পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/২২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

O অযোধ্যাকাও সমভিবাহারে রমণীয় রামপ্রাসাদে উপনীত হইলেন। প্রদীপ্ত বহ্নিতুল্য ঋষিকুমারকে দর্শন করিয়া, সীতার সহিত সীতাপতি গাত্রোথান করিলেন। তদনন্তর র্তাহাকে উৎকৃষ্ট অঙ্গদ, কুণ্ডল, স্বর্ণসূত্রময় মৌক্তিকহার, কেয়ূর, বলয় ও বিবিধ রত্ন প্রদানের্তাহার অর্চনা করিয়া, সীতার অভিপ্রায়ানুসারে তাহাকে কহিলেন, —হে সৌম্য ! তুমি গিয়া তোমার সহধৰ্ম্মিণীকে এই হার ও কণ্ঠমাল্য প্রদান কর। আমার অরণ্যবাস সহচরী সীতা এই রশন, বিচিত্র অঙ্গদ ও উৎকৃষ্ট কেয়ুর দিতে ইচ্ছা করিয়াছেন। এতদ্ব্যতীত উৎকৃষ্ট আস্তরণ-বিশিষ্ট নানারক্রুময় পৰ্য্যঙ্ক প্রদান করিতেছেন, তুমি এ সমস্ত গ্রহণ কর। - হে দ্বিজবর ! আমি মাতুলের নিকট হইতে যে শত্রুঞ্জয় নামক হস্তী প্রাপ্ত হইয়াছি, তাহা নিষ্ক-সহস্ৰ দক্ষিণ দিয়া তোমাকে দান করিলাম, গ্রহণ কর । ১-১০ ঋষিকুমার সুযজ্ঞ সমস্ত ধনরত্ব গ্রহণ-পূর্বক হৃষ্টমনে তাহদের তিন জনকে আশীৰ্ববাদ করিলেন । অনন্তর প্রজাপতি যেরূপ সুরপতিকে বলিয়াছিলেন, তাহার স্যায় রামচন্দ্র প্রিয়ম্বদ লক্ষণকে কহিলেন । বৎস ! তুমি মহর্মি অগস্ত্য ও বিশ্বামিত্র " নামক উত্তম ব্রাহ্মণদ্বয়কে আহবান করিয়া লইয়া আইস । ৰুষ্ট হইতে যেরূপ ধান্যের উৎপত্তি, তাহার ন্যায় তুমি রত্নাদি প্রদানে ইহাদিগকে সুখী কর। হে মহাবাহো! তুমি হঁহাদিগকে সহস্ৰ গাভী, সুবর্ণ, রজত ও মণিমুক্তাদি প্রদান-পূর্বক পরিতৃপ্ত কর। যে ব্রাহ্মণ জননী কৌশল্যার নিত্যাণীৰ্ব্বাদক, তুমি সেই তৈত্তিরীয় শাখার আচাৰ্য্য বেদবিৎ ব্রাহ্মণকে সস্তুষ্ট

  • I अवग-अनड, कू७ज-मांकन्नैौ, cकबूब-बांबू, दलग्नবাল, রশন-কান্ধী—কটিদেশে ধাৰা চন্দ্রহার, পূর্বাহার প্রভৃতি।

२ । अिरै घूम्रेाद्यकैि बिप्पाछा-निप्याङकङ्ग"• अनभिउ श्रेव्राप्झ्। ० । cगोंदिमब्रांज जशंछा-भई *ां# জগন্তাপুত্র ও কৌশিক পদে বিশ্বামিত্রপুত্র এই অর্থ করিয়াছেন, তৎকালে जगंखा व विचांमिरजग्न *चएषांशाॉब्र छैनंहिडिग्न कषी नखद इग्न बां । जषषाउब्रामक चछ जांचन किच ठरवणाजीब्र बांकन दूषिाठ श्व। क्लॉब्रन, बे ७खम छैछन्न जांचाभंप्प्रब्र * ७टन्नर्थ जांtइ, शबि बलिब्रां छैtझर्थ नॉईं । মূলে উল্লেখ করিয়— እ¢ዓ করিয়া কোঁশেয় বসন, যান ও পরিচারিকাদি প্রদান কর। আর্ঘ্য চিত্ররথ আমাদের সচিব ও সারথি, তিনি বৃদ্ধ দশায় উপনীত ; অতএব তাহাকে মহামূল্য বসন, অর্থ ও রত্নাদি প্রদানে তৃপ্ত কর। আমার নিকটে কঠশাখাধ্যায়ী যে সকল দণ্ডধারী মনুষ্য আছেন, তুমি র্তাহাদিগকে দশ শত ধেনু ও নানাপ্রকার যজ্ঞীয় পশু প্রদান কর। র্তাহাদিগকে দান করিবার মুখ্য উদ্দেশ্য এই, তাহারা নিত্যকাল বেদাধ্যায়ী ; সুতরাং অন্য কাৰ্য্যে তাহদের লক্ষ্য নাই। র্তাহার। যদিও অলস স্বভাব, কিন্তু মুস্বাস্থ ভোজনে তাহাদের বিলক্ষণ স্পৃহা আছে। তুমি উক্ত শিষ্টসম্মত মহাত্মগণকে রত্নভারবাহী অশীতি উষ্ট্র, ধাৰ্যবাহী সহস্ৰ বলীবর্দ, চনক, মুদগবাহী দুই শত হস্তী ও দধি-দুগ্ধের জন্য বহুসংখ্যক উৎকৃষ্ট ধেনু দান কর । জননীর নিকটে যে সকল ব্রহ্মচারী নিয়ত উপস্থিত হয়েন, র্তাহীদের বিবাহাৰ্থ তুমি তাহাদিগের প্রত্যেককে সহস্ৰ নিষ্ক এবং জননীর মনস্তুষ্ট্রির অনুরূপ দক্ষিণা প্রদান কর । ১১-২১ তদনন্তর পুরুষপুঙ্গব লক্ষণ রামবাক্যানুসারে সেই সমস্ত ধনরত্নাদি ধনাধিপের স্যায় ব্রাহ্মণসাং করিলেন। এই সময়ে উপজীবী ভূতাগণ রামের বনগমনের আয়োজন দেখিয়া রোদন করিতেছিল, তিনি তাহাদিগকে জীবিকার অনুরূপ অর্থ প্রদান করিলেন । তদনন্তর রামচন্দ্র তাহাদিগকে কহিলেন, আমরা যত দিন পর্য্যন্ত অরণ্য হইতে নিবৃত্ত না হই, তাবৎকাল তোমরা আমার ও লক্ষণের গৃহে অবস্থিতি করিতে থাক। রাজকুমার রাম এই প্রকার আদেশ দিয়া ধনাধ্যক্ষের প্রতি ধন আনয়নের জন্য অনুমতি করিলেন । আদেশমাত্রে পরিচারকগণ প্রধাবিত হইল ; ক্ষণমধ্যে তথায় স্তুপাকার ধন সজ্জিত হইল। রাম অমুজের সহিত ঐ ধনরাশি দীনদুঃখী আবালবৃদ্ধ ব্যক্তিমাত্রকেই অকাতরে বিতরণ করিলেন। এই সময়ে সেই প্রদেশে ত্ৰিজটনামে উদ্ধৃবৃত্তি এক ব্রাহ্মণ অবস্থিতি করিতেন।