পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/২৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$సెR আমার বনবাসে পরিতুষ্ট হইয়া ধাৰ্ম্মিক মহারাজকে মিথ্যাবাদী বলিয়া আর শঙ্কা করিবেন না। ইহার বিপরীত হইলে তিনি অসন্তুষ্ট হইবেন। আমার পরম ইচ্ছা যে, আমার কনিষ্ঠ মাহ। ভরত-রক্ষিত সমৃদ্ধি-সম্পন্ন রাজ্যস্থখ সন্তোগ করুন। হে সুমন্ত্র । তুমি আমার ও মহারাজের প্রিয়ার্থে তযোধ্যাপুরী গমন কর এবং যে যে বিষয় যাহাকে র্যাহাঁকে বলিতে বসিলাম, অবিকল তাহাদিগকে সেইরূপই বলিবে । রাম সুমন্ত্র-সারথিকে এই সকল কথায় বারংবার সাস্তুনা করিয়া, দীনভাবে গুহকে এই ক্রেতুযুক্ত বাক্য বলিলেন । ৫৬-৬৫ হে গুহ ! ইদানীং এই সজন বনে বাস করা আমার উচিত নয় ; পরস্তু নিৰ্জ্জন আশ্রমে বাস ও তত্ত্বাচিত বিধি প্রতিপালন করা কর্তব্য । আমি পিতা, সীতা ও লক্ষণের হিতকারী হইয়া তপস্বিজন-ভূষণ নিয়ম সকল প্রতিপালন করিয়া ও জটা প্রস্তুত করিয়া, নির্জন বনে গমন করিব ; তন্নিমিত্ত আপনি বট-ক্ষীর সংগ্ৰহ করিয়া দিন। রামের বাক্যে গুহ ত্বরান্বিত হইয়া বটস্ক্রীর আহরণ করিয়া দিলেন। রাম সেই বট-ক্ষীর দ্বারা লক্ষণের ও আপনার জট প্রস্তুত করিয়া লইলেন। দীর্ঘবাহু নরশ্রেষ্ঠ এক্ষণে জটিলরূপ ধারণ করিলেন। সেই সময় চারবসনধারী জটামণ্ডলবিভূষিত ভ্রাতৃদ্বয় রামলক্ষণ, ঋষিদ্বয়ের ন্যায় শোভা পাইতে লাগিলেন। অনন্তর রাম লক্ষণের সহিত বৈখানসত্ৰত অর্থাৎ বানপ্রস্থধৰ্ম্ম অবলম্বন করিয়া, তৎসমুচিত নিয়ম ধারণে কৃতনিশ্চয় হইয়া, সহায়স্বরূপ গুহকে বলিলেন,—“ হে গুহ ! তুমি ৪ । বালকরাই বালখিলা, সেইরূপ নখযুক্তরাই বৈখানস' *षथांबप्मां वह्न बांमैी वांन●थइथ्छ कषाप्ठ * ६itबब्र गत्रांब्रन ठौर्षপ্রাপ্তি, পরে প্রয়াগতীর্থলাত, তৎপরে পিতৃমরণশৰণেও মুণ্ডনের কথা नाएँ । *श्रमिcकभश्वय थांब्रभई कब्रिब्रांहिरजन cमथां यांब्र, शैशं चाब्र चजिब्रगटनंद्र ठीर्षीनिटङ भू७न निविक पणिब्रांश् चउँौड हव्र । ब्रांप्बन्न बांनयश् १# जवळचtबङ्ग •ब्र शूनकांब्र गांईइ जवणचन कब्रांब्र षबिमtfय विवान क्षं इष्न वश् ि; कोङ्ग१, डैड् छंनिबई-निशोणि जज्रकरण अश्१ कब्रां शऐग्राहिण । বাল্মীকি-রামায়ণ । সৈন্য, কোষ, দুর্গ ও জনপদবিষয়ে সৰ্ব্বদা অপ্ৰমত্ত ও সাবধান থাকিবে ; কারণ, রাজ্যরক্ষা নিতান্ত কঠিন ব্যাপার। গুহকে এইরূপ অনুজ্ঞা করিয়া ইক্ষাকুনন্দন অবিচলিতচিত্তে শীঘ্ৰ লক্ষণ ও সীতার সহিত প্রস্থান করিলেন। তিনি নদীতীরে পৌছিয়া, একখানি নৌকা রহিয়াছে দেখিয়া, দ্রুতগামিনী গঙ্গা নদী শীঘ্র পার হইবার মানসে লক্ষণকে কছিলেন, হে নরব্যাঘ্ৰ ! তুমি ধীরে ধীরে মনস্বিনী সীতাদেবীকে লইয়া এই নৌকায় আরোহণ কর। ৬৬-৭৫ লক্ষণ ভ্রাতার আদেশে তগ্রে মৈথিলীকে নৌকামধ্যে আরোহণ করাইলেন, পশ্চাৎ স্বয়ংও আরোহণ করিলেন। পরে মহাতেজা লক্ষণ-পূৰ্ব্বজ রামচন্দ্র স্বয়ংও আরোহণ করিলেন। গুহ তাহাদিগকে নৌকায় আরূঢ় দেখিয়া, নিজ অনুচরবগকে নৌকা চালাইবার জন্য আদেশ করিলেন। মহাতেজা রামচন্দ্র নৌকায় তারোহণ করিয়া আত্মছিতার্থে ব্রাহ্মণ ও ত “সুত্রামাণং” ইত্যাদি মন্ত্র জপ করিতে লাগিলেন। সীতা এবং লক্ষণ যথাবিধি অচিমন করিয়া গ্ৰীত-হৃদয়ে ভাগীরথীকে প্রণাম করিলেন। স্বমন্ত্রকে ও সসৈন্য গুহকে প্রতিনিবৃত্ত হইতে অনুজ্ঞা করিয়া, রাম, নৌকায় আরোহণ-পূর্বক নাবিকদিগকে নৌকা-চালনে নিয়োগ করিলেন। অনন্তর সেই কর্ণধার-সমন্বিত নৌকা নাবিকগণ কর্তৃক প্রেরিত হইয়া, শীঘ্রই গঙ্গাজল অতিক্রম করিতে লাগিল। অনিন্দিত বৈদেহী ভাগীরথীর মধ্যপ্রদেশে যাইয়া, কৃতাঞ্জলিপুটে তাহাকে বলিতে লাগিলেন,—হে গঙ্গে ! ধীমান দশরথের পুত্র এই রাম যেন আপন কর্তৃক রক্ষিত হইয়া পিতৃনিদেশপালনে সক্ষম হন। যখন বনে তিনি চতুর্দশ বর্ঘকাল থাকিয়া, ভ্রাত লক্ষণের ও আমার সৰিত প্রত্যাগমন করবেন, হে শুভদে গঙ্গে । তখন মঙ্গলে মঙ্গলে প্রতিনিবৃত্ত হইয়া, আমি আমোদ সহকারে আপনাকে পূজা দিব। ৭৬৮৫