পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/২৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অযোধ্যাকাণ্ড প্রকার অবস্থা হইয়াছে। এইরূপে প্রাণিমাত্রেই রামশোকে অভিভূত হওয়াতে সমুদায় অরণ্য একেবারেই নিস্তব্ধ ও নিঃশব্দ হইয়া উঠিয়াছে। নদী সকলের জল কলুষিত ও তন্মধ্যস্থ পদ্মের পত্র সকলও সঙ্কুচিত হইয়াছে। সবোবর সকলেও পদ্ম সকল শুষ্ক হইয়া গিয়াছে। জলচর পক্ষী ও মৎস্য সকল আর তাহাতে দেখিতে পাওয়া যায় না । কি জলজ, কি স্থলজ, কোন পুষ্পের বা কোন মাল্যেরই আর পূর্বের স্যায় শোভা বা মৃগন্ধি নাই। ফল সকলও ঐ প্রকারের হইয়াছে। হে নরশ্রেষ্ঠ ! উদ্যানমাত্রই শূন্ত ও পক্ষিহীন এবং উপবনমাত্রই অপ্রীতিকর মূৰ্ত্তি ধারণ করিয়াছে দেখিতেছি। অযোধ্যায় প্রবেশকালে কেহই আমায় সম্ভাষণও করিল না। সকলেই রামকে না দেখিয়া বারংবার নিশ্বাস ত্যাগ করিতে লাগিল । হে দেব ! রাজপথে যে সকল লোক যাতায়াত করিতেছিল, তাহার রাজপথে রামকে দেখিতে না পাইয়া, শোকভরে রোদন করিয়া চলিয়া গেল। রাম-দর্শনার্থ উৎকণ্ঠত, নিয়ত হাহাকারশব্দকারিণী কামিনীর প্রাসাদ, হৰ্ম্ম্য ও সপ্ততল গৃহ সকলের উপর হইতে রামশুন্য রথ আসিতে দেখিয়া, হাহাকার করত অতিমাত্র ব্যাকুল হইয়া, পরস্পর নিরীক্ষণ করিতে লাগিল । তৎকালে তাহাদের বিশাল বিমল নেত্র সকল অশ্রুবেগে ভাসমান হইল। তাহারা যে নিতান্ত কাতর হইয়াছে, ইহাতেই মুস্পষ্ট বুঝিতে পারা গেল। এইরূপে ব্যক্তিমাত্রেই একান্ত ব্যাকুল হওয়াতে, কে শত্ৰু, কে মিত্র, কেই বা উদাসীন, কিছুই বুঝিতে পারিলাম না। ফলত, অযোধ্যার মনুষ্যমাত্রই হৰ্ষশূন্য, আনন্দগৃষ্ঠ ও নিতান্ত মলিনভাবাপন্ন। তাহারা সকলেই আৰ্ত্তস্বরে চীৎকার করিয়া, ঘন ঘন নিশ্বাস ত্যাগ করিতেছে। হস্তী ও অশ্ব সকলও যার-পর-নাই কাতর হইয়া উঠিয়াছে। এইরূপে রামকে বনে দেওয়াতে সমুদায় অযোধ্যাই অতিমাত্র অভিভূত seQ হইয়াছে। সমুদায় দেখিয়া শুনিয়া বোধ হয় যে, কৌশল্যার স্যায় অযোধ্যারও যেন পুত্রবিয়োগ یا stas l s-s�چ রাজা দশরথ সুমন্ত্রের কথা শুনিয়া বাষ্পগদগদ পরম দীনবচনে তাহাকে বলিতে লাগিলেন,— আমি পাপদেশজাত ও পাপাভিপ্রায় কৈকেয়ী কর্তৃক নিয়োজিত হইয়া, মন্ত্রণাকুশল বৃদ্ধ তামাত্যগণের সহিত কৰ্ত্তব্যাকৰ্ত্তব্য বিবেচনা করি নাই । সমান্য স্ত্রীর মোহে পড়িয়া আমি না বন্ধু, না মন্ত্রী, না বেদজ্ঞ, কাহারই সহিত মন্ত্রণা করিলাম না, সহসাই এই দুষ্কর অনুষ্ঠান করিলাম। হে সুত! নিশ্চয়ই বোধ হইতেছে, একমাত্র ভবিতব্যতা বশতই ইক্ষাকুবংশের উচ্ছেদ জন্য যদৃচ্ছাক্রমে এই দারুণ বাসন উপস্থিত হইয়াছে। যাহা হউক, সুমন্ত্ৰ ! আমি যদি তোমার কখন কিছু উপকার করিয়া থাকি, তাহা হইলে তুমি আমাকে শীঘ্রই রামের নিকট লইয়া যাও। আমার প্রাণ সকল দেহ হইতে বহির্গমনোন্মুখ হইতেছে। যদি অদ্যাপি আমার আজ্ঞা প্রবর্তিত হয়, তবে রামকে ফিরাইয়া লইয়া তাইস ॥৩ রাম বিনা আমি মুহূৰ্ত্তমাত্রও জীবন ধারণ করিতে পারিব ন অথবা মহাবাহু রাম যদি দূরে গিয়া থাকেন, আর র্তাহীকে ফিরাইবার সম্ভাবনা না থাকে, তাহা হইলে আমাকে শীঘ্র রথে লইয়া যাইয়া, রামের সহিত দেখা করাইয়া দাও । আহা ! কুন্দকোরকের স্যায় সুচারুদশন, মহাধনুৰ্দর, নয়নানন্দদায়ক সেই রাম আমার কোথায় ? যদি দেহে প্রাণ থাকে, তাহা হইলে সীতার সহিত প্রাণাধিককে আবার দেখিতে পাইব । ইহা অপেক্ষা আর অধিক ২। রাজা দশরথ স্বমন্ত্রের অতি তীব্র মণ্ডবাপূর্ণ বাক্য হইতে निन्छब्र कृठ कांर्षा जठाउ चछब्र श्ब्राइ बूकि८ठ *ांब्रिग्रः निश्चद्र अछाग्न স্বীকার-পূর্বক এই উত্তর দিতেছেন। ৩ । ভরতকে রাজ। অপর্ণ করায় নিজের আদেশ করিৰার ক্ষমতা चांदइ कि न दूकिrठ न गोब्रिब मणब्रष भ३ कथा वणिब्रांtइम, अषद मनंब्रहर्षब चडियांब cष, ७र्थन७ यांमtब्रट्टै चांदनवंबउ कांर्षr इ३:व, cय *र्षीख़ छब्रङ मी जानिएरु ।