পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/২১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ᏹ☾ g বাল্মীকি-রামায়ণ সময় সমুপস্থিত। আমার ভাগ্যে সেই আদেশের সময় নিকটবৰ্ত্তী ; অতএব আমি তোমার সহিত বনবাসিনী হইব ; তুমি ইহার অন্যথাচরণ করিও না। স্বামিন্‌ ! আমি তোমার অনুগমন করিব, সেই সময়ও সমুপস্থিত ; যাহা হউক, তুমি আমাকে বনগমনে অনুমতি দিয়া, ব্রাহ্মণদিগের বাক্য রক্ষা কর। বনবাসে বিস্তর ক্লেশ, তাহা আমার অবিদিত নাই। আমি জানি, যে ব্যক্তি অজিতেন্দ্রিয়, তাহাকেই স্ত্রী-সন্নিধানে নিয়ত অনেক ক্লেশভোগ করিতে হয়। আমি পিতৃগৃহে অবস্থিতিসময়ে আমার কন্যাকালে শুনিয়াছি, এক সাধুণীলা তাপসী আসিয়া জননীর নিকটে আমার বনবাসের কথা বলিয়াছিলেন। হে প্রভো ! আমি তোমার নিকটে বারংবার বন-গমন-সম্বন্ধে অভিলাষ জানাইয়াছি ; অতএব জানিও, বনবাস আমার প্রাথিত বস্তু। ১-১৪ হে রাঘব ! তোমার মঙ্গল হউক, আমি তোমার অনুমতির অপেক্ষীয় রহিয়াছি, বনে তোমার পরিচর্য্যা করিতে পারিলে, আমার প্রীতির সীমা থাকিবে না। হে শুদ্ধাত্মন । ভৰ্ত্তাই স্ত্রীলোকের প্রধান দেবতা। যদি আমি প্রেমভাবে তোমার অনুগামিনী হইতে পারি, তাহা হইলে আমার শরীর ও মন পবিত্র হইবে । ইহলোকের কথা স্বতন্ত্র, তোমার পারলৌকিক সমাগমও আমার মুখের কারণ। আমি যশস্বী বিপ্রদিগের মুখে এই শ্রীতি শুনিয়াছি যে, স্ত্রীকে দানধৰ্ম্ম অনুসারে জলপ্রেক্ষিণ-পূৰ্ব্বক যাহার করে সম্প্রদান করা হয়, সেই স্ত্রী পরলোকে সেই ব্যক্তিরই হইবে। অতএব যে নারী পতিব্ৰতা ও সুশীলা, তুমি কি জন্য সেই আত্মদয়িতাকে বনগমনে নিরস্ত করিতেছ ? আমি তোমার সুখদুঃখভাগিনী, তোমার, অমুরক্ত, ভক্ত ; অতএব প্রার্থনা, পতিত্ৰত নারীকে সঙ্গে করিয়া লও। অধিক কি বলিব, যদি এই দুঃখিনী নারীকে সঙ্গে লইয় মা বাও, তাহা হইলে নিশ্চয়ই আমি বিষপান কিংবা অগ্নি বা জলপ্রবেশ করিয়া প্রাণ পরিত্যাগ করিব । সীতা বনগমনের জন্য বারংবার প্রার্থনা করিলেও মহাবাহু রামচন্দ্র কোনও রপে সম্মত হইলেন না । তখন মৈথিলী রামকে অসম্মত দেখিয়া অতিশয় দুঃখিত ও চিন্তিত হইলেন ; তাহার নয়নজলে বক্ষঃস্থল প্লাবিত হইল। সে সময়ে রামচন্দ্র সীতাকে বনবাসবাসনা হইতে বিরত করিবার জন্য নানা প্রকারে সান্থনা করিতে লাগিলেন। ১৫-২৪ ত্রিংশ সর্গ রামচন্দ্র নানা প্রকারে জানকীকে সাস্তুনা করিলে, তিনি বনবাস নিমিত্ত স্বামীকে বলিয়াছিলেন । সেই আজন্মস্নেহবদ্ধিতা সীতা অত্যন্ত ভীত হইয়া বিশালবক্ষ রামকে প্রণয় ও অভিমান প্রযুক্ত নিন্দ করিয়াছিলেন । হে রাম ! আমার পিতা মিথিলাপতি জনকরাজ তোমাকে আকৃতিতে পুরুষ ও ব্যবহারে স্ত্রী বলিয়া জানিতেন কি ? বোধ হয়, তাহ হইলে তোমার সহিত আমার বিবাহ দিতেন না। লোকপ্রবাদ যে, রামের তেজ প্রখর দিবাকর অপেক্ষাও প্রবল, এ কথা এক্ষণে অলীক বলিয়া বোধ হইতেছে।” জিজ্ঞাসা করি, তোমার বিষণ্ণতা বা ভয়ের কারণ কি ?ই কি জন্যই বা অনন্তপরায়ণ পতিব্ৰতা পত্নীকে অনায়াসে পরিত্যাগ করিয়া যাইতে প্রস্তুত হইয়াছ ? যেরূপ দু্যমৎসেন ১ । এই শ্লোকটির বহুরূপ অর্থ টীকাকারগণ করিয়াছেন । যদি আমাকে রাখিয়া তুমি বনে গমন কর, তাহ হইলে লোকে যে বলে, রামে যাদৃশ তেজ আছে, উহা প্রখরকর হুধ্যেও নাই, এই কথা মিথ্যা হইবে। অথবা প্রখরকর দিবাকরের স্তায় রামে তেজ আছে, এই যে লোকে অজ্ঞান প্রযুক্ত বলে, উহা মিথ্যা। কারণ, রামে তেজ দেখা যায় না, অথবা রামে *ब्रषप्छछ थाग्रह, ७रै कथl जखांब निवकनं बाल, श्रङब्रां२ ७ई बांकT भिर्थाi । जषवां ब्रां८मब्र चङ्गा” बां खांबांग्न ८लां८क षांश वळण, टांझ विषा ईडीीनि । वांखबिंक*८क बछांनड निरुकब यधि cव्णां८क नेिबांकब्रकूप्नाडूठ श्रण७ दरवीब्र छांद्र ब्रांप्न cउज ना३, अरे बिषा कष बान, তবে উহা বড়ই পরিভাপের বিষয়। ২. অপাকার্বাশতং কৃত্বা ভৰ্ত্তব্য মন্ত্ররত্ৰবীৎ | এই শান্ত্রাঙ্গুসারে অবগুপালীয় ব্যক্তির সম্বন্ধে বিষাদ প্রাপ্ত হওয়া উচিত নছে ।