পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/২৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অযোধ্যাকাও মহর্ষি ভরদ্বাজের সহিত সমাগত হইয়া, বিবিধ বিচিত্র কথাবাৰ্ত্ত আরম্ভ করিলে, ক্রমে পুণ্য রজনী উপস্থিত হইল । মুখোচিত রাম, লক্ষণ ও সীতা পথশ্রমে নিতান্ত ক্লান্ত হওয়াতে, রমণীয় ভরদ্বাজাগ্রমে সুখে সেই রাত্রি বাস করিলেন। ২১-৩৫ রাত্রি প্রভাত হইলে, তিনি জ্বলিততেজা মহর্ষির সমীপবৰ্ত্তী হইয়া নিবেদন করিলেন,—হে পরমসত্যশীল ! ভগবন! আদ্য আমরা আপনার আশ্রমে রাত্রিবাস করিলাম। এক্ষণে বসতিস্থানে যাইতে আমাদিগকে অজ্ঞা করুন । নিশাবসানে ভরদ্বাজ রামকে কহিলেন, তুমি এখন মধুমুলফলোপেত চিত্ৰকূটে গমন কর । হে মহাবল রাম ! আমার মতে চিত্রকূটই তোমার উপযুক্ত বাসস্থল। তথায় নানাজাতীয় বৃক্ষ আছে, কিন্নর সকল বাস করিতেছে, ময়ূরশব্দের প্রতিধ্বনি হইতেছে এবং প্রধান প্রধান হস্তী সকল বিচরণ করিতেছে । তুমি সেই লোকবিশ্রত চিত্রকূট পৰ্ব্বতে গমন কর। ঐ পৰ্ব্বত পরম পবিত্র, রমণীয় এবং নানাবিধ ফলমূলে শোভিত ; তথায় কুঞ্জর সকল ও মৃগসমূহ বনমধ্যে বিচরণ করিতেছে এবং নদী, প্রস্রবণ, প্রস্থ, কণার ও নিঝর সকল বিরাজ করিতেছে, দেখিতে পাইবে । হে রঘুনন্দন ! তথায় সীতার সহিত বিচরণসময়ে তোমার মন আনন্দিত হইবে ; যে হেতু, ঐ সকল বনচার জন্তু আহলাদ উৎপাদন করিয়া থাকে তথায় প্রহৃষ্ট টিটভ ও কোকিল সকল আহিলাদিত হইয়া শব্দ করিতেছে, শুনিলে পরম প্রীতি জন্মে এবং মৃগ ও হস্তী সকল সৰ্ব্বদা মত্ত হইয়া বিচরণ করিতেছে, দেখিলেও মন মুগ্ধ হইয়া যায়। এইরূপে পরম মুখ ও শুভসম্পন্ন চিত্ৰকূটে গমন করিয়া, ভূমি অত্রত্য আশ্রয়ে মুখে বাস কর । ৩৬-৪৪ సా8 পঞ্চপঞ্চাশৎ সর্গ শত্রুদমন রাম ও লক্ষণ তথায় রজনী প্রভাত করিয়া, মহৰ্ষির চরণ বন্দনা-পূর্বক চিত্ৰকূট উদ্দেশে প্রস্থান করিলেন। মহর্ষি ভরদ্বাজ তাহাদিগকে প্রস্থানোদ্যত দেখিয়া, পিতা যেমন ঔরস-পুত্রদিগের স্বস্ত্যয়ন করিয়া থাকেন, সেইরূপ র্তাহীদের উদ্দেশে স্বস্ত্যয়ন করিলেন। অনন্তর পরমতেজস্ব মহর্ষি সত্যপরাক্রম রামকে বলিতে লাগিলেন,—হে নরশ্রেষ্ঠ ! প্রথমে গঙ্গা-যমুনার সঙ্গম ধরিয়া, স্বয়ং ভাগীরথী পশ্চিমাভিমুখী হইয়া, যাহাকে আশ্রয় করিয়াছেন, সেই কালিন্দী নদীর অনুসরণ করিয়া, পশ্চিমাভিমুখে গমন করিবে ।’ কালিন্দীর স্রোতের প্রতিকূল দিকে গমন করিয়া দেখিবে সর্বদ গমনাগমন দ্বারা উহার অবতরণপ্রদেশ অত্যন্ত ক্ষয় পাইয়াছে। তোমরা তথায় ভেলা করিয়া, সুৰ্য্যনন্দিনীকে পার হইবে। অনন্তর হরিতবর্ণ পত্রশোভিত শ্যাম নামক বটবৃক্ষের নিকট গমন করিবে । অন্যান্য বহুসংখ্যক বৃক্ষ উহাকে বেষ্টন করিয়া আছে এবং সিদ্ধগণ উহার সেবা করিয়া থাকেন। তথায় গমন করিয়া, সীতা যেন কৃতাঞ্জলিপুটে তাহার নিকট আশীৰ্ববাদ প্রার্থনা করেন। ইচ্ছা হইলে তথায় বাস করিতে পার ; নতুবা তাহ পার হইয়া যাইবে। তথা হইতে এক ক্রোশ গমন করিলে, নীলবর্ণ কানন দেখিতে পাইবে । শল্পকী-বদরীবৃক্ষসমূহে ঐ বন পরিপূর্ণ এবং তথায় যমুনাতীরে অন্যান্য বৃক্ষ সকলও উৎপন্ন হইয়া থাকে। উহাই চিত্রকূট যাইবার পথ। • । मूल नौर •णकांग्रथांबिठां२ बांटइ-शैशंद्र वर्ष जड़ेब्रा यह টাকাকার অনেক অর্থ করিয়াছেন। প্রয়াগে উত্তরদিক হইতে গঙ্গ দক্ষিণে জাসিয়া যমুনার সহিত মিলিত হইয়৷ পূৰ্ব্বমুখে গিয়াছেন, স্বতরাং এ ক্ষেত্রে গঙ্গা-যমুনার সঙ্গমে যাইয়া পশ্চামুখাজিত কালিঙ্গীর जबूनद्रन कब्र बलिष्ण ईशई बूकांग्र-अंबांब यक७tदशांडिहउ शहेबां यषप्तः षमूलl wiनििश शिब्रिह्म। शब्रि ऎशंब्र मश्डि ििशक्षांश्मि, चर्षति। সজমের পূর্বভাগকে গঙ্গাই বলে এবং পশ্চিমাংশকে বমুনা বলে, সেই षमूलांब्र ङंगङ्गं रुङ्ग, चेवि शंषीं श्रयि। ।