পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/১৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Q বালকাও সপ্তসপ্ততিতম সর্গ পরশুরাম প্রস্থান করিলে পর দশরথাত্মজ রামচন্দ্র অমৰ্ষভাব পরিত্যাগ করিয়া অপরিমেয়প্রভাব বরুণকে ঐ ধনু প্রদান করিলেন। তদনন্তর তিনি বশিষ্ঠাদি ঋষিদিগকে অভিবাদন করিয়া পিতাকে শঙ্কিত দেখিয়া কহিলেন, ভৃগুরাম প্রস্থান করিয়াছেন, অতএব চতুরঙ্গিণী সেনা আপনার যত্বে সংরক্ষিত হইয়া অযোধ্যাভিমুথে গমন করুক। দাশরথি-মুখে এরূপ উক্তি শ্রবণ করিয়া রাজা দশরথ র্তাহাকে আলিঙ্গন ও তদীয় মস্তক অাম্রাণ করিলেন। পরশুরামের গমনবার্তা শ্রবণ করিয়া নৃপতি দশরথ অতিশয় সন্তুষ্ট হইলেন, তখন র্তাহার মনে হইল, যেন তাহার ও তদীয় পুলগণের পুনর্জন্ম-প্রাপ্তি ঘটিয়াছে। ১-৫ তদনন্তর দশরথ সৈন্যদিগের সহিত অযোধ্যা-গমনে ত্বরান্বিত হইলেন এবং উপস্থিত হইয়া দেখিলেন, মনোহর রাজধানী বিচিত্র পতাকায় অলঙ্কত ও তুর্য্যনিনাদে দিষ্মণ্ডল প্রকম্পিত হইতেছে। রাজপথ জলসেকে সিক্ত ও ইতস্ততঃ কুসুমনিকর বিক্ষিপ্ত রহিয়াছে ; পুরবাসিগণ মাঙ্গল্যদ্রব্য লইয়া দণ্ডায়মান, চতুদিকে লোকারণ্য ; উপস্থিত হইবামাত্র পৌর ও বিপ্ৰগণ নৃপতির প্রত্যুদগমন করিলেন। তিনি পুলদিগকে সঙ্গে লইয়া হিমগিরিতুল্য শ্বেতকান্তি আপনার বিচিত্র অর্ণবাসে গমন করিলেন । তদনন্তর অনিন্দ্য ভোগমুখে তৃপ্ত হইয়া আত্মীয় অন্তরঙ্গের সহিত নানা প্রকার আমোদে কালাতিপাত করিতে লাগিলেন। এ দিকে রাজমহিষী কৌশল্য, সুমিত্র, কৈকেয়ী ও অন্যান্য পুরনারীগণ বধূগণকে প্রাপ্ত হইয় পরমাপ্যায়িত হইলেন। রাজমহিষীগণ মঙ্গলাচরণ সমাধা করিয়া পুটুকুলধারিণী বধূদিগকে অন্তঃপুরে ১। দেবগণের সহিত বরুণও কৌতুক দেখিবার নিমিত্ত জন্তরীক্ষে विब्रांछयांन हिzणन, ॐiशंग्न इख मे ५घू ब्रांव जर्न१ काञ्चन । ఏ(t লইয়া গিয়া দেবোদেশে প্রণাম ও নমস্তদিগকে নমস্কার করাইতে লাগিলেন। ৬-১৩ বধূগণ অনুরূপ স্বামি-সহবাসে পরম মুখভোগ করিতে লাগিলেন। রামচন্দ্রও ভ্রাতৃগণের সহিত কৃতদার ও ধনজনপূর্ণ হইয়া পিতৃসেবায় মনঃসংযোগ করিলেন। এইরূপে কিয়ৎকাল অতীত হইলে, নৃপতি ভরতকে সম্বোধন করিয়া কহিলেন, হে পুত্র ! তোমার মাতুল যুধাজিৎ তোমাকে কেকয়রাজ্যে লইয়া যাইবার জন্য এখানে অপেক্ষা করিতেছেন, অতএব র্তাহার সমভিবাহারে তুমি সেখানে গমন কর। কুমার ভরত রাজবাক্যে শক্রত্নসমভিব্যাহারে মাতুল রাজ্যে যাইতে প্রস্তুত হইলেন। তিনি গমনসময়ে পিতৃচরণ-বন্দন, মাতৃগণের পূজা ও রামকে সন্তাধণ করিয়া শক্রন্ত্রের সহিত প্রস্থান করিলেন । ভরত মাতুলভবনে গমন করিলে, রামলক্ষণ পিতৃপূজায় অধিকতর তৎপর হইলেন। রাম পিতার আদেশে সমুদয় পৌরকার্য্যের তত্ত্বাবধান করিতে লাগিলেন । ১৪-২১ র্তাহার ব্যবহার ও কাৰ্য্যগুণে পৌরদিগের সকল প্রকার প্রিয়কাৰ্য্য সমাহিত হইতে লাগিল। তিনি শাস্ত্রমতে মাতৃগণ ও অন্যান্য গুরুজনের প্রতি যথাবিহিত কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম সাধন করিতে লাগিলেন । রাজা দশরথ দাশরথির এরূপ ব্যবহারে অতিশয় সন্তুষ্ট হইলেন, অধিক কি বলিব, রামের গুণপরম্পরায় ব্রাহ্মণ, বণিক ও দেশীয় সকল ব্যক্তিই সাতিশয় মুখী হইলেন। রামচন্দ্র সকল ভ্রাতৃগণের অপেক্ষা সত্যবান ও যশস্বী ছিলেন। তিনি সাক্ষাৎ স্বয়স্তৃর ন্যায় শোভা পাইতে লাগিলেন। এইরূপে সীতাপতি সীতার সহিত নানাবিধ মুখভোগে দীর্ঘকালং অতিবাহিত করিলেন । রামচন্দ্র যেরূপ জানকীজীবন, সীতাও २ । बृएल बडून शङ्कन् १श्ब्र” °ां# बांग्रह, उंशं ब्र जर्ष-चांमनं लुड्लिङ् ।