও উহার চতুদিকে শোভা পাইতে লাগিল। বশিষ্ঠদেব বেদির উপরিভাগে সমপ্রমাণ দর্চ সকল মন্ত্রপূত করিয়া আস্তীর্ণ করিলেন। তদনন্তর বহ্নিস্থাপন পূর্বক অগ্নিতে আহুতি দিতে লাগিলেন । ১৩-২৪ এই সময়ে নানাভরণ-ভূষিত সীতাকে অগ্নি-সমক্ষে রামের অভিাথে রক্ষা করা হইল। তখন জনক রাম চন্দ্রকে কহিলেন, এই আমার কন্যা জানকী তাদ্য হইতে তোমার সহধৰ্ম্মিণী হইলেন। তুমি হঁহার পাণিগ্রহণ কর । এই পতিব্ৰতা সীতা ছায়ার স্যায় তোমার অনুগামিনী হইবেন। এই কথা বলিয়া তিনি মন্ত্ৰপূত

a r - ജ--ബ

७ । “निजश्नगरकांबई मद4ीश थवृश्चठ, मदनी बी श्लई शानि গ্রহণরূপ সংস্কার হইয়া থাকে। আমার কস্ত। এই বাক্য দ্বারা অভিজাত সুচিত হইয়াছে। সহধৰ্ম্ম চারিণী এই বাক্য দ্বার। ভোগার্থ ও ধৰ্ম্মাচরণার্থ ইহাকে গ্রহণ কর। এই बांभांब्र कछ नौठl ७ई बांका चाब्र। वह अर्थई इग्न, cनञः दिएमt* पैंशिंग्न ब्रप्शंग्न थाउि, यिनि यूप्यानिछ दणिग्ना नर्दिछनभांछ, वैशिब बिदारश् অতিগুরুতর পণ রক্ষিত ছিল –ইনিই আমার সেই কস্তা সীতা ইত্যাদি। গন্ধৰ্ব্বাদি বিবাহ জনকের অভিপ্রেত নহে বলিয়া পরে বলিয়াছেন, পাণিং গুীৰ পাণিনা। షా) পবিত্র জল প্রক্ষেপ করিলেন । তখন দেবতা ও ঋষিগণ সাধু সাধু বলিয়া উঠিলেন। তৎকালে দেবদুন্দুভনিনাদ ও পুপবৃষ্টি হইতে লাগিল। এইরূপে সীতাকে সম্প্রদান করিয়া প্রঙ্গস্টমনে লক্ষণকে কহিলেন, হে বৎস! তুমি এখানে আগমন কর, তোমার মঙ্গল হউক, আমি তোমার সহিত উৰ্ম্মিলার উদ্বাহকাৰ্য্য সম্পন্ন করি, তুমি অবিলম্বে ইহার পাণিগ্রহণ কর। তদনন্তর ভরতকে কহিলেন, তুমি মাণ্ডবীর পাণিগ্রহণ কর। অবশেষে শক্রত্নকে কহিলেন, তুমিও শ্রাতকীৰ্ত্তির-পাণি নিজপাণি দ্বারা গ্রহণ কর । তোমরা সকলেই প্রিয়দর্শন ও ত্রতপরায়ণ। তোমাদিগকে আর কি বলিব, তোমরা পত্নীগণের সহিত যুক্ত হও, যেন কালবিলম্ব না হয়। বিদেহ-নাথের কথায় সকলেই পাণি দ্বারা পত্নীগণের পাণি স্পর্শ করিলেন। ২৫-৩৪ তদনন্তর তাহারা চারি জনে বশিষ্ঠের মতামুসারে অগ্নি, বেদি, রাজা জনক ও মহাত্মা ঋযিদিগকে প্রদক্ষিণ ও প্রণাম করিয়া শাস্ত্রমত বিবাহ করিলেন । সে সময়ে অন্তরীক্ষ হইতে মহতী পুষ্পবৃষ্টি হইতে লাগিল, নৃত্য, গীত ও দুন্দুভি প্রভৃতি বাদিত হইতে থাকিল ; অপরাগণ নৃত্য ও গন্ধবেরা গান করিতে লাগিল। অধিক কি বলিব, সকলেই বিস্ময়রসে আপ্ল ত হইয় উঠল। নানাদিকে তুর্য্যধ্বনি উখিত হইতে থাকিল। তখন রাম, লক্ষণ, ভরত ও শক্ৰয় এই চারি ভ্রাতা তিনবার অগ্নি-প্রদক্ষিণ পূর্বক 8 । अनय्कङ्ग छलयक्रोन अतृप्भोजन भोग्नु, छे९मर्ण नाङ, (छार्छ বলিয়া উহার অনুমোদন আপেক্ষিত ছিল, মাগুলী-শ্রীতকীৰ্ত্তিকে কুশধ্বজই लांन कब्रिग्नांझि८जन ! गांख्तरुका बविाञ्चांtइब--- “পিতা পিতামহে জাত সকুলা জননী তথা । কস্তাপ্রদঃ পূৰ্ব্বনাশে প্রকৃতিস্থঃ পরঃ পরঃ।” জ্যেষ্ঠ ভরতকে অতিক্রম করিয়া লক্ষ্মণের পূৰ্ব্বে বিবাহ হওয়ায় পরিবেদন দোষ হইল না, কারণ, উহার ভিন্ন মাতৃজ,— “পিতৃগাপুত্রে সাপত্বে পরনারীস্বতৰু ব। विराशानयङॉफ्नो शब्रिएबल न दूवगन् ॥” ইত্যাদি শাস্ত্রবাক্য দ্বারা সমধিত হইয়াছে ।