অযেtধ্যাকাও সপ্তপঞ্চাশৎ সর্গ এখানে, রাম গঙ্গার দক্ষিণ তীরে উত্তীর্ণ হইলে, রামগতপ্রাণ গুহ নিতান্ত দুঃখিত হইয়া, সুমন্ত্রের সহিত অনেকক্ষণ কথোপকথন করিয়া স্বগৃহে গমন করিলেন। তিনি স্বপুরে অবস্থান-পূর্বক রামচন্দ্রের প্রয়াগে ভরদ্বাজ আশ্রমে গমন, তথায় অতিথিসৎকার লাভ এবং চিত্রকূট পৰ্ব্বতে গমন প্রভৃতি সমুদয় বৃত্তান্ত শৃঙ্গবেরপুরস্থ স্বপ্রেরিত চরমুখে অনুসন্ধান লইতে লাগিলেন।* সুমন্ত্র গুহের নিকট বিদায় লইয়া, অশ্ব সকল যোজন-পূর্বক একান্ত বিষঃ-চিত্তে অযোধ্যায় প্রতিগমন করিলেন। তিনি অতি অল্পকালের মধ্যেই সুগন্ধি কানন, সরোবর ও নদী সকল এবং গ্রাম ও নগর-সমূহ দেখিতে দেখিতে সত্বর যাইতে লাগিলেন । দ্বিতীয় দিবসে সন্ধ্যাসময়ে অযোধ্যায় প্রবেশ করিয়া দেখিলেন, অযোধ্যায় সকলেই নিরানন্দ, কোনও দিকে কিছুমাত্র শব্দ নাই । বোধ হয়, সমুদায় নগরী যেন শূন্ত, নিরানন্দময় হইয়া গিয়াছে। তদর্শনে তিনি সাতিশয় শোকাভিভূত ও অতিমাত্র বিষাদিত হইয়া, চিন্তা করিতে লাগিলেন,— অযোধ্যানগরী গজ, অশ্ব, রাজা, প্রজা সকলেরই সহিত বুঝি রাম-শোকাগ্নিতে দগ্ধ হইয়া গিয়াছে। স্বমন্ত্র এই প্রকার চিন্তা করিতে করিতে দ্রুতগামী অশ্বগণের ১ । এই সকল বৃত্তাস্ত জানির স্বমন্ত্র অtধাধায় প্রতিনিবৃত্ত श्रेब्राझि८लन । शंत्राश्रtब्र श्वांब्र छूठौद्र निम्न उग्नचांखांबtभ ब्रांप्नब्र १षन cमं विप्नं खiबिन! श्रधच वयाँ५riध्र शंबन कुंझत्र । १iचंद्ब्रi८१ আছে, রামের বনগমনের ষষ্ঠ দিনে জর্জরাত্রে দশরথের মৃত্যু হয়, যথা—
- ब्रांबछ बिगैंभांगिनांकिtन बtछै९६ब्रांज८क ।
शं श लन्दन श गौण्ठ श ब्रांप्यछि घृष्ठ नृ*? ॥” দুই দিনে শৃঙ্গবেরপুরে গমন, উছার দ্বিতীয় দিনে গঙ্গ। পার, ভদবধি निमजद्र ऋषप्जब्र छषांग्र जबशिठि, पृष्ठौब्र नित्र वथाitरू थब्रांशं श्ध्ठ जांशंख छांब्र-भूष ब्रांबवृखांड जॉनिग्नां श्वप्जग्न भंनन, *षनप्षा ब्रांजिযাপন, তার পর রাজবনগমনের ষষ্ঠ দিনে অপরাtছু স্বমস্ত্রের অযোধ্যায় थटवल, ज€बांट्ज ननब्रएषत्र वृङ्का । ब्राह्मब्र वननिर्णमरमग्न यषमब्राजि उबनाउँौहब, विठीब्र ब्रांजि नृजध्वब्रभूत्र ३थूौवृक्यूल, छुडौग्न ब्राजि भवांद्र शकिपडीज़ बनणउिपृष्ण, छङ्कर्ष ब्राजि डब्रषांजाबटग, भक्ष्म ब्रांजि षबूताडोहन, कई विप्न जिकूर्णैः । रै७ 이》 সাহায্যে সত্বর নগরদ্বারে সমাগত হইয়া, নগরে প্রবেশ করিলেন। অনন্তর শত শত ও সহস্ৰ সহস্র প্রজাপুঞ্জ ‘রাম কোথায় ? জিজ্ঞাসা করিতে করিতে র্তাহার দিকে ধাবিত হইল। সুমন্ত্র সকলকেই উত্তর করিলেন, আমি শৃঙ্গবেরপুরে ভাগীরথীতীরে মহাত্মা ও ধাৰ্ম্মিক রামকে অভিবাদন-পূর্বক তথায় রাখিয়া, তাহার অনুমতি লইয়া প্রতিনিবৃত্ত হইয়াছি । ১-১০ রাম-লক্ষণ গঙ্গাপারে গিয়াছেন বুঝিয়া, লোক সকল বাষ্পপূর্ণ-মুখে ‘হায় ধিক ! এই কথা বলিয়া নিশ্বাস, ত্যাগ করিতে করিতে ‘হা রাম P বলিয়া রোদন করিতে লাগিল। মহামতি সুমন্ত্র-সারথি যাইতে যাইতে সেই দলে দলে মিলিত লোক সকলের এই সমস্ত বাক্য শ্রবণ করিলেন,—“আমরা যখন রামকে দেখিতে পাইতেছি না, তখন নিশ্চয়ই বিনষ্ট হইলাম। হায়! আমরা দান, যজ্ঞ বা বিবাহসম্বন্ধীয় মহৎ মহৎ কাৰ্য্য সমাধার মধ্যে সেই ধৰ্ম্মপরায়ণ রামকে আর দেখিতে পাইব না । হায় ! প্রজাগণের কিরূপ করা উচিত, কিরূপে তাহদের প্রিয়কাৰ্য্য হইবে, কিরূপ করিলে তাহারা মুখে থাকিতে পারে, নিরস্তর এই চিন্তা করিয়া সেই মহাত্মা রাম সকলকে পিতার স্যায় প্রতিপালন করিতেন।” সুমন্ত্র বিপণিমধ্য দিয়া যাইতে যাইতে রামশোকসন্তাপিত বাতায়নস্থ। মহিলাদিগের বিবিধ বিলাপধ্বনি শ্রবণ করিতে লাগিলেন। সুমন্ত্র রাজপথে মুখ আচ্ছাদন করিয়া, যে স্থানে রাজা দশরথ রহিয়াছেন, সেই গৃহে স্বরান্বিত হইয়া গমন করিলেন । তিনি শীঘ্র রথ হইতে অবতরণ করিয়া, রাজগৃহে প্রবেশ করিয়া, জনতাপরিপূর্ণসপ্তদ্বার পার হইলেন। হৰ্ম্ম্য, প্রাসাদ এবং সপ্ততল গৃহ হইতে স্ত্রীলোকগণ মুমন্ত্রকে রাম বিন সমাগত দেখিয়৷ হাহাকার করিতে লাগিল। স্ত্রীলোকগণ আশ্রবেগপরিঃ ত আয়ত্ত বিমল নেত্র দ্বারা কি করিব,কি হইবে ভাবিয়া, পরস্পরকে অবনতভাবে নিরীক্ষণ করিতে লাগিলেন। সুমন্ত্ৰ শুনিতে পাইলেন, রামশোকসন্তপ্তা
